সাদা পাথর লুটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট

সাদা পাথর লুটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট

ডেস্ক রিপোর্ট:

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ থেকে সাদা পাথর লুটের ঘটনায় দায়িদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। রিটে বলা হয়েছে, ওই ঘটনায় দায়িদের বিরুদ্ধে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেয় এবং সেখানে যেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়।সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মীর একেএম নূরুন নবী এ রিট করেন। রিটের বিষয়টি তিনি বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) জানিয়েছেন।

এছাড়া, সিলেটের পর্যটন এলাকা ভোলাগঞ্জ থেকে সাদা পাথর লুটের জন্য দায়িদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তার ব্যাখ্যা চেয়ে একটি রুল জারিরও আবেদন করা হয়েছে রিটে। উল্লেখ্য, গত এক বছরে কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ পাথর উত্তোলন করা হয়। স্থানীয় প্রশাসনের সামনে দিনে-দুপুরে এসব পাথর তোলা হয় এবং প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি বলে অভিযোগ করা হচ্ছে বিভিন্ন মহল থেকে।

ক্রিকেটার সাকিবের সম্পদ জব্দের আদেশ

স্টাফ রিপোর্টার:

চার কোটি টাকার চেক ডিজঅনারের অভিযোগে করা মামলায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৪ মার্চ) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালত এ আদেশ দেন। আদালতের পেশকার রিপন মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।

এর আগে গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর আইএফআইসি ব্যাংকের চেক ডিজঅনারের এ মামলায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানসহ চারজনের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন আদালত। ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হকের আদালত এ আদেশ দেন। চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারি তাকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেদিন আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ১৯ জানুয়ারি সাকিবসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

২০২৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর আইএফআইসি ব্যাংকের রিলেশনশিপ অফিসার সাহিবুর রহমান বাদী হয়ে আদালতে এ মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সাকিব আল হাসান অ্যাগ্রো ফার্মের ম্যানেজিং ডিরেক্টর গাজী শাহাগীর হোসাইন, ডিরেক্টর ইমদাদুল হক ও মালাইকা বেগম।

মামলা সূত্রে জানা যায়, সাকিবের মালিকানাধীন অ্যাগ্রো ফার্ম ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা থেকে ঋণ নেয়। তার বিপরীতে দুটি চেক ইস্যু করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর চেক দিয়ে টাকা উত্তোলন করতে গেলে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় তা ডিজঅনার হয়। দুই চেকে টাকার পরিমাণ প্রায় চার কোটি ১৫ লাখ।

পরে ঋণের টাকা ফেরত চেয়ে আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা নেগোশিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ পাঠায়। এরপর ৩০ দিন পার হলেও সাড়া না পেয়ে আদালতে এই মামলা করা হয়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম