তারিখ লোড হচ্ছে...

হেলেন অব ট্রয় রূপে জয়া আহসান

সম্প্রতি নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে নতুন কিছু ছবি শেয়ার করেছেন জয়া আহসান। ছবিগুলোতে এবার জয়া ধরা দিয়েছেন একেবারে ভিন্ন এক রূপে।

জয়ার ছবি নিয়ে ভক্তরাও নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। কেউ কেউ তো জয়া আহসানকে হেলেন অব ট্রয় বলতেও ছাড়ছেন না।

আসলে জয়া আহসানের ছবিগুলো দেখতেও তাই। যেন জীবন্ত হেলেন অব ট্রয়। যে রমনীর ভালোবাসার আগুনে পুড়েছিল শত শত যুবক। সেই রমনীর বেশেই যেন এবার ভক্তদের মাঝে ধরা দিয়েছেন জয়া আহসান।

রাজধানীর খিলগাঁও সবুজবাগ ও মুগদা থানা জুড়ে মাদকে সয়লাব

মো: আব্দুল আজিজ :

রাজধানী ঢাকার সর্বত্রই এখন মাদকের আখড়ায় পরিনত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তরুন,কিশোর, যুবক সহবৃদ্ধ – আবাল বনিতা। সাংবাদিকদের একটি অনুসন্ধানী টিম দীর্ঘ সময় ধরে রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলে খোঁজ খবর নিয়ে এসকল মাদক স্পটের সন্ধান পায়।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার পথ ধরে খুঁজে বেড়াতে চলে আসলো যে সকল অন্ধকার প্রকোষ্ঠের নাম ঠিকানাঃ

সবুজবাগ থানাঃ
রাজধানীর সবুজবাগ থানা এখন মাদকের অন্যতম হট স্পট। খবর নিয়ে জানা যায়, সবুজবাগের দক্ষিণ গাও, জাওল্লা পাড়া বাজারের সামনে চলে মাদকের রমরমা ব্যবসা। এই এলাকার মাদক নিয়ন্ত্রণ করেন মাদক সম্রাজ্ঞী পারভীন, সালমা, বিউটি, হযরত, বিক্কু, সগু, রোমানা।

ওহাব কলোনির মাদক কারবারি হিসেবে বহুল পরিচিত তানিয়া, ডিস্কু, স্বর্নকার বাবু, মনা,সাকিব, রমজান, মালেক গংরা বরাবরের মতোই মাদক নিয়ন্ত্রণ করে চলছেন।
মাদারটেক এর মিনারাগলির মাদকের ওপেন ব্যবসায় করছেন মোমিন, মালেক, হাসিনা, লাকি। দক্ষিনগাঁও জাওল্লাপাড়া বাজারের পাশের এলাকার মাদক সম্রাট ফেনসিডিল ও ইয়াবা ব্যাবসায়ী রোমানা আক্তার, পারভীন, হযরত, ভারতের সীমান্ত থেকে নিজস্ব মিনি ট্রাকে করে গভীর রাতে ফেনসিডিল ও ইয়াবা পাইকারি বিক্রি করে। রোমানা ও পারভীন এর সেলস মেন হলো বিক্কু,সালমা,কামরুল, সোহাগ পাঠান, সগু। বর্তমানে সগু ১০০ পিছ ইয়াবা নিয়ে এরেস্ট হয়ে কেরানীগঞ্জ কারাগারে আছে।
এরা ওপেন মাদকের ব্যাবসা করে বেড়ায়। অভিযোগ আছে রোমানা, পারভীন ও হযরত পুলিশকে মাসোয়ারা দিয়ে মাদকের ব্যবসায় পরিচালনা করছেন বছরের পর বছর।
মুগদা থানা এলাকায় মাদকের ফিরিস্তিঃ
মদিনাবাগ পানির পাম্পের সামনে সম্রাজ্ঞী
বিউটি ও ফেলু মাদকের কারবারি করে চলছেন। মানিক নগর এলাকার মিঝু, উনিশকাঠা এলাকার সাজু ও তার বউ এই সকল মাদকের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এদের আন্ডারে ৮/১০ জন খুচরা বিক্রেতা রয়েছে।এক সময় এরাই একসময়ে টিটিপাড়া এলাকায় মাদক ব্যবসা করতো।
খিলগাঁও থানা এলাকায় মাদকের তর্জমাঃ
এ থানার মাদক সম্রাট চাকমা সুজন, কক্সবাজারের সোহেলের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার মাদক সহ ইয়াবা এনে সিপাই বাগ, গোরান এলাকায় পাইকারিভাবে সরবরাহ করে।

সিপাইবাগ নতুন রাস্তা গ্রীল পট্টিতে আশরাফ, জয়নাল, সালমা,স্মৃতি, রহিমা ও দুলাল প্রধান মাদক কারবারি হিসেবে পরিচিত।
শাহিন ও তার স্ত্রী বৃষ্টি, ফালানি ও তার ভাই তানভীর, কালা সজিব, রহিম ও বাবু এই সিন্ডিকেট চক্রের সদস্য।
খিলগাও তালতলা থানার পিছনে সোর্স খালেকের বাড়ির সম্রাজ্ঞী নাজমা, রেহেনা ও পাখি দিব্যি মাদকের ব্যবসায় করে চলছেন।
খিলগাঁও তালতলা মার্কেটের সামনে ময়না, ফতে, রুপা ও নাছিমা বিশেষ মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন।
খিলগাঁও থানার — সিপাইবাগ নতুন রাস্তা গ্রিল পট্টি এলাকায় ওপেন দিবালোকের মতো ফেনসিডিল ও ইয়াবা বিক্রি করে আশ্রাফ, জয়নাল,সালমা,আকাশ, ফালানি, বৃষ্টি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এরা পুলিশ এর সোর্সদের মোটা অংকের মাসোয়ারা দিয়ে মাদক ব্যাবসায় পরিচালনা করছেন।
খিলগাঁও তিলপাপাড়া ১১ নং গলি থেকে নিয়ে গোরান বাজার, শান্তিপুর গুড়ে গুড়ে সেলুর ছেলে সজিব লাল এপাচি হুন্ডা দিয়ে ইয়াবা বিক্রি করে।
খিলগাঁও থানার তারাবাগ কালবার্ড ৬ নং রোডে আরেক সম্রাজ্ঞী মুন্নী ও তার স্বামী সহ রিনা, সোনাকাটা জাহাঙ্গীর দীর্ঘ সময় ধরে মাদকের আখড়া গড়ে তুলেছেন।
খিলগাঁও থানার সি ব্লক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ সংলগ্ন এলাকায় জাহাঙ্গীরের ছেলে বাবু, সোহেল, আকাশ ও রাজু এ সকল মাদক কারবারিদের কে সেল্টার দিচ্ছেন বলে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে।
(চলবে)

language Change
সংবাদ শিরোনাম
শেরপুরের নকলায় কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় গ্রেপ্তার-১ মানিকছড়িতে ধানের শীষ মার্কায় ভোট চেয়ে ওয়াদুদ ভূইয়া'র পথসভা সীমান্ত হতে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় নেশাজাতীয় ট্যাবলেট জব্দ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি সিন্ডিকেটে আটকে আছে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কোটি টাকার মেশিন কেরানীগঞ্জে ঠিকাদার রফিকের অবৈধ গ্যাস সংযোগে টাকার মেশিনের সন্ধান আগুন সন্ত্রাস আটক করায় গুলশান ট্রাফিক পুরস্কৃত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের দুটি থানা ও ৯টি ওয়ার্ড কমিটি গঠিত কবিরহাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সোহেল রানা বহিষ্কার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয়তাবাদী সাইবার দল পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষনা