তারিখ লোড হচ্ছে...

পদন্নোতির জন্য বিতর্কিত প্রকৌশলী জামানুরের দৌড়ঝাপ

স্টাফ রিপোর্টার॥

ধর্ষণ-দুর্নীতিসহ নানা দায়ে শাস্তি ভোগ করা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জামানুর রহমান পদন্নোতির জন্য দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। জানা গেছে, পদোন্নতির পূর্বে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রেডেশন তালিকা প্রস্তুত করার কথা থাকলেও, উক্ত গ্রেডেশন তালিকা প্রস্তুত না করেই জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (গ্রেড-৪) এর শুন্য পদে ২৮ জন কর্মকর্তাকে পদন্নতির প্রস্তাব দিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব বরাবর আবেদন করেছিলেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সদ্যসাবেক প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ। এর মধ্যে ৫ কর্মকর্তা বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের পদধারী নেতা এবং ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন বলে জানা গেছে। তারা হলেন, প্রকৌশলী মোঃ নজরুল ইসলাম খান, প্রকৌশলী এহতেশামুল রাসেল খান, প্রকৌশলী বিধান চন্দ্র দে, প্রকৌশলী মুন্সী মোঃ হাসানুজ্জামান ও প্রকৌশলী নূর আহাম্মেদ। আবেদন করা কর্মকর্তাদের বেশিরভাগই বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর শাখার পদধারী নেতাদের নাম পদন্নতির জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। তৎকালীন প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ নিজেও ১নং সদস্য হিসেবে ছিলেন এই কমিটিতে। জানা গেছে ঐ তালিকায় আছে আছেন প্রকৌশলী জামানুর রহমানের নাম। যার বিরুদ্ধে ছিল তরুণীকে আটকে রেখে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণের অভিযোগ, প্রকল্পেকাজ শেষ না করে অর্থ আত্মসাৎ এবং অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়াসহ নানা অভিযোগ। তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জামানুর রহমানের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত গণমাধ্যমে বহু প্রতিবেদন প্রকাশ, মানবন্ধন হলেও তার বিরুদ্ধে একবার সাময়িক বরখাস্ত করা ব্যতীত দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপই নেয়া হয়নি। এখন পদন্নোতির সংক্ষিপ্ত তালিকায় বিতর্কিত ধর্ষণ ও দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত প্রকৌশলী জামানুর রহমানের নাম দেখতে পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তারা বলছেন সাবেক প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ কে ম্যানেজ করে পদন্নোতির সংক্ষিপ্ত তালিকায় তার নাম উঠিয়েছেন। প্রকৌশলী জামানুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানা গেছে, জানা গেছে পাবনা সুজানগর পৌরসভায় আর্সেনিকমুক্ত সুপেয় পানি সরবরাহ ও পানি নিষ্কাশনের জন্য চরঢ়বফ ডধঃবৎ ঊহারৎড়হসবহঃধষ ঝধহরঃধঃরড়হ প্রকল্পেকাজ শেষ না করে অর্থ আত্মসাৎ এবং অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদনে প্রমাণিত হওয়ায় স্থানীয় সরকার বিভাগ, পানি সরবরাহ-১ শাখার স্মারক নং ৬৪৪ তারিখ-১৭-১০-২০২২ মাধ্যমে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়। এদিকে গত ১৩ নভেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতিবেদনেও জামানুর রহমানের দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে। দুদকের অভিযোগ পত্রের পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, পাবনা জেলার সুজানগর, ভাঙ্গুরা ও চাটমোহর পৌরসভার পাইপড ওয়াটার সাপ্লাই এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়নপূর্বক চাটমোহর পৌরসভার কাছে হস্তান্তর করা হয় তবে উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের পর থেকে অদ্যাবধি গ্রাহক পর্যায়ে পানি সরবরাহ করা হয়নি এবং প্রকল্পটির আওতামুক্ত নলকূপগুলো ভালাবদ্ধ ও অকেজো অবস্থায় রয়েছে, যেকারণে বর্ণিত বাস্তবায়িত প্রকল্পটির কার্যকর ব্যবহারে অবহেলা পরিলক্ষিত হওয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক দুর্নীতি দমন কমিশনকে অবহিতকরণের নির্মিত অনুরোধ করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবরে গত ৮ সেপ্টেম্বর দাখিলকৃত তিন পৃষ্ঠার অভিযোগে ২০ নম্বর দফায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, খুলনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জামানুর রহমানের নারীলিপ্সুতা উল্লেখ করা হয়। প্রকৌশলী জামানুর রহমান এর বিরুদ্ধে আছে এক তরুনীকে আটকে রেখে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণের অভিযোগ, তরুনীর বাবার বস ছিলেন, সেই সুবাদে জামানুরের বাসায় আসা যাওয়া করতেন। ২০১৫ সালে ওই তরুণী মহিলা পলিটেকনিক হতে ডিপ্লোমা পাস করে ডুয়েটে ভর্তি হওয়ার পর একদিন হঠাৎ ফোন দিয়ে মোহাম্মদপুর রাজধানী হোটেলে কার্ড নিয়ে ভর্তির কথা বলে রুমে নিয়ে জোরপূর্বক নির্যাতন, চাকুরীর কথা বলে তার বাবা মাকে ম্যানেজ করে ২০১৫ সাল হতে ২০২২ সাল পর্যন্ত ধর্ষণ ও মানসিক নির্যাতন করে জামানুর। এরপরে ওই তরুণী মিথ্যা প্রলোভন বুঝতে পেরে মুখ খোলার কথা বললে তাকে ইনজেকশন দিয়ে মোবাইল, আইডি কার্ড, সার্টিফিকেট, পরীক্ষার এডমিট ও ডকুমেন্ট ছিনিয়ে নেয় জামানুর রহমান তার লোকদের দিয়ে। তরুণী চরম উত্তেজিত হওয়ায় তাকে শিকল দিয়ে অন্য জায়গায় বন্দি করে রাখে কয়েক মাস। তারপর মানসিক হাসপাতাল, পাবনায় পাগল বানিয়ে ভর্তি করান। ৩০ মে ২০২২ তারিখে স্বামী অজ্ঞাত ফোনে স্ত্রীর খবর জানতে পেরে আদালতের দ্বারস্থ হয়ে পিবিআই এর সহযোগিতায় উদ্ধার হয়ে ২২ দফায় জবানবন্দি দেন। এসব ঘটনার প্রতিবাদে রাজশাহী প্রেসক্লাব সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট চত্বরে যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এত অভিযোগ ও অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরে বরখাস্ত করার পরেও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জামানুর রহমানকে নির্দোষ দেখিয়ে তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে স্বপদে বহাল করা হয়। এতসব অভিযোগ এবং তা প্রমাণ হওয়ার পরেও যার চাকরিই থাকার কথা নয়। সেখানে তাকে পদন্নোতি দেওয়ার জন্যেও তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অনেক প্রকৌশলীও। তারা জানান উপরস্থ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে জামানুর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে স্বপদে ফিরেছেন এবং এখন পদন্নোতিও পাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।

এত অভিযোগ থাকার পরেও তাকে কিভাবে পদোন্নতি দেয়া হবে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ রেজাউল মাকসুদ জাহেদীর সাথে এই নম্বরে বারবার ০ ১৭———–৩২৮ এই নাম্বারে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

অপরদিকে ,সাবেক প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ কে ম্যানেজ করে পদন্নোতির সংক্ষিপ্ত তালিকায় তার নাম উঠিয়েছেন বলে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চেয়ে ০১৭—–৭৭ এই নম্বরে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

অন্যদিকে সাবেক প্রধান প্রকৌশলী তুষার মোহন সাধু খাঁ কে ম্যানেজ করে পদন্নোতির সংক্ষিপ্ত তালিকায় তার নাম, এমন প্রশ্ন তুলে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চেয়ে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জামানুর রহমানের মুঠোফোনে  গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে যোগাযোগ করা হলে , তিনি এই প্রতিবেদকে বলেন অপনি চীফ স্যারের মাথে যোগাযোগ করেন।

নোবিপ্রবিতে ২য় ‘মেশিন ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজিস’-শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

মোঃ আরিফুল ইসলাম: নোবিপ্রবি প্রতিনিধি:

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেছেন,  দেশের পলিসি মেকার ও একাডেমিয়ান উভয়ের মাঝে সহযোগীতামূলক সম্পর্ক সমাজের জন্য ইতিবাচক কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে। উন্নত এবং উন্নয়নশীল উভয় দেশের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং গবেষকদের মধ্যে পারষ্পরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে । এসময় তিনি আরও বলেন,  এতে করে উন্নত  দেশগুলোর প্রভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও  প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটবে। স্থায়ীত্বশীলতার কোনো বিকল্প নেই। আমরা যাই করিনা কেন আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা মাথায় রেখে করা উচিৎ।

নোবিপ্রবিতে দ্বিতীয় বারের মত আয়োজিত ‘মেশিন ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজিস’ শীর্ষক ২য় আন্তর্জাতিক কনফারেন্স উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।  আজ শুক্রবার (০৮ নভেম্বর ২০২৪) সকাল ১০টায় নোবিপ্রবি একাডেমিক ভবন-২ এর ভিসি অন সেমিনার কক্ষে এর উদ্বোধন করেন নোবিপ্রবি ভিসি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

কনফারেন্সের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ভিসি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল তাঁর বক্তব্যে বলেন,  আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে এই কনফারেন্সে দেশ বিদেশের বিভিন্ন গবেষকগণ অংশ নিয়েছেন। শুরুতেই গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি সেই সকল ছাত্রজনতার প্রতি যাঁরা জুলাই বিপ্লবে আত্মদান করেছিলেন।  সেই সাথে যাঁদের অঙ্গহানি হয়েছে এবং যাঁরা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে আছেন তাঁরা সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন এই কামনা করছি।

আজকের এই কনফারেন্সটি মূলত ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক এবং গবেষকসহ সকলের জন্য উন্মুক্ত একটি ক্ষেত্র তৈরী করবে যেখানে তারা নিজেদের মধ্যে মত-বিনিময়, আলোচনা, উদ্ভাবন ইত্যাদির দ্বারা নিজেদের, সমাজের এবং সমাজে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনাসহ উদীয়মান বিষয় উত্থাপন করতে পারবে। মেশিন ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডাটা সায়েন্স এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে উদ্ভাবন নিয়ে আলোচনা করে যা আজ সকালেই শুরু হয়েছে এবং আমি মনে করি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় প্রকার আলোচনা সমাজের জন্য একটা ভালো প্রভাব বয়ে আনবে।

এসময় তিনি আরও বলেন, আমাদেও শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গবেষকদের জন্য এমনকি দেশের মানুষের জন্য বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের জন্য মোটিভেশনের ক্ষেত্র তৈরী করবে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কিভাবে সমাজেকে পরিবর্তন করে। আমি বিশ্বাস করি এই কনফারেন্স নতুন কিছু পথ খুঁজে দিবে কিভাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সীর মাধ্যমে উদ্ভাবনের সাথে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে খাপ খাওয়াতে পারবে বিভিন্ন দেশ বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। কিছু মানুষ নিত্য নতুন উদ্ভাবনকে ভয় পায় এটা ভেবে যে তাতে সফল হতে পারবে নাকি ব্যর্থ হবে। যখন সফল হতে পারে তখন সেটাকে ইতিবাচক বলে মনে করে, অন্যথায় নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। মূলত উদ্ভাবনের কোন সীমারেখা নেই।

কনফারেন্স সেক্রেটারি মো. শাহরিয়ার সেতুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহামন ভূঞা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন অর্গানাইজিং চেয়ার মো. ইফতেখারুল আলম ইফাত এবং তানজিনা ফাতেমা প্রভা।

কনফারেন্সে কী-নোট স্পিকার ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অধ্যাপক ও গবেষক প্রফেসর নিকোলা কাসাবভ, প্রফেসর মোহাম্মদ স্লিম আলুইনি, প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, প্রফেসর সোজো ইনু, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী মনি।

নোবিপ্রবির ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) ও পাঁচটি বিভাগ ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস (এমআইএস), কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসটিই), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই), ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইসিই) ও পরিসংখ্যান যৌথভাবে ৮-৯ নভেম্বর দুদিনব্যাপী কনফারেন্সের আয়োজন করেছে। কনফারেন্সে বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানের ২১৬ জন গবেষক ৪৬ টি গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ইভেন্টগুলোর মধ্যে ছিলো টেকনিক্যাল  সেশন, কী-নোট সেশন, গ্রাজুয়েট ফোরাম। কনফারেন্সে টেকনিক্যার ট্র্যাকস হিসেবে ছিলেন এআই অ্যান্ড সফট কম্পিউটিং, স্মার্ট সেন্সিং অ্যান্ড সিকিউরিটি, ইমেজিং অ্যান্ড কম্পিউটার ভিশন।

এবার কনফারেন্সে মোট ১৬৪ টি পেপারের মধ্যে ৪৬ টি পেপার চূড়ান্তভাবে মনোনীত হয়েছে। পেপার গ্রহণযোগ্যতার হার ২৮ শতাংশ। আন্তর্জাতিক এ কনফারেন্সে উপস্থাপনকৃত সব পেপার মেশিন ইন্টেলিজেন্স এবং ইমার্জিং টেকনোলজিস নামে বিখ্যাত আন্তর্জাতিক প্রকাশনীর কার্যপ্রাণালী স্প্রিংগার এর স্কুপাস ইনডেক্সড লেকচার নোটস ইন নেটওয়ার্কস এবং সিস্টেমস এ প্রকাশিত হবে। এমআইইটি ২০২৪ এ ৪১ শতাংশ আন্তর্জাতিক এফিলিয়েটেড পেপার আছে যেখানে ১৪ টি দেশের বিভিন্ন গবেষকরা যুক্ত আছেন।

আগামীকাল শনিবার, কনফারেন্সের সমাপনী সেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম