তারিখ লোড হচ্ছে...

বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে সব লঞ্চ চলাচল বন্ধ

স্টাফ রিপোর্টার:

উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ায় বরিশাল নদী বন্দর থেকে অভ্যন্তরীণ রুটের সব লঞ্চ চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ভোরে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বরিশাল নদী বন্দর কর্মকর্তা সেলিম রেজা।

তিনি বলেন, ঢাকা বরিশাল রুটের লঞ্চের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলকারী ছোট লঞ্চগুলোর চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে তাদের চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে।

বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলীর তাজুল ইসলাম বলেন, বুধবার সকাল থেকে বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ নদীর ১২টি পয়েন্টের মধ্যে ৬টি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে বিভাগের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

বরিশাল আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ বশির আহমেদ বলেন, বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ায় সাগর ও নদী উত্তাল রয়েছে। মাছ ধরার সকল নৌযানকে নিরাপদে তীরে আসার জন্য বলা হয়েছে। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার আপডেটে বলা হয়েছে, পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর এবং বরিশাল নদী বন্দরকে ২ নম্বর সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

ফেসবুকে প্রেম,বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ

 

শহীদুল ইসলাম শাহেদ ,টেকনাফ (কক্সবাজার):
মামলা দায়েরের ৩৬ ঘন্টার মধ্যে চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান ও একমাত্র আসামী কক্সবাজারের টেকনাফ থানাধীন নয়াপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫ এর সদস্যরা।
গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, টেকনাফ নয়াপাড়ার
মনু মিয়ার ছেলে শাহ আমানত (১৯)।

কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
সিনিয়র সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া)
মোঃ আবু সালাম চৌধুরী গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল টেকনাফ থানায় দায়েরকৃত এজাহার সূত্রে অবগত হয়, উখিয়া থানাধীন জনৈক মোঃ শফিউল আলম এর স্কুল পড়ুয়া মেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুকে) প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে গত ৭ নভেম্বর তার মেয়েকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া এবং বিবাহের প্রলোভনে দেখিয়ে টেকনাফের একটি হোটেলে নিয়ে গিয়ে ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নং-৩২, তাং ১৭/১১/২০২৩ খ্রিঃ, ধারা-৯(১) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ (সংশোধিত ২০২০)। উক্ত বিষয়টি অবহিত হওয়ার পর থেকে মামলার বর্ণিত আসামীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে র‌্যাবের গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব গোপন সংবাদের ভিত্তিতে, উক্ত মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান ও একমাত্র পলাতক আসামী টেকনাফ থানাধীন নয়াপাড়া এলাকায় আত্মগোপনে অবস্থান করছে।
সোমবার (২০ নভেম্বর) রাতে এমন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫, সিপিএসসি’র একটি চৌকস আভিযানিক দল বর্ণিত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে শাহ আমানতকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী বর্ণিত মামলার এজাহারভুক্ত পলাতক আসামী এবং গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে অবস্থান করছিল বলে স্বীকার করে।

তিনি আরো জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম