
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা রাজউক এ খুব বেশিদিন হয়নি চাকুরি করছেন, গত এক বছর আগেও খুব সাদাসিধে ভাবে চললেও হঠাৎ করেই এসেছে অধিক পরিবর্তন। শুধু পরিবর্তনই নয় হয়েছে চারিত্রিক স্খলন। যার বিষয় বলা হচ্ছে তিনি হলেন রাজউক জোন-৩/১ এর ইমারত পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলাম। পুরনো ভবনগুলোকে খুঁজে বের করে ভবনের অতীত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ত্রুটি ধরে ভবন মালিকদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে এবং নির্মাণসম্পন্ন হয়ে গেছে এমন ভবনে নোটিশ প্রদান করে ভবন মালিকদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের একাধিক অভিযোগ রয়েছে এই ইমারত পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বাড়ির মালিক বলেন, শফিকুল ইসলাম আমাদের ভবনের ছোট খাটো ত্রুটি বের করে মোবাইল কোর্টের মাধ্যেমে ব্যবস্থা নেয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা দিতে বাধ্য করেছে। তারা আরও বলেন, ”শফিক আমাদের বলেছে এই টাকা তার একার পকেটে থাকেনা, তাই এই বিষয়ে অথরাইজড অফিসার বা পরিচালকের কাছে জানালে আরও খারাপ হবে”।
ইমারত পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলামের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জোড়ালো কোন উত্তর দিতে পারেননি বরং তিনি বারবার তার অফিসে যাওয়ার জন্য বলেন।
এই বিষয়ে কথা বলতে অথরাইজড অফিসার (জোন-৩/১) জনাব শেখ মাহাব্বীর রনি ও পরিচালক (জোন-৩) জনাব সালেহ্ আহমদ জাকারিয়াকে মুঠোফোনে কল করা হলে একজন কল রিসিভ করেননি অন্যজন কল কেটে দিয়েছেন।
এই বিষয়ে অধিক অনুসন্ধান চলমান রেখেছে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ। সকল তথ্য-উপাত্ত সহ শিঘ্রই পুর্নঙ্গ পতিবেদন প্রকাশ করা হবে