তারিখ লোড হচ্ছে...

১ লাখ ৬৩ হাজার ছাড়াল সোনার ভরি

স্টাফ রিপোর্টার:

দুইদিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের সোনার দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিপ্রতি সর্বোচ্চে ৪ হাজার ১৮৭ টাকা বাড়িয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

শনিবার রাতে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রবিবার (১৩ এপ্রিল) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) দাম এক লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা এবং ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৫৫ হাজার ৭৯৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৩৩ হাজার ৫৪১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ১০ হাজার ২৭১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রূপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, সবশেষ গত ১০ এপ্রিল ভরিতে সর্বোচ্চে ২ হাজার ৪০৩ টাকা বাড়িয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৫৯ হাজার ২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এ নিয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত বাজুস মোট ২০ বার সোনার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস, যার মধ্যে ১৫ বার দাম বেড়েছে এবং ৫ বার কমেছে।

হয়রানি মুক্ত ইলেক্ট্রিক ব্যবসা কে সর্বোচ্চ জোর দেয়া হবে ——- খন্দকার রুহুল আমিন

রিমি সরদারঃ
আসন্ন বিইএ ( বাংলাদেশ ইলেক্ট্রিক এসোসিয়েশন) নির্বাচন কে ঘিরে সারা দেশে চলছে ব্যাপক আয়োজন। মহা জোটের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিন বলেন, তিনি এবং তার দল এর প্রথম এবং প্রধান দায়িত্ব হবে, ইলেক্ট্রিক ব্যবসাকে হয়রানি মুক্ত করা। নানা খাতে দোকানদারদের হয়রানি হতে হয়। এই সময়ে সমমনা চারটি সংগঠন কে এক ব্যানারে এনে নির্বাচন করাটাই সবচেয়ে বড় স্বার্থকতা। চারটি সেক্টর নিয়ে এই বিশাল ইলেক্ট্রিক এসোসিয়েশন গঠিত। বাংলাদেশের অন্যতম সবচেয়ে বড় সংগঠন এটি। কিন্তু করোনা কালীন ক্রান্তিলগ্নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীগণ অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ। অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দোকান খোলা থাকলেও এই সেক্টরের সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুই প্রায় দুই বছর বন্ধ ছিলো। আবার সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম প্রনোদনাও পাননি। তাই ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী দের কে আবার সচল করতে এবং ইলেক্ট্রিক ব্যবসাকে আবার নিজস্ব গতিতে ফিরিয়ে আনতে তারা সরকারের কাছে কিস্তি ভিত্তিক ঋণ প্রস্তাবের বিষয় টি কেও প্রাধান্য দিচ্ছেন। এতে সরকার এবং ব্যবসায়ী উভয় পক্ষই উপকৃত হবে। কারণ, প্রায় পাঁচ লক্ষ ব্যবসায়ী আছেন পুরো দেশ জুড়ে। শুধু ব্যবসায়ী নয়, এই ব্যবসার সাথে জড়িয়ে আছে আরো নানা পেশার মানুষ। করোনা কালীন সময়ে তারা নিজ দায়িত্বে যতটা সম্ভব মহামারীর মোকাবিলা করেছেন। তবে দেশের অর্থনীতির বৃহত্তর স্বার্থে সরকারের সহায়তার বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে মহাজোটের কোন বিকল্প নেই-এমনটা ই মনে করেন খন্দকার রুহুল আমিন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
এস আলম বিতর্কে স্থগিত মনোনয়ন পেরিয়ে এখনও আশাবাদী বিএনপি বহিষ্কৃত সুফিয়ান তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন রাজধানীতে নামেই ফুটপাত, হাঁটার উপায় নেই ভারতীয় মাফিয়া সিন্ডিকেটের কবলে বাংলাদেশের টেলিকম সেক্টর মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতির বিরুদ্ধে শেরপুরে কাঁচা সড়কে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ আমতলীতে ফাজিল পরীক্ষায় ৯ জন বহিস্কার শেরপুর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাচালান পণ্য জব্দ শ্রীমঙ্গলে স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ কর্তৃক পলাতক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার