তারিখ লোড হচ্ছে...

বিএনপিই এখন ভরসা, জনগণের আস্থা

মাহবুবুর রহমান:

৫ আগস্ট গণ অভ্যুথানের পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপরই  দেশের হাল ধরেন অন্তবর্তি সরকারের প্রধান হিসেবে নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সাথে পালিয়ে যান দলের শীর্ষ নেতারাও। এরপর থেকে কার্যত অচল হয়ে পড়ে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকান্ড। ঐতিহ্যবাহি দলটি হারায় তাদের সংগ্রামী ঐতিহ্য। কি হতো যদি শেখ হাসিনা দেশে ছেড়ে পালিয়ে না যেতেন? হয়তো তিনি গ্রেফতার হতেন। কিন্তু বেচে যেতো আওয়ামী লীগ। মামলা মোকাবেলায় করতো সাথে থাকতো রাজপথে আন্দোলন। কিন্তু তা হয়নি। নেত্রী পালিয়ে গেছেন।
জুলাই আগস্ট গণ হত্যার দায় পড়ে হাসিনার উপর। গঠন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল। শুরু হয় হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার। এরপরই গেলো সপ্তাহে সামনে আসে জাতিসংঘের প্রতিবেদন। সেই প্রতিবেদনে যা বলা হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে আসাটা অনেকটাই কষ্টকর। অসম্ভবও বটে।
কারণ: আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এখন তৈরী হয়েছে নেতৃত্ব শুণ্যতা। শেখ হাসিনার প্রতি ঘৃণা। তার নেতাকর্মীরা এখন পলাতক। কারণ তারা জনগণের কাছে ঘৃণিত, ধিক্কিত। সাধারণ মানুষও বিশ্বাস করে শেখ হাসিনা বা বঙ্গবন্ধু পরিবার এবার মাইনাসে পড়ে গেছে। নতুনভাবে ফিরে আসতে চাইলে আওয়ামী লীগকে আসতে হবে শেখ পরিবারের বলয়মুক্ত হয়ে। এক্ষেত্রে নতুন নেতৃত্ব নিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ফিরে আসাটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। তার উপর তাদের কাধে আছে মানুষ হত্যার দায়। নতুন ভাবে ফিরে আসলেও তাদের মেনে নেবে জনগণ? এমন প্রশ্নটাও অবান্তর নয়।
আওয়ামী লীগেরসব অপকর্ম যায়েজ করে গেছে জাতীয় পার্টি। গেলো ৩টি নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে যেভাবে সমর্থন করেছে তাতে দলটি এখন জনবিচ্ছিন্ন। কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড করতে পারছে না জাতীয় পার্টি। আবার একথাও একেবারে অবান্তর নয় যে, হুসেন মাহুম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর থেকেই  জাতীয় পার্টি এখন আঞ্চলিক দলে রুপান্তরিত হয়ে গেছে। রংপুর অঞ্চলে কিছু প্রভাব ছাড়া, সারাদেশে জাতীয় পার্টির অবস্থা এককথায় নেই বললেই চলে।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোটে আর যেসব দলগুলো আছে ভোটের হিসেবে তারা অনেকটাই নিস্প্রাণ। সব মিলিয়ে আওয়ামী লীগ তা শরিক মহাজোটের ভোট সারাদেশে যদি ২০২৪ এর নির্বাচন ধরি তবে তা হবে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ। এর বেশী না। ধরে নেই ২০ শতাংশ ভোট আছে আওয়ামী রীগের নেতৃত্বে মহাজোটের। গনাভ্যুথানের পর সেই হিসেবে নিম্নমুখি।
গণ অভ্যুথানের পর রাজনীতিতে আবারো সক্রিয় হয়ে উঠে জামায়াত ইসলামী। তাদের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্থানে বসিয়ে নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টায়মত্ত দলটি। জরিপে দেখা যায়, জামায়াতের মোট ভোট আছে ৭ থেকে ১০ শতাংশ। গন অভ্যুথানে পর আরো যদি বাড়েও তবে তা ১৫ শতাংশের বেশী না। জামায়াতের রাজনীতিতে কিছু মানুষের আস্তা থাকলেও সেটা সরকার গঠনের জন্য যথেষ্ট নয়।
মহাজোট ও জামাত মিলিয়ে মোট ভোট ৩৫ শতাংশ। বাকী আছে আরো ৬৫ শতাংশ। এরমধ্যে ৫ শতাংশ ভোট আছে বড়দলের শরীক দলগুলো। বাকী এখনো ৬০ শতাংশ। এরমধ্যে ১৫ শতাংশ ভোট আছে ভাসমান ভোট। তারপরও আছে ৪৫ শতাংশ। ২ শতাংশ ভোট বাদ পড়বে ভোটারের পেশাগত কারণে। সবমিলিয়ে বিএনপির ভোট আছে ৪৩ শতাংশ।
তারমানে,এখনপর্যন্ত ৪৩ শতাংশ মানুষের আস্থায় আছে বিএনপি। গণ-অভ্যুথানের পর সেই সংখ্যা আরো বেড়ে গেছে। বেড়ে গেছে দ্বায়িত্বও। সাধারণ মানুষ মনে করে বিএনপি একমাত্র দল যার প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দেশের বহুদলয়ি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছে। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে বিএনপিই এবার তাদের কাছ থেকে লুট হওয়া ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। এক্ষেত্রে বিএনপি যদি ভুল করে আর সেই ভুলে কারণে আবারো আওয়ামী লীগ রাজনীতি শুরু করে তবে তা হবে ভয়াবহ।
প্রতিহিংসায় আওয়ামী লীগ ফিরে আসলে ফিরে আসবে আরো হিংস্র ও তান্ডবিক পন্থায়। দেশকে পরিণত করবে সন্ত্রাসের নগরি। রক্তে রঞ্জিত হবে মানচিত্র। যেমনটা হয়েছিলো সদ্যগত ২০২৪ সালে। তার ইঙ্গিত কিন্তু দিয়েছে শেখ হাসিনা। সাধারণ মানুষের সাথে কথা বললে, তারা বলে শেখের বেটি একটা খুনি। তিনি ফিরে আসলে কাউকেই রাখবে না। থাকবে না গণতন্ত্র। সেই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় সাধারণ মানুষ। যে কারণেই তাদের আস্থার ঠিকানা এখন বিএনপি।
বিএনপি যদি ভুল করে তার মাশুল গুনতে হবে পুরো জাতিকে। বিএনপি যদি ভুল করে তবে আবারো কবর রচনা হবে গণতন্ত্রের। সেই কাজটি করতে দেয়া যাবে না।
কিন্তু কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না বিএপির তৃণমুলকে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যারে বারবার নির্দেশের পরও ঠেকানো যাচ্ছে না বিএনপি নেতাকর্মীদের চাদাবাজি ও দখলবাজিকে। এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাড়াতে হবে দলকে।
কি করতে হবে বিএনপিকে? সাধারণ মানুষের কাছে যেতে হবে। প্রচারণা চালাতে হবে, মানুষ হত্যার। তবেই সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগের আসল রুপ ভুলে যাবে না। সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে বিভিন্ন আসনের আওয়ামী লীগের এমপিদের  দুর্নীতি ও অনিয়ম তথ্য। জানাতে হবে কেমন ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতারা। জনগণের কতো টাকা তারা তসরুপ করেছেন। প্রতিহিংসা না করে এসব ছড়িয়ে দিলেই জনগণ জানতে পারবে কি করেছে। তখন তারাই বলছে, নো হাসিনা, নো আওয়ামী লীগ।
নো হাসিনা, নো আওয়ামী লীগ মানেই বিএনপির প্রতি জনগণের আস্থা আরো বেড়ে যাওয়া। বেড়ে যাবে প্রত্যাশা। যে প্রত্যাশা ইতিমধ্যে বিরাজমান কোটি বাংলাদেশীর মনে। সারাদেশের মানুষ এখন মনে করে তাদের ভোটাধিকার আর গনতন্ত্র ফিরিয়ে আসবে তারেক রহমানের হাত ধরেই। তিনি বাংলাদেশের আগামীর রাষ্ট্রনায়ক। শুভকামনা তারেক রহমান আপনাকে আগামীর বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার অভিযাত্রায়। © মাহবুবুর রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক

বাটপার-দালাল সাংবাদিক’র জন্মদাতা কারা?

সাইদুর রহমান রিমন:

কারোর নিজস্ব কোন যোগ্যতা থাকলে, দক্ষতা থাকলে সে কোন দিনই কারোর তোষামোদ কিংবা লেজুড়বৃত্তি করবে না। এটাই স্বকীয়তা। আপনি লিখতে জানলে, অনুসন্ধানী যোগ্যতা থাকলে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতায় আপনার কদর সর্বত্রই থাকবে।

আপনি যথেচ্ছা সংবাদ লিখবেন, ছাপাবেন, পত্রিকা বের করবেন, আবার ইচ্ছে হলো না বলে নিউজ গায়েব করে দিবেন- এমন স্বেচ্ছাচারিতার অধিকার কে দিল আপনাকে? সংবাদের আইডিয়া, বিষয়বস্তু নির্ধারণ, লেখনী, প্রকাশের সকল ধাপেই যৌক্তিকতা থাকতে হবে। কেনো লিখবো, কেনো লিখবো না তার ব্যাখ্যা থাকা জরুরি। অন্তত নিজের কাছে হলেও এ প্রশ্নের সন্তোষজনক জবাব থাকতে হবে। রাষ্ট্র ও জনগোষ্ঠীর জন্য সুনির্দিষ্ট দায়বদ্ধতা নিয়ে সর্বোত্তম বিবেকবানদের পত্রিকা প্রকাশনায় পা ফেলতে হয় – তবেই তা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভের মর্যাদা পায়।

কিন্তু আপনার কাছে পত্রিকা প্রকাশ করা কেবলই যদি ব্যবসা হয়ে থাকে, সাংবাদিকতা মানেই যদি হয় দালালি আর বাণিজ্য – তাহলে জেনে রাখুন আপনিই অপসাংবাদিকতার গডফাদার। আপনার পত্রিকা সাংবাদিক নামধারী টাউট, বাটপার আর ঘৃণ্য দালাল তৈরির কারখানা। আপনারাই লুটেরা বেনিয়াদের মত সাংবাদিকতাকে যথেচ্ছা ধর্ষণ করে চলছেন।

টাকা সবার দরকার তাই বলে ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দিয়ে নয়। পত্রিকা বাঁচাতে বিজ্ঞাপন দরকার আছে তাই বলে সাংবাদিকতাকে বিসর্জন দিয়ে নয়, সাংবাদিকতার কাঠামো ধ্বংস করে নয়। কিছু সংখ্যক পত্রিকাই বের হয়েছে যেন বিজ্ঞাপনের ব্যবসা করতে। পতিতা পল্লীর দালালদের মত তারা বিজ্ঞাপন নিয়ে এমনই কামড়া কামড়ি করে তা দেখলে লজ্জা পেতে হয়। ওই পত্রিকাগুলো মফস্বলে শুধু বিজ্ঞাপন ভিক্ষা করতেই সাংবাদিক নিয়োগ করে। তারা জানেই না যে, পত্রিকা বানানো হয় জনস্বার্থে- ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য নয়। ভিক্ষা করে যে ব্যবসা চালাতে হয় সেই ব্যবসা খুলে বসতে কে বলেছে আপনাকে? আসলে পত্রিকাকে পুঁজি করে পেছনে আছে আঁধারের বাণিজ্য, তদবির, অপরাধ, ঠিকাদারি! তা না হলে সিনেমা হল ব্যবসায়ী, ক্লিনিক বাণিজ্যের হোতা, চোরাকারবারি, মাদক ব্যবসায়ী, নির্মাণ ঠিকাদার, মুদি দোকানিরাও দলে দলে পত্রিকা ব্যবসা খুলে বসবে কেনো?

সাংবাদিক মানে বিজ্ঞাপন সংগ্রাহক নন, তিনি সংবাদ সংগ্রাহক, প্রস্তুতকারক, সম্পাদনাকারী। কিন্তু আপনি সংবাদ সংগ্রহ করেন না, লিখেন না- শুধু বিজ্ঞাপনের জন্য দিন রাত ছুটে বেড়ান। এ ধরনের “বিজ্ঞাপনী সাংবাদিকতার” সুযোগ নেই। আপনি পদ পরিবর্তন করে স্বেচ্ছায় বাণিজ্যিক প্রতিনিধি বা কমার্শিয়াল এক্সিকিউটিভ হয়ে যান। কেউ আপনাকে লজ্জা দিবে না, সাংবাদিকতার দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে না। জেলা উপজেলার প্রতিনিধি হয়েই ইজারাদার হয়ে উঠেন অনেকে। ভাবেন তার খেয়াঘাটে আর কেউ নৌকা ভেড়াতে পারবে না। এই ইজারাদারির সাংবাদিকতা কোথায় পেলেন?

নিজের এলাকায় বড় বড় ঘটনা ঘটছে সেগুলোর কিছুই জানেন না, নিউজও পাঠান না, তারপরেও নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন- এতে লজ্জাও হয় না? অখাদ্য নির্লজ্জতা এভাবে সাংবাদিকতা দখল করেছে বলেই আজ সাংবাদিকতার এত দুর্দশা ঘটছে।

পা খোঁড়া, পঙ্গু মানুষের দৌড় প্রতিযোগিতা কিংবা ফুটবল খেলায় অংশ নেয়ার সুযোগ নেই। তেমনি চোখে দেখেন না, কানে শোনেন না, চলতে পারেন না টাইপের প্রতিবন্ধীদের জন্য মাঠ সাংবাদিকতা নয়। কোনো নিউজের ব্যাপারে যার উৎসাহ নেই, এলাকা, সমাজ, জনগোষ্ঠী, রাষ্ট্রের প্রতি যার দায়বোধ নেই- সবকিছুতেই দায়সারা গোছের মানুষ হিসেবে অন্য দামী পেশাকে বেছে নিন। অন্য কিছু করার যোগ্যতা নেই অগত্যা আটকে থাকার পেশা সাংবাদিকতা নয়।

একইভাবে অশিক্ষিত, আধা শিক্ষিত আর রাজনৈতিক দলের সক্রিয় নেতা কর্মী, অন্ধ সমর্থকদের জন্য সাংবাদিকতা নয়। হ্যা, রাজনৈতিক দল করেও সাংবাদিকতা করতে পারবেন, তবে সংবাদ লেখার সময় আপনাকে দলীয় মতামতের উর্ধ্বে উঠে জনগণের পক্ষে, স্বচ্ছ নিরপেক্ষ থাকতে হবে। কিন্তু আপনার এমন স্বচ্ছতার গ্যারান্টি কি?

সাংবাদিকতা হচ্ছে সবচেয়ে সচেতন, বিচক্ষণ, মেধাবী মানুষের পেশা। সকল ক্ষেত্রেই তার গঠনমূলক চিন্তা চেতনা থাকতে হবে। কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার নেই, কিন্তু সব বিষয়ে মার্জিন ধারণা থাকা আবশ্যক। তাকে সবজান্তা হতে হবে না। এ কারণে একজন সাংবাদিক প্রতিদিনই কমবেশি ভুল করতে পারেন। তাই বলে এক ভুল দ্বিতীয়বার করার কোনো সুযোগ নেই তার।

আপনার কর্মস্থল যদি হয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন কিংবা টিভি চ্যানেল- তাহলে সেখান থেকে কোনো নির্দেশনা দ্বিতীয়বার আশা করা অন্যায়। এসব প্রতিষ্ঠানে সবকিছুই করতে হয় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে, তাই তাগিদ দেয়ার উপায় নেই। অতএব একবারের নির্দেশনায় যথা সময়ে কাজটি সম্পন্ন না করা মানেই হলো আপনি ব্যর্থ।

দায়িত্বশীলদের কথা শুনুন গুরুত্বের সঙ্গে, মনোযোগ সহকারে। আংশিক শুনেছেন, বুঝতে পারেননি কিংবা খেয়াল করেননি- সাংবাদিকতায় তা চলে না। জ্ঞ্যান বিতরণের পরিবর্তে কাজটি নিজে করে দেখানোর নাম হচ্ছে দায়িত্ব। আর সাংবাদিকতায় এই দায়িত্ব’র দাম সবচেয়ে বেশি।

এখন রিপোর্টার হওয়ার আগেই এডিটর হতে চান, আবার নিজেই নিজের নিউজকে যুৎসই কাভারেজ দিতে মেকআপম্যান হয়ে যান মুহূর্তেই। এগুলো ছাড়ুন, এটা পেশাদারিত্ব নয়। অনেকেই আবার পেশাদারিত্ব বলতে কেবলই বেতন ভাতা, সুযোগ সুবিধা প্রাপ্তি বলে ভাবেন। অথচ পেশাদারিত্ব যে দায়িত্ববোধ, নির্দিষ্ট কর্তব্য কাজের অঙ্গীকার, সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার শপথ সেগুলো বেমালুম ভুলে যান।

লেখক
সাইদুর রহমান রিমন
অনুসন্ধানী সিনিয়র সাংবাদিক

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম