তারিখ লোড হচ্ছে...

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) লন্ডনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

ডা. জাহিদ বলেন, আপনারা জানেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গত ৮ জানুয়ারি থেকে লন্ডন ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন আছেন। এই মুহূর্তে বেগম জিয়া তার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের বাসায় ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে আছেন। তিনি প্রফেসর প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা তার বাসা থেকে হচ্ছে জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, মাঝেমধ্যে যেসব পরীক্ষা নিরীক্ষা দেওয়া হয়, সেগুলো করানো হচ্ছে। চিকিৎসকরা তাকে বাসায় গিয়ে দেখে এসেছেন। ওনার শারীরিক অবস্থা এই মুহূর্তে স্থিতিশীল। আপনারা ওনার সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন।

ডা. জাহিদ আরও বলেন, বাসায় ওনার পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান ও তিন নাতনী ব্যারিস্টার জায়মা রহমান, জাহিয়া রহমান ও জাফিয়া রহমান তাদের দাদির যত্ন নিচ্ছেন। ফলে মানসিকভাবে তিনি অনেকটা আগের চেয়ে ভালো আছেন। সার্বক্ষণিকভাবে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে।

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানকার চিকিৎসকরা যেদিন ওনাকে যাওয়ার পরামর্শ দেবেন বা তারা যদি মনে করেন উনি বিদেশ থেকে দেশে যাওয়ার মতো অবস্থায় আছেন, তখনই তিনি দেশে ফিরবেন।

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) লন্ডনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

ডা. জাহিদ বলেন, আপনারা জানেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গত ৮ জানুয়ারি থেকে লন্ডন ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন আছেন। এই মুহূর্তে বেগম জিয়া তার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সাহেবের বাসায় ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে আছেন। তিনি প্রফেসর প্যাট্রিক কেনেডি ও জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা তার বাসা থেকে হচ্ছে জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, মাঝেমধ্যে যেসব পরীক্ষা নিরীক্ষা দেওয়া হয়, সেগুলো করানো হচ্ছে। চিকিৎসকরা তাকে বাসায় গিয়ে দেখে এসেছেন। ওনার শারীরিক অবস্থা এই মুহূর্তে স্থিতিশীল। আপনারা ওনার সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন।

ডা. জাহিদ আরও বলেন, বাসায় ওনার পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান, সৈয়দা শামিলা রহমান ও তিন নাতনী ব্যারিস্টার জায়মা রহমান, জাহিয়া রহমান ও জাফিয়া রহমান তাদের দাদির যত্ন নিচ্ছেন। ফলে মানসিকভাবে তিনি অনেকটা আগের চেয়ে ভালো আছেন। সার্বক্ষণিকভাবে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে।

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানকার চিকিৎসকরা যেদিন ওনাকে যাওয়ার পরামর্শ দেবেন বা তারা যদি মনে করেন উনি বিদেশ থেকে দেশে যাওয়ার মতো অবস্থায় আছেন, তখনই তিনি দেশে ফিরবেন।

দেশ চালানো আর অ্যাডভেঞ্চার এক নয় : মির্জা আব্বাস

দেশ চালানো আর অ্যাডভেঞ্চার এক নয় : মির্জা আব্বাস

ডেস্ক রিপোর্ট:

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, যে দল এখনও ফোটেনি, এখনও তারা রাজনৈতিক দলের অবয়ব নিতে পারেনি তারা সব কিছু অ্যাডভেঞ্চার মনে করে। কিন্তু দেশ চালানো আর অ্যাডভেঞ্চার এক নয়।

শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন-জাসাস ঢাকা দক্ষিণ মহানগর আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এ সব কথা বলেন তিনি।

এসময় পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, কিছু দল পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন হতে দেবে না বলছে, এটা তো এতো বছর বলেননি। এখন তাহলে এ ট্যাবলেট কে খাওয়ালো। নতুন প্রজন্ম ভোট দিতে জানেই না, এরমধ্যে নিয়ে আসছেন পিআর পদ্ধতি। এ পদ্ধতি দিয়ে দেশে অচলাবস্থা তৈরি করতে চান। জনগণ এটা মেনে নেবে না।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৭/১৮ বছর ধরে যে শাসন-শোষণ ও গুম-খুন করেছে তাদের ইতিহাস ১৭০০ বছরেও ভুলতে পারবে না দেশের মানুষ।

আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে মির্জা আব্বাস বলেন, ভারতে বসে দেশটির প্ররোচণায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে দেশের বিরুদ্ধে ও নির্বাচন বানচালে। আর আরও কিছু দল আছে যারা চায় না নির্বাচন হোক। কারণ তাদের মধ্যে একটা ধারনা জন্মেছে যে নির্বাচন হলে বিএনপি ক্ষমতায় যাবে। কিছু দল কোনো না কোনো ছুতা বের করে, এটা না হলে ওটা হতে পারবে না। এটা না সেটা হতে পারবে না। ১৭/১৮ বছর ধরে আন্দোলন করে এসব কথা শুনতে ভালোবাসে না জনগণ। তারা চায় নির্বাচিত সরকার।

language Change
সংবাদ শিরোনাম