তারিখ লোড হচ্ছে...

নয়াবাজারে ৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণ

স্টাফ রিপোর্টার:

ঢাকার কেরাণীগঞ্জের আটি বাজার সংলগ্ন নয়াবাজার গ্রামে নিজ বাড়ির সামনে পাঁচ বছর বয়সী এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় মো. রবিন (১৫) নামে এক কিশোরকে কেরাণীগঞ্জ থানা পুলিশ আটক করেছে বলে জানিয়েছেন শিশুর স্বজনরা।

রোববার (১৬ মার্চ) দিবাগত রাত পৌনে ১টার দিকে ওই শিশুকে অসুস্থ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হলে ২১২নং ওয়ার্ডে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে শিশুকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি দেন চিকিৎসক।

শিশুর ফুফু বলেন, আমার ভাতিজি নার্সারিতে পড়ে। গতকাল (রোববার) দুপুরে বাড়ির পাশে খেলার সময় রবিন তাকে ফুসলিয়ে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে রক্তক্ষরণ হলে তার বাবা-মা বিষয়টি জানতে পারে। তাকে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল এবং পরে সেখান থেকে গত রাতে ঢাকা মেডিকেলে আনা হয়।

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় অভিযুক্ত রবিনকে কেরাণীগঞ্জ থানা পুলিশ আটক করেছে। শিশুর বাবা গতকাল রাত থেকে এখন পর্যন্ত কেরাণীগঞ্জ থানাতেই আছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে মামলা না হলে বা পুলিশ না এলে শিশুর চিকিৎসা ঠিকভাবে হবে না। তাই আমরা আপনাদের মাধ্যমে এ বিষয়টি তুলে ধরতে চাই এবং এ ঘটনার সঠিক বিচার চাই। আমরা থানা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা বলেছে আজ সকালে ঢাকা মেডিকেলে আসবে। আমাদের শিশুটি বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলের ওসিসিতে ভর্তি আছে।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, গত রাতে ধর্ষণের অভিযোগে অসুস্থ অবস্থায় কেরাণীগঞ্জ থেকে ওই শিশুকে হাসপাতালে আনা হয়। বর্তমানে ওসিসিতে শিশুটির চিকিৎসা চলছে। বিষয়টি কেরাণীগঞ্জ থানা পুলিশ অবগত আছে।

ফরিদপুর জেলার সালথায় সন্ত্রাসী-মাস্তান ও ভূমি দস্যু কর্তৃক জুলুম অত্যাচার থেকে বাচার আবেদন

স্টাফ রিপোর্টারঃ

খন্দকার দেলোয়ার হোসেন (৬০), পিতাঃ মৃতঃ খন্দকার সুজাউদ্দিন, মাতাঃ লাইলী বেগম, সাং- খো থানা সালথা, জেলার ফরিদপুর। আইজিপি বরাবরে আবেদন করেন যে, ফরিদপুর জেলার সালথা থানার অন্তর্গত ৪৯ নং নটখোলা মৌজার আর এস ২৫৩, ৮৫৪, ৭৮, ২৫৫ নং খতিয়ানের আর এম ১৬০২, ১৬০৫, ১৬১২, ১৫৯৭, ১৫২৯ নং দাগে এসএ ৯৪ নং খতিয়ান ১৬০২, ১৬১২ নং দাগ যাহার হাল ২৩৬৪ নং দাগ এস এস ৯৪ নং খতিয়ান ভূক্ত। এসএ ১৫৯৭ নং দাগে হাল ২১৫১ নং ान ৭৬ নং খতিয়ানে এসএ ১৬০৫ নং দাগ যাহার হাল ২২৫১ সর্বমোট জমির পরিমাণ ১.৭১ এননা জমির মধ্যে আমার মা লাইলী বেগম ৮ আনা অংশের মালিক হইয়া দীর্ঘদিন যাবৎ ভোগ করিয়া আসিতেছে। বর্তমানে আমার মা খুবই অসুস্থ হওয়াতে উক্ত দাগের জমি আমি ও আমার অন্যান্য আত্মীয়স্বজনরা দেখা শোনা করিয়া ভোগ দখল করিয়া আসিতেছে। বর্তমানে সৈয়দ আমীর হোসেন বীরু (৬২), পিতাঃ মৃত সৈয়দ আব্দুল মান্নান, মাতাঃ মৃত জোহান বেগম (৫৭), পিতাঃ সৈয়দ চুন্নু মীর উভয় সাং নটখোলা, ৩। আমিন খন্দকার (৪০) পিতা মৃত খন্দকার হাচেন আলী, সাং-চান্দাখোলা সর্ব থানার সালথা জেলার ফরিদপুর এবং তাহাদের সন্ত্রাসী মাস্তান সহযোগীরা আমাদের উল্লেখিত দাগে জমিগুলি জোরপূর্বক দখল করিয়া নেওয়ার জন্য তারা আমার ও আমার পরিবারের অন্যান্য লোকজনদের উপর দীর্ঘদিন যাবৎ জুলুম অত্যাচার করিয়া আসিতেছে এবং তাহারা আমাকে ও আমার পরিবারের অন্যান্য লোকজনদেরকে নানাধরনের ভয়ভীতি ও আমাদেরকে নির্মমভাবে খুন করিয়া আমাদের লাশ গুম করিয়া ফ্যালাইবে অথবা আমার ও আমার পরিবারের অন্যান্য লোকজনদের বিরুদ্ধে থানায় ও আদালতে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়া জেল খাটাইবে বলিয়া হুমকি দিয়া আসিতেছে। ইতিপূর্বেও আমার ও আমার পরিবারের অন্যান্য লোকজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়া হয়রানি করিয়াছে। যার কারণে আমি ও আমার পরিবারের অন্যান্য লোকজনেরা নিরাপত্তহীনভাবে চরম আতষ্কের মধ্যে রহিয়াছি। তাছাড়াও উল্লেখিত ব্যাক্তিরা আমাদের মানি মনাধীন ফরিদপুর জেলার সালথা থানার নাটখোলা মৌজার দাগ নং ২২৩৮ নং দাগের জমি জোরপূর্বক দখল করিয়া নেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করিয়া আসিতেছে। উল্লেখিত ব্যক্তিরা এলাকায় চিহ্নিত ভূমিদস্যু, সন্ত্রাসী-মাস্তান প্রকৃতির লোক। অতএব জনাবের নিকট আকুল আবেদন উল্লেখিত ঘটনার ব্যাপারে জরুরী উরিতে প্রেয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করারা জন্য অনুরোধ করিতেছি। অন্যদিকে সালথা থানায় সাহায্য চেয়েও কোন প্রতিকার পাননি বরং এস আই বাসেদ হয়রানী করছে এই পরিবার টিকে এ বিষয়ে ওসি সাহেবকে বললে তিনি এই প্রতিবেদকের উপর ক্ষেপে জান।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম