তারিখ লোড হচ্ছে...

বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতির সভাপতি নাসিমা আক্তার সোমা,সাধারণ সম্পাদক ইশরাত ফারহিম

 

বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতি বানাসাস’র নব নির্বাচিত সভাপতি হলেন বাংলাদেশের আলো পত্রিকার কূটনৈতিক প্রতিবেদক নাসিমা আক্তার সোমা ও সাধারণ সম্পাদক দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের মফস্বল সম্পাদক ইশরাত ফারহিম।

#সিনিয়র সহ-সভাপতি
আঞ্জুমান আরা শিল্পী

#সহ-সভাপতি
১. মাহমুদা আক্তার
২. কারনিনা খন্দকার
.৩ আফরোজা ডিউ
৪. সেবিকা রানী
৫.সাবিরা ইসলাম,

#যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
১. লাবিন রহমান
২. রেশমা তোহা

#সাংগঠনিক সম্পাদক
ফাতেমা মুন্নী

#কোষাধ্যক্ষ
শাহীন আরা ইয়াছমীন

#প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
শান্তা ফারজানা

#দপ্তর সম্পাদক ফারজানা জবা

#প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক
হালিমা খাতুন

#জনকল্যাণ সম্পাদক
দীপা ঘোষ রীতা

#তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক
শেখ রাজিয়া সুলতানা

#ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
উম্মে সালমা লাভলী

#নির্বাহী সদস্যরা হলেন
১. ডা. ইয়াসমীন জাহান শাহীন
২. শিরীন আক্তার
৩. আঞ্জুমান আরা মুন
৪. দৌলতুন্নেছা রেখা
৫. আকলিমা বেগম
৬. রিজওয়ানা হোসেন সুমী
৭. সানিয়া সুলতানা।

আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় অনুষ্ঠিত সংগঠনের সাধারণ সভা শেষে সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে এই নতুন কমিটি গঠিত হয়।

উল্লেখ্য, মিডিয়ায় কর্মরত নারী সাংবাদিকদের নিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে গঠিত হয় বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক সমিতি (বানাসাস)।

ঠোঁট সেলাই, গোপন বন্দিশালা, সিমেন্টে বেঁধে নদীতে ফেলা- গুম কমিশনের প্রতিবেদনে নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র

স্টাফ রিপোর্টার: 

ঘটনা এক: সাদা পোশাকধারী কয়েকজন ব্যক্তি ধানমন্ডি এলাকা থেকে এক যুবককে তুলে নিয়ে তার ঠোঁট অবশ করা ছাড়াই সেলাই করে দেয়।

ঘটনা দুই: একটি ব্যক্তিকে আটক করে যৌনাঙ্গ এবং কানে বৈদ্যুতিক শক দেওয়া হয়।

ঘটনা তিন: এক ভিকটিম নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে উদ্ধার করে সেখানেই হত্যা করা হয়।

নির্যাতনের ভয়াবহ এসব বর্ণনার খবর উঠে এসেছে গুম কমিশনের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে।

শনিবার বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহম্মদ ইউনূসের কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দেয় গুম সম্পর্কিত তদন্ত কমিশন।

সেই প্রতিবেদনের কিছু অংশ গণমাধ্যমকে সরবরাহ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। পুরো প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়নি, শুধুমাত্র ‘প্রকাশযোগ্য অংশ’ দেয়া হয়েছে। সেখানে গুম ও নির্যাতনের চিত্র পাওয়া গেছে।

কমিশনের তদন্ত, ঘটনায় সম্পৃক্ত কর্মকর্তা ও নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিদের বয়ানে উঠে এসেছে গুম ও নির্যাতনের নানা রোমহর্ষক বর্ণনা।

কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত গত ১৫ বছরের এক হাজার ৬৭৬টি জোরপূর্বক গুমের অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে কমিশন পর্যালোচনা করেছে ৭৫৮টি অভিযোগ ।

অভিযোগের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০১৬ সালে সর্বোচ্চ ১৩০টি গুমের ঘটনা ঘটেছে এবং ২০২৪ সালে এখন পর্যন্ত ২১টি অভিযোগ জমা পড়েছে।

প্রতিটি অভিযোগে অন্তত চারটি বৈশিষ্ট্য থাকায় এসব ঘটনাকে গুম হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে কমিশন।

সেগুলো হলো: ভিকটিমের স্বাধীনতা হরণ, রাষ্ট্রীয় বাহিনী বা কর্তৃপক্ষের ঘটনার সাথে জড়িত থাকা, ভিকটিমের অবস্থান সম্পর্কে তার পরিবার বা সমাজকে না জানানো এবং ভুক্তভোগীকে কোন আইনি সুরক্ষা না দেয়া।

অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যা ও মুক্তি এই পাঁচটি ভাগে সুপরিকল্পিত ও সুশৃঙ্খল উপায়ে গুমের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়।

সবা:স:জু- ৪৩৪/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম