তারিখ লোড হচ্ছে...

শাহজাদপুরে জাহিদ হাসান মুন্না সাংবাদিকতার আড়ালে ভেজাল ঔষধ উৎপাদন, সংবাদ প্রকাশ করায় ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টালে অপপ্রচার!

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন:

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সাংবাদিকতার আড়ালে জাহিদ হাসান মুন্নার ভেজাল ঔষধ উৎপাদন, সংবাদ প্রকাশ করায় কিছু ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টালে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

বাংলাদেশের কোনো মিডিয়ায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ হলে তাতে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট মিডিয়ায় বিস্তৃত ব্যাখ্যা কিংবা প্রতিবাদ পাঠাবে এটাই হলো বিধান, যা যুগ যুগ ধরে প্রচলিত।

মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ খন্ডন করে যে বক্তব্য দেয়া হয় সেটাকেই প্রতিবাদ বলে আখ্যায়িত করা হয়।

বাংলাদেশের সংবাদপত্র,সংবাদ সংস্থা এবং সাংবাদিকের জন্য অনুসরণীয় আচরণ বিধি,১৯৯৩ (২০০২ সাল
সংশোধিত) এর ১২ ধারায় লেখা আছে: প্রকাশিত সংবাদ যদি ক্ষতিকর হয় বা বস্তুনিষ্ঠ না হয় তবে তা অবিলম্বে প্রত্যাহার,সংশোধন বা ব্যাখ্যা করা এবং ক্ষেত্র বিশেষে ক্ষমা প্রার্থনা করা।

১৭ ধারায় আছে: সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সাথে প্রত্যক্ষভাবে সম্পর্কিত পক্ষ বা পক্ষ সমূহের প্রতিবাদ সংবাদপত্রটিতে সমগুরুত্ব দিয়ে দ্রুত ছাপানো এবং সম্পাদক প্রতিবাদলিপির সম্পাদনা কালে এর চরিত্র পরিবর্তন না করা। ১৮ ধারায় আছে: সম্পাদকীয়ের কোন ভুল তথ্যের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষ যদি প্রতিবাদ করে, তবে সম্পাদকের নৈতিক দায়িত্ব হচ্ছে একই পাতায় ভুল সংশোধন করে দুঃখ প্রকাশ করা।

অনুসরণীয় আচরণ বিধি’র ২৫টি ধারার কোথাও লেখা নেই যে, এক মিডিয়ায় ভুল বা মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করলে অন্যান্য মিডিয়া একই সংবাদকে ঠিক উল্টোভাবে প্রকাশ করবে। বরং প্রচলিত ধারা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট মিডিয়াকে তার সংশোধনী প্রকাশের অথবা প্রতিবাদ,ব্যাখ্যা প্রকাশের সময় ও সুযোগ দেয়া। তবে,সবুজ বাংলাদেশের অনলাইন ভার্সনে প্রকাশিত সংবাদের সঠিক তথ্য প্রমাণ আছে বলেই পাল্টা সংবাদ প্রকাশ করেছে ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টাল দিয়ে। এবার তো বলাই যায়, পাল্টা সংবাদ প্রকাশকারী ও কথিত নিউজ পোর্টাল কোন নিয়মনীতি জানা এটাই তো প্রমাণ হয়। আজ থেকে যারা মাত্র এক যুগ,দুই যুগ আগেও সাংবাদিকতায় সম্পৃক্ত ছিলেন তারা সবাই জানেন,যে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয় সে পত্রিকাতেই প্রতিবাদ দিতে হয়। তবে কথিত সাংবাদিক জাহিদ হাসান মুন্না কয়েকটি ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টালে প্রতিবাদের নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

কথিত সাংবাদিক জাহিদ হাসান মুন্নার ভেজাল ঔষধ উৎপাদন সংবাদের সঠিক তথ্য প্রমাণ সবুজ বাংলাদেশের হাতে আছে বলেই সে সরাসরি সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক বরাবর প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদের আবেদন করার ক্ষমতা রাখে না।এছাড়াও তিনি কয়েকজন কথিত সাংবাদিকের কথায় এমন প্রচার চালাচ্ছে বলে জানা গেছে।

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুর পৌর এলাকার বাড়াবিল মঙ্গলদহ গ্রামে টাচ ফার্মা এগ্রোবেট নামক একটি কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে ভেজাল উপকরণে গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে।

ভেজাল গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদনকারী কারখানাটির মালিক
জাহিদ হাসান মুন্না বিশ্বাস নামের এক নামধারী সাংবাদিকের, জানা যায়, তিনি আনন্দ টেলিভিশনের শাহজাদপুর উপজেলা প্রতিনিধি।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ঘুষ দিয়ে মেনেজ করে বাগিয়ে নিয়েছে(ক্যাটাগরি-১) এর অনুমোদন। সেই অনুমোদন দেখিয়ে
আমদানি করার কথা অফলাইনে অনলাইনে প্রচার করে বেড়ালেও কারখানাটি ভেজাল গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদন করার জন্য উপাদান গুলো মূলত চকবাজার ও মিটফোর্ড এলাকা থেকে বিভিন্ন রকম ছাই, ভস্ম, জেল এবং রঙ ইত্যাদি ক্রয় করে। চকবাজার থেকে কেজি ধরে প্লাস্টিকের বোতল সংগ্রহ করে। তারপরে ফকিরাপুলের বিভিন্ন প্রিন্টিং প্রেস থেকে টাচ ফার্মার স্টিকার বানিয়ে প্লাস্টিকের বোতলে সেটে দেয় আর এভাবেই তৈরি করে ফেলে গবাদিপশুর জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঔষধ।

গবাদিপশু এই ঔষধ মিশ্রিত খাবার দানবের মতো খেলেও তা গবাদি পশুগুলোর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মানুষের জন্য পরবর্তীতে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তবুও যেনো দেখার কেউ নেই!

এছাড়াও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অনুমোদন (ক্যাটাগরি-১) এ উল্লেখ করে বলা আছে মোট ০৯(নয়টি)পণ্য প্রাথমিকভাবে অনুমোদন করা হলেও।
তবে,সেই অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে একাধিক পণ্য বাজারজাত করে যাচ্ছে কারখানাটি।

অন্যদিকে,অদক্ষ লোক ধারা উৎপাদন করা হচ্ছে গবাদি পশুর ঔষধ। কারখানাটিতে রয়েছে একজন ভেটেরিনারি মেডিসিন ডাক্তার (ডিভিএম) তবে,তিনি নামে মাত্র (ডিভিএম) তার নেই কোন বৈধ কাগজপত্র নেই তবুও তিনি নামে আগে ডাঃ লাগিয়ে বনে গেছে ভেটেরিনারি মেডিসিন ডাক্তার (ডিভিএম) এবং ভুয়া কেমিষ্ট দিয়ে চলছে রমরমা গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদন।একজন কেমিষ্ট রসায়নবিদ তার জ্ঞান ব্যবহার করে অপরিচিত পদার্থের গঠন এবং বৈশিষ্ট্যগুলি শিখতে,সেই সাথে প্রচুর পরিমাণে দরকারী প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকা পদার্থের পুনরুত্পাদন ও সংশ্লেষণ এবং নতুন কৃত্রিম পদার্থ এবং দরকারী প্রক্রিয়া তৈরি করে। তবে, টাচ ফার্মা কেমিষ্ট ভুয়া!

এছাড়াও নেই কোন ল্যাব,ফার্মাসিষ্ট এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি। ভেটেরিনারি চিকিৎসকদের মতে,টাচ ফার্মার মানহীন ও ভেজাল ঔষধ গবাদি পশুর স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। এদিকে,ঔষধের অন্য অন্য কোম্পানির চেয়ে দাম অর্ধেক হওয়ায় বিভিন্ন গ্রামের দোকানে গবাদিপশুর চিকিৎসকরা এই টাচ ফার্মার ঔষধ বিক্রির ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে।

সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধান জানা যায়, টাচ ফার্মার মালিক জাহিদ হাসান মুন্নার ক্ষমতার উৎস! আসলে এই ভেজাল গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদন করার জন্য তিনি হয়েছে কার্ডধারী সাংবাদিক।

দেশের স্যাটারলাইট চ্যানেল আনন্দ টেলিভিশনের শাহজাদপুর উপজেলা প্রতিনিধি। বিশ্বস্ত সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়,আনন্দ টেলিভিশনের কার্ড কিনে হয়েছে কার্ডধারী সাংবাদিক!
তার সাংবাদিক হওয়ার কারন শুধু মাত্র ভেজাল গবাদি পশুর ঔষধ কারখানাটি শেল্টার দেওয়ার জন্য।

গোঁফ দেখে বিড়াল কেউ চিনতে না পারলেও সবুজ বাংলাদেশের অনুসন্ধানে তা বেড়িয়ে আসে, তিনি সাংবাদিকতার কোন নিয়মনীতি না জেনেও তিনি বিশাল মাপের একজন সাংবাদিক! এছাড়াও ভাবার বিষয়, কিভাবে পেল আনন্দ টেলিভিশনের শাহজাদপুর উপজেলা প্রতিনিধির কার্ড।

এবিষয়ে জানতে চাইলে,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শাহজাদপুরের এক সিনিয়র সাংবাদিক বলেন,জাহিদ হাসান মুন্না এই ভেজাল গবাদি পশুর ঔষধ উৎপাদনকারী কারখানাটি পরিচালনা করার জন্যই তিনি সাংবাদিক পেশা যুক্ত হয়েছে,তিনি আরো বলেন,১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে আনন্দ টেলিভিশন এর শাহজাদপুর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কার্ড কিনে এনেছে,এখন তিনি সাংবাদিকতার সাইনবোর্ড লাগিয়ে তার ভেজাল ঔষধ কারখানায় রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে।
এছাড়াও ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টালে উল্লেখ করা হয়েছে সবুজ বাংলাদেশের প্রতিবেদক চাঁদা দাবী করেছে,চাঁদা দাবী করার এমন কোন সঠিক তথ্য প্রমাণ দেখাতে পারিনি এতেই বুঝা যায় প্রতিবাদের নামে কি ধরনের প্রচার চাচ্ছে কার্ডধারী সাংবাদিক জাহিদ হাসান মুন্না ও তার কিনে নেওয়া ভুঁইফোঁড় নিউজ পোর্টাল গুলো।

বিশ্বস্ত সূত্র জানায়,কার্ডধারী সাংবাদিক ও ভেজাল ঔষধ কারখানার মালিক জাহিদ হাসান মুন্না শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সদস্য হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে,এছাড়াও জানা যায়,সারাদিন শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের গেটের সামনে দারোয়ানের মত বসে থাকে শুধু মাত্র সদস্য হওয়ার জন্য। তিনি আরো জানান,যেকোনো ভাবেই হোক যত অর্থের বিনিময়েই হোক শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সদস্য হওয়ার জন্য সে রাজি আছে।

শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের এক বিশ্বস্ত সূত্র জানায়,জাহিদ হাসান মুন্নার ভেজাল ঔষধ কারখানার বিরুদ্ধে সাংবাদিকরা যেনো সংবাদ প্রকাশ না করতে পারে এর জন্যই তিনি যেকোনো বিনিময়ে প্রেসক্লাবের সাথে যুক্ত হতে চায়।

সবুজ বাংলাদেশের প্রতিবেদক তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হতে হয়, প্রতিবেদককে বাঁধা দেওয়া ও হুমকি দেওয়ার সকল তথ্য প্রমাণ সংরক্ষিত।

এবিষয়ে,ভেজাল ঔষধ কারখানা টাচ ফার্মার মালিকের কাছে জানতে চাইলে,তিনি সবুজ বাংলাদেশের প্রতিবেদক কে বলেন,আমার ফ্যাক্টরীর আশেপাশে গেলে হাত পা ভেঙ্গে দিবো এবং কারখানার গেটের সাথে হাত পা বেঁধে রাখাবো এবং প্রাণ নাশের হুমি প্রধান করে কার্ডধারী সাংবাদিক জাহিদ হাসান মুন্না।

অবৈধ ভেজাল ওষুধ উৎপাদনকারী কারখানা পরিচালনা করার জন্য সাংবাদিকের সাইনবোর্ড লাগিয়ে সাংবাদিকতার মত একটি মহান পেশাকে কলঙ্কিত করছে এই কার্ডধারী সাংবাদিক প্রতারক জাহিদ হাসান মুন্না।

এবিষয়ে,সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ এ,কে,এম আনোয়ারুল হক এর সঙ্গে কথা হলে তিনি সবুজ বাংলাদেশ কে বলেন, এই বিষয়ে আমি অবগত নাই, তবে আপনি ঢাকা অফিসে যোগাযোগ করেন অথবা আমাদের কে বিস্তারিত জানান,পরবর্তীতে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিবো।

পরিবর্তনের জোয়ার উঠেছে- শওকত মাহমুদ

বুড়িচং প্রতিনিধি:
বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সাংবাদিক শওকত মাহমুদ বলেছেন, এলাকার মানুষ এবার ভোট দিতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ থাকলে সাধারণ ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যেতে আগ্রহী। কারণ তারা পরিবর্তন চায়। তাদের ভিতরে পরিবর্তনের জোয়ার উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, আমি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সতর্ক আশাবাদী। আর সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি জয়ী হব ইনশা আল্লাহ। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিপরীতে আরও চারজন স্বতন্ত্র বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন আমার নির্বাচনী এলাকায়। তাদের আচার-আচরণ অনেকটাই ‘ডেসপারেট’ ধরনের।

তাদের ভাব-সাব ২০১৮ সালের মতোই রয়ে গেছে। সে হিসেবে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু না হওয়ার কিছুটা আশঙ্কা এখনো রয়েই গেছে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক (ভার্চুয়াল) সাক্ষাৎকারে তিনি এ শঙ্কা ব্যক্ত করেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ বলেন, তাঁর নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা-৫।

সেই আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হয়েছেন অ্যাডভোকেট আবুল হাসেম খান এমপি। তিনি ছাড়াও সেখানে আওয়ামী লীগের আরও চারজন নেতা স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

তারা সবাই সংশ্লিষ্ট জেলার বিভিন্ন উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান এবং সবাই নির্বাচনে জয়লাভের ব্যাপারে আশাবাদী। এদের মধ্যে রয়েছেন- সাজ্জাদ হোসেন স্বপন, আবু জাহেদ ও জাহাঙ্গীর চৌধুরী। এ ছাড়াও আরেকজনের প্রার্থিতা নিয়ে আপিল প্রক্রিয়াধীন।

সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ বলেন, কুমিল্লা-৫ এলাকার নির্বাচনী পরিবেশ এখন পর্যন্ত শান্ত ও স্থিতিশীল। এলাকায় গণসংযোগ ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেছে, সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় থাকলে তারা দীর্ঘদিন পরে এবার ভোট দিতে চায়। ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার ব্যাপারে তারা ব্যাপকভাবে আগ্রহী। তবে পরিবেশ বিঘ্নিত হলে তারা সেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন। এক প্রশ্নের জবাবে শওকত বলেন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ভাব-সাব ভালো মনে হচ্ছে না। তাদের সমর্থক-কর্মীদের মধ্যে আলাদা একটা উগ্র-ভাব বিরাজ করছে। তারা ভাবছেন ২০১৮ সালের নির্বাচনের মতোই একতরফা (কেন্দ্র দখল করে) ভোটের মাধ্যমেই তারা জয়লাভ করবেন। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত সে রকম কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। এখন পর্যন্ত তাদের কার্যকলাপে মনে হয়েছে যে, তারা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনই করতে চায়। এ ব্যাপারে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে এলাকার সাধারণ জনগণকে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম