বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হত্যা মামলায় ধরাছোঁয়ার বাইরে সরকার জামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক:-

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হত্যা মামলায় ধরাছোঁয়ার বাইরে কথিত সাংবাদিক সরকার জামাল। গত ১৮ জুলাই ২০২৪ ইং তারিখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যাত্রাবাড়ী এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মোঃ শাকিল নিহতের ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সরকার জামাল ৪০নং আসামি করা হলেও গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আওয়ামীলীগের দোসর বাংলাদেশ জনতা লীগ এর মহাসচিব সরকার জামাল। এই জামাল একাধিকবার বিশাল বিশাল মাদকের চালান সহ গ্রেফতার হয়েছেন মাদক”র চোরা চালান সহজ ভাবে করতে সাংবাদিকতাকে বেচে নিয়েছেন। এই সরকার জামাল প্রতি মাসেই কয়েকবার চট্টগ্রাম পতেঙ্গা এলাকায় যান শুধু মাত্র মাদক চালান ঢাকাতে আনার জন্য। গত বছরে বাংলাদেশের অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমন সরকার জামালকে বিশাল মাদক”র চোরা চালান সহ গ্রেফতার করান সেই ক্ষোভ মিটাতে গাজীপুরে ঐ সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রিমন”কে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে স্টোক করে মারা গেছেন বলে চালিয়ে দিয়েছেন এই সরকার জামালের নেতৃত্বে তুহিন ভূইয়া ও শাহ শাহাবুদ্দিন নামের তিন জনের সিন্ডিকেট মিলে।

অনুসন্ধানে জানা যায় যে সরকার জামাল এর বিরুদ্ধে শুধু মাদক মামলাই নয় নারী কেলেঙ্কারি মামলাও রয়েছে নারী ও মাদক দিয়ে অনেককেই ফাঁসানোর অভিযোগ রয়েছে এই জামালের বিরুদ্ধে।

সরকার জামাল গ্রেফতার না হওয়ার মূল কারণ জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যাত্রাবাড়ী থানায় এক বড় বাবু জানান যে সরকার জামালের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার পরেই থানায় বিভিন্ন ততদির আসছে। যদিও এই সরকার জামালের বিরুদ্ধে আওয়ামিলীগ করার সরাসরি প্রমাণ রয়েছে এছাড়াও মাদক সহ আটক হওয়ারও অভিযোগ রয়েছে পুলিশের পিসিপিআর এতে প্রতারণা সহ আরও অনেক মামলা রয়েছে কিন্তু এই জামাল কি ভাবে সাংবাদিক হয় এটা আমার বোধগম্য নই! ভাবা যায় তাহলে কি সরকার জামালের ক্ষমতার কাছে বাংলাদেশে আইন ও প্রশাসনও অসহায়!

কুমিল্লায় হত্যার পর নারীর লাশ বেডশিট দিয়ে মুড়িয়ে খাটের নিচে রেখে গেল দুর্বৃত্তরা

ডেস্ক রির্পেোর :

কুমিল্লা নগরীতে মিলন বিবি (৫৫) নামের এক নারীকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। হত্যার পর মরদেহ বেডশিট দিয়ে মুড়িয়ে খাটের নিচে ফেলে রাখা হয়। খবর পেয়ে শুক্রবার রাতে নগরীর রেইসকোর্স কাঠেরপুল এলাকার মজুমদার বাড়ির ২য় তলার ভাড়া বাসা থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত মিলন বিবি জেলার বুড়িচং উপজেলার শিকারপুর গ্রামের প্রয়াত গোলাম মোস্তফার স্ত্রী।

ওই নারীকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম।

নিহতের মেয়ে তানজিনা আক্তার জানান, মাকে বাসায় রেখে তারা নোয়াখালী বেড়াতে যান। শুক্রবার  বিকালে ফোনে প্রতিবেশিরা তাকে জানান, তাদের বাসার দরজা খোলা, আসবাবপত্র উল্টে রাখা হয়েছে। পরে খাটের নিচে বেডশিট জড়ানো তার মায়ের গলাকাটা মরদেহ পাওয়া যায়।

নিহতের মেয়ে আরো জানান, কিছু স্বজনের সঙ্গে তাদের টাকা নিয়ে বিরোধ চলছে। বাসায় তাকে একা পেয়ে তার মাকে হত্যা করেছে বলে তিনি ধারণা করছেন।

কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে। দুর্বৃত্তরা ছুরিকাঘাতে তাকে হত্যা করেছে। ঘরের মালামাল লুট করতে এ হত্যা নাকি পূর্ব বিরোধ নিয়ে ঘটনা এ নিয়ে তদন্ত চলছে। শনিবার মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম