তারিখ লোড হচ্ছে...

লিটারে ১৪ টাকা বাড়ল বোতলজাত সয়াবিনের দাম

স্টাফ রিপোর্টার:

গত রোববার সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১২ টাকা করে বাড়ানোর ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা। এ দাম মেনে নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অর্থাৎ আজ থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম ১৪ টাকা ও পাম তেলের দাম ১২ টাকা বাড়লো।

নতুন দাম অনুসারে, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল কিনতে খরচ করতে হবে ১৮৯ টাকা, যা আগে ছিল ১৭৫ টাকা। পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯২২ টাকা, যা ছিল ৮৫২ টাকা।

বোতলজাত তেলের পাশাপাশি খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের নতুন দাম হবে প্রতি লিটার ১৬৯ টাকা, যা ছিল ১৫৭ টাকা।

এদিকে এ দাম কার্যকর করতে গত রোববার বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এর একদিন পরে একই দাম ঘোষণা করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য সচিবের রুমে ভোজ্যতেলের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করার পরে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করে দাম বাড়ানোর কথা জানান।

এর আগে ঈদের ছুটির পর ৬ এপ্রিল ও ৮ এপ্রিল তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে দুই দফা বৈঠক করা হয়েছিল। তবে ওই সময় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এরপর ভোজ্যতেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৪ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেয় ১৩ এপ্রিল। ওই বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষণার পর থেকেই নতুন দর কার্যকর হবে বলে জানায় সংগঠনটি।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে কেন ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, এটা তারা করতে পারেন না। আজ দাম চূড়ান্ত হয়েছে। তারা যদি আগে ঘোষণা দেন, সেটা বেআইনি।

তবে এ ঘোষণার পরপরই বৈঠকের জন্য ডাকা হয় ব্যবসায়ীদের। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে তলব করে চিঠি পাঠিয়ে টিকে, মেঘনা, সিটি গ্রুপের প্রতিনিধিদের ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়েছিল। চিঠি পাঠানো হয় ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান এবং ভোজ্যতেল কারখানা মালিক সমিতির সভাপতির কাছেও। সে অনুযায়ী আজ তৃতীয় দফায় বৈঠক হলো। যে বৈঠকে ব্যবসায়ীদের দাম মেনেই দাম বাড়ানো হলো।

এদিকে ঈদের আগে ২৭ মার্চ ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেন মিলমালিকরা। তখন বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা। খোলা সয়াবিন তেলের দাম বাড়াতে চান লিটারে ১৩ টাকা। সে সময় ভোজ্যতেলের কর-সুবিধার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরদিন ১ এপ্রিল থেকে এই দর কার্যকরের ঘোষণা দেন ব্যবসায়ীরা। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে এ দাম কার্যকর করা বেআইনি ছিল। এখন ওই প্রস্তাবের চেয়ে কিছুটা কমিয়ে অনুমোদন দেওয়া হলো।

এপ্রিলের শুরু থেকেই কর সুবিধার সময় শেষ হওয়া ও আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণে ব্যবসায়ীরা তেলের দাম বাড়াতে চান। ওই দিন দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা সংগঠনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে লিখিতভাবে জানিয়েছিল। এর পর থেকেই সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয় এবং দর কষাকষি চলতে থাকে।

জানা যায়, গত রমজানের আগে ভোজ্যতেলের দাম সহনীয় রাখতে সরকার ভোজ্যতেলের ওপর যে শুল্ক-করে ছাড় দিয়েছিল, তার মেয়াদ গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়ায় এই দাম বাড়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এরপর ঈদের ছুটি শেষে গত সপ্তাহের শুরু থেকে দফায় দফায় আলোচনা শুরু হয়। তখন প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯০ টাকার বেশি হবে নাকি কম, তা নিয়ে সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে আলোচনা চলে।

এদিকে, কারখানার মালিকদের দাবির আগেই ভোজ্যতেলে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক কর ছাড়ের মেয়াদ ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে চিঠি দেয় বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। তবে এনবিআর এ বিষয়ে সাড়া দেয়নি।

এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর সর্বশেষ বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা।

বিপিসি’র অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রস্তাব

বিপিসি’র অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রস্তাব

স্টাফ রিপোর্টার॥
জ্বালানি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিপিসির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কোম্পানি গুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব চাওয়া করা হয়েছে, দেশের সকল প্রধান রাষ্ট্র্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত। জ্বালানি খাত যে কোন দেশের জন্য এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। যার উপর একটি দেশের সকল প্রকার উন্নয়ন ও অস্তিত ¡নির্ভর করে থাকে। কোম্পানী সৃষ্টিলগ্ন থেকে প্রধান কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত ছিল। কিন্তু বিগত সামরিক শাসক এরশাদ সরকার একক ক্ষমতা বলে বিপিসি ও এর কোম্পানি গুলোর প্রশাসনিক কার্যালয় ১৯৮৮-৮৯ সনে চট্টগ্রামে স্থানান্তর করে। ফলে জ্বালানি সেক্টর সম্পূর্নরুপে চট্টগ্রাম নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং এই গুরুত্বপূর্ন খাতে নানা ধরনের অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় এই খাতে সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে । ২১ শতকের এই বাংলাদেশ বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে বর্তমানে জ্বালানী সেক্টরের সকল শাখায় কিছু পরিবর্তন ও সংস্কার করা অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে বলেই বিজ্ঞ উপদেষ্টাগন ও জ্বালানি সেক্টর সংস্কার কমিটি একমত হয়েছেন। এই সংস্কারের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানি গুলোর সদর দপ্তর সমূহ ঢাকায় স্থানান্তরিত করা অতি প্রয়োজন্। এর পক্ষে নি¤েœ যথাপোযুক্ত কিছু কারণ তুলে ধরা হয়।
প্রথমত ঃ বর্তমানে বাংলাদেশে চট্টগ্র¥ম বন্দর ছাড়াও মংলা বন্দরে জ্বালানী তেলের জাহাজ এংকর করা হয়ে থাকে। ফলে মোংলা বন্দর হতে রেলপথের মাধ্যমে রাজধানীসহ সমগ্র দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের জ্বালানী সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডিপোতে ভারত হতে পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানী তেল গ্রহণ করে উত্তরবঙ্গে জ্বালানী তেলের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। আবার বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর হতে পাইপলাইনের মাধ্যমে কুমিল্লা অঞ্চলে তেল সরবরাহ করা হচ্ছে। অর্থাৎ জ্বালানী তেল সংগ্রহ ও সাপ্লাই চেইন এখন আর শুধুমাত্র চট্টগ্রাম কেন্দ্রীক নয়। তাই নির্দিদ্ধায় বলা যায় যে, প্রতিটি কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর করলে কোম্পানীর সকল ডিপো সমুহকে আরো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষন করা সক্ষম হবে এবং জ্বালানী তেল সরবরাহে ও মনিটরিং এর কাজ আরো গতিশীল হবে।
দ্বিতীয়ত ঃ

জ্বালানী বিপণন কোম্পানির প্রধান কার্যালয় সমূহ পুনরায় ঢাকায় স্থানান্তর করলে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে অবস্থিত ডিপো ও আঞ্চলিক অফিস সমুহের বিপণন কার্যক্রম আরো নিবিড়ভাবে তদারকি করা সম্ভব হবে। ফলে জ্বালানী তেল ও লুব অয়েল বিক্রয় বৃদ্ধির মাধ্যমে বিপণনে আরো গতিশীলতা আসবে। এতে কোম্পানী ও সরকার উভয়পক্ষই লাভবান হবে। বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষনে দেখা যায় যে জ্বালানী তেল ও লুব্রিকেন্ট পণ্য বিপণনে ঢাকা ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলের ভোক্তারাই বেশী ; কিন্তু কোম্পানি সমূহের প্রশাসনিক কার্যালয় চট্টগ্রাম হওয়ায় দেশের দুই তৃতীয়াংশ ক্রেতাদের প্রশাসনিক কাজে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে আসতে হয়। যা দেশের দুই তৃতীয়াংশ ক্রেতাদের জন্য কষ্টকর, ব্যয়বহুল ও দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ হয়ে থাকে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, তেল কোম্পানীর প্রশাসনিক প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর করলে দেশের সকল ক্রেতাগণ সমভাবে উপকৃত হবে। উল্লেখ্য সম্প্রতিক বিপিসির প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামের নির্মাণ কাজ স্থগিত করা হয়েছে।
তৃতীয়ত ঃ

মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন¦য় সাধন করতে সংস্থা ও সকল কোম্পানীর উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণকে প্রতিনিয়ত ঢাকায় অবস্থান করতে হয় ফলে চ্ট্টগ্র্রামের দাপ্তরিক কার্যক্রম যেমন বাধাগ্রস্থ হয়, তেমনি যাতায়াত ভাতা, নৈশযাপন ভাতা ও অন্যান্য কারনে কোম্পানীর পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধি পায়। বিগত ৫ বছরে প্রশাসনিক ব্যয়ের একটা উল্লেখ যোগ্য অংশ (বছর ভেদে ১.২ কোটি হতে ১.৭ কাটি টাকা) শুধু যাতায়াত ভাতায় ব্যয় করতে হয়েছে। ঢাকায় প্রধান কার্যালয় থাকলে এ ব্যয় গুলো হতো না। এ টাকা ও দাপ্তরিক কর্মঘন্টা সাশ্রয় হতো, যা এখন প্রকারান্তে অপচয় হচ্ছে। এর বাইরে সমগ্র দেশে পিপিই চুক্তি আওতায় তিনটি জ্বালানী কোম্পানির প্রায় ৯,০০০(নয় হাজার) ডিলার/এজেন্ট এর বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজে চট্টগ্রমে যাতায়াতের অর্থ ও সময় অপচয় হিসাবে আনলে অংক বিশাল অঙ্কের টাকা অপচয় হচ্ছে।
চতুর্থত ঃ

বিপিসির আওতাধীন পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা জ্বালানী তেল কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় এই অঞ্চলে হওয়ার ফলে একটি আঞ্চলিক চক্র জ্বালানী তেল বাণিজ্যের অপরাধের সিন্ডিকেট তৈরী করেছে । তিনটি কোম্পানীতেই কর্মরত বেশীর ভাগ কর্মচারীই আঞ্চলিক ও স্থানীয়। বিভিন্নভাবে রাজনীতির প্রভাব খাটিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সৎ, মেধাবী ও পরিশ্রমী কর্মচারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে থাকে। স্থানীয় কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে(প্রায় ২০/২৫ বছর) একই অফিসে পতেঙ্গা/প্রধান কার্যালয়ে চাকরী করে আসছেন। কোম্পানী আইনে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের বদলীর আদেশ প্রদান করলেও তারা স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে এবং কিছু অসাধু আঞ্চলিক ও স্থানীয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে একই জায়গায় থেকে যায়। যার ফলে বিগত ৩০/৩৫ বছরের এই জ্বালানী তেল সিন্ডিকেট থেকে এই দেশ কখনও মুক্তি পায় নাই।

পঞ্চমত ঃ

জ্বালানি কোম্পানির প্রধান কার্যালয় সমূহ/ চট্টগ্রাম থেকে ডিলারশীপ নবায়ন, কোন চুক্তি, এনওসি, হিসাব সংক্রান্ত দাপ্তরিক সমস্যা সমাধান করতে চট্টগ্রমের সিন্ডিকেট এর ওপর নির্ভরশীল হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অপব্যায়ে হবে। এ কারনে বিপিসি’র সকল ডিলারশীপ ৩ বছর অন্তর নবায়নের যে নীতিমালা দিয়েছে তা বাস্তবায়নে জ্বালানীতেল পরিবেশ সমিতি (ফিলিং ষ্টেশন, এজেন্সি, লুব্রিকেন্ট ডিলার প্রভৃতি) অনিহা প্রকাশ করে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীক জালানী সেক্টরে যে সকল অসাধু কর্মর্কতা রয়েছছেন তারা চাচ্ছেন না প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর হোক, তারা এ বিষয়ে সক্রিয় রয়েছে ।

এই ক্ষেত্রে ঃ
১) বিপিসি ও তৈল কোম্পানি গুলোর প্রয়োজনীয় অপারেশন অংশটুকু চট্টগ্রামে/মেইন ইনশ্টলেশনের আওতায় রেখে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম (বিপণন, একাউন্টস ও ফিনান্স, এইচআর) ঢাকায় স্থানান্তর করলে কোম্পানীর পরিচালন ব্যয় কমে আসবে, যা কোম্পানী তথা সরকারকে লাভবান করবে। ২) সমগ্র দেশকে তিনটি ভাগে ভাগ করে এক এক অঞ্চল এক এক কোম্পানির আওতায় রাখলে (যেমন: তিতাস গ্যাস-ঢাকা অঞ্চলে, কর্ণফুলি গ্যাস- চট্টগ্রাম অঞ্চলে) সরকার ও জনগন উভয়ে লাভবান কবে।
পরিবর্তিত নতুন বাংলাদেশের জ্বালানী সেক্টরে বিপিসির আওতাধীন পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা জ্বালানী তেল কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় তাদের নিজস্ব জায়গায় স্থানান্তর করা হলে দেশ ও জাতির সেবায় আরো গতিশীল ভুমিকা পালন করার সুযোগ পাবে বিপিসির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কোম্পানি গুলোর কর্মর্কতারা। এতে করে কমবে জালানী সেক্টরের দূর্নীতি, কমবে কোম্পানির পরিচালন ব্যয়। বাড়বে তদারকি এবং কাজের গতিশীলতা।

language Change
সংবাদ শিরোনাম