তারিখ লোড হচ্ছে...

সাংবাদিক জেমির উপর মাদক ব্যাবসায়ী আয়শার হামলা

স্টাফ রিপোর্টার ঃ

দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার রিপোটার জেমির উপর হামলা করে আহত করেছে গেন্ডারিয়া থানাধীন গোন্ডিঘরের পাশে রেলওয়ে বস্তির মাদক ব্যাবসায়ী ও তার সাথে থাকা কয়েকজন মাদক কারবারিরা, জানাযায় ওয়ারী জোনের মহিলা মাদক ব্যবসায়ীদের তথ্য ও তালিকা নিয়ে সরেজমিন নিউজ প্রকাশ করার জন্য তথ্য উপাত্ত সংগ্রের কাজ করছিলেন জেমি আর তার তথ্য পেয়ে কাজলা এলাকার কযেকজন মাদক কারবারি দের সহযোগিতায় পরশু রাত ৯ ঘটি কার সময় জেমির কাজলার বাসায় হামলা চালিয়ে তাকে আহত করে, জেমি একা বাসায় ছিলো, সেদিন কেউ না থাকার কারনে এ-ই হামলা চালানো হয়, জেমির চিৎকারে আসে পাশের লোক এগিয়ে আসলে মাদক কারবারি আয়েশা ও তার দলবল দৌড়ে পালিয়ে যায়, এই ঘটনায় জেমি যাত্রাবাড়ী থানায় একটি সাধারন ডায়েরি করেন।
অন্যদিকে জানাযায় আযেশা তার সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন যাবত দয়াগঞ্জ নামাপাড়া গুন্ডিঘর এলাকায় টেম্পু স্টেশনের পিছনে রেলের সরকারী জমি দখল করে সেখানে ঘর বানিয়ে মাদক ব্যাবসা করে আসছে, আর তাকে সহযোগিতা করছে এলাকার কিছু পাতি নেতা ও স্থানীয় পুলিশের কিছু অসৎ সদস্য আর এখানে তাকে এলাকার সবাই চিনে কিলার আয়শা নামে, সে তার বাহিনী নিয়ে যে কোন সময় যে কোন স্থানে মানুষের উপর হামলা চালাতে পারে বলে জানান এলাকার কযেকজন। বস্তিতে বেড়ে উঠা আর বস্তিতে বসবাস করা আয়েশার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকার পরেও কেউ তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেনা।এই আয়েশার গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার মেঘনা থানাধীন ইসলামপুর ইউনিয়নের ছালিবাঙ্গা গ্রামের মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ২য় সন্তান।
অনেকে বলেন এই অসৎ মহিলার সাথে লেগে কে কার মান সম্মান হারাবে, সে কারনে কেউ তার বিরোদ্ধে প্রতিবাদ করেনা।

অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে আলোচনায় বুড়িচংয়ের ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বহুতল ভবন নির্মাণে রাজউকের নিয়ম উপেক্ষা করে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার এবং একাধিক মামলার আসামি হয়েও অবাধে চলাফেরা করছেন প্যরাডাইস হাউজিং এর মালিক
ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন। মালয়েশিয়ায় বিলাসবহুল বাড়ির মালিক এই ব্যবসায়ী রিয়েল এস্টেট ব্যবসার আড়ালে নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।

কুমিল্লার বুড়িচং থানার চড়ানল গ্রামের মরহুম ফতেহ আলী মাস্টারের ছেলে ইঞ্জিনিয়ার আল আমিন বুড়িচং থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। তবে আল আমিনের পরিচিতি তার বাবার রাজনীতির কারণে নয়, বরং বিভিন্ন অনিয়ম ও বিতর্কিত কার্যকলাপের জন্য এ পরিচিতি।

গত ১৫ বছরে রাজধানীর শান্তিনগর, চামেলীবাগ, মালিবাগ, বাসাবো ও উত্তরা ৫ নম্বর সেক্টরসহ বিভিন্ন এলাকায় একাধিক বহুতল ভবন নির্মাণ করেছেন আল আমিন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ভবন নির্মাণে তিনি রাজউকের কোনো নিয়ম-কানুন মানেননি। অনুমোদনহীন ভবন নির্মাণ করেই ক্ষান্ত হননি, বরং রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহাব) মেলার নামে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করে বিদেশে পাচার করেছেন। তার মালয়েশিয়ায় একটি আলিশান বাড়িরও সন্ধান পাওয়া গেছে।

রিহাবের পরিচালক থাকাকালীন সময়েও তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এসব ঘটনায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও তিনি এখনো প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন।

এ বিষয়ে রাজউক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে ভুক্তভোগীরা দ্রুত তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।( চলবে)

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম