তারিখ লোড হচ্ছে...

ইবিতে ফজিলাতুন্নেছা হল ডিবেটিং সোসাইটির নেতৃত্বে নওরিন-আঁখি

 

রেখা খাতুন, ইবি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ডিবেটিং সোসাইটির ২০২২-২৩ কার্যবর্ষের নতুন কমিটির গঠিত হয়েছে।

উক্ত কমিটির সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৭-১৮ বর্ষের শিক্ষার্থী নওরিন নুসরাত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আরোশি আঁখি মনোনীত হয়েছেন।

বুধবার (২১ ডিসেম্বর) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট কক্ষে হলটির প্রভোস্ট অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাশেদুজ্জামান ১৪ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি শারমিন ইসলাম রিমি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানা শম্পা, অর্থ সম্পাদক সানজিদা লাবণ্য, সহ অর্থ সম্পাদক ইলমা খাতুন, প্রচার সম্পাদক সিফাত জাহান আইভি, সহপ্রচার সম্পাদক শাওয়ানা শামীম নিশো, দপ্তর সম্পাদক আনিকা তাহসিন, সহ-দপ্তর সম্পাদক ইশরাত শারমিন রিভা, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাদিয়া ইসলাম, সহ-ব্যবস্থাপনা সম্পাদক রাবেয়া, বিতর্ক গবেষণা সম্পাদক মারজান সাইদা এবং সহ-বিতর্ক গবেষণা সম্পাদক সানজিদা।

জ্বালানি তেল নিয়ে সুসংবাদ

সবুজ বাংলাদেশ ডেস্ক:

আগামী বছর বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারে চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (আইইএ)।

রোববার (১৭ নভেম্বর) ওপেক বহির্ভূত দেশগুলোতে তেলের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধির পূর্বাভাস থেকে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।

আইইএ জানায়, ২০২৫ সালে দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেলেরও বেশি তেল উত্তোলন হতে পারে। এর প্রধান কারণ চীনের দুর্বল অর্থনীতি। কেননা বিশ্বের অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা চীন। দেশটির অর্থনীতি সেপ্টেম্বরে ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে। এ ছাড়া চীনে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ব্যবহার বাড়ছে। ফলে কমছে জ্বালানি তেলের চাহিদা। চলতি বছর বৈশ্বিক তেলের চাহিদার ওপর ‘মূল চাপ’ ছিল চীনের চাহিদা।

এদিকে পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক ১৩ টি দেশের বাইরের দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গায়ানা, আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলে তেলের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশগুলো সম্মিলিতভাবে দৈনিক ১৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বৃদ্ধির পথে রয়েছে। যা আইইএ–এর তেল ব্যবহার বৃদ্ধির পূর্বাভাসের (প্রতিদিন ৯ লাখ ৯০ হাজার ব্যারেল) চেয়ে বেশি।

অন্যদিকে ওপেক প্লাসভুক্ত দেশগুলো তাদের ২২ লাখ ব্যারেল দৈনিক উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে। আগামী জানুয়ারি মাস থেকে উৎপাদন কোটা বাড়ানোর কাজ শুরু করতে পারে তারা।

তবে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন ওপেক প্লাসভুক্ত দেশগুলো তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসলেও ২০২৫ সালে বৈশ্বিক চাহিদার তুলনায় দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেলের বেশি তেল উদ্বৃত্ত থাকবে। কোভিড, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতার কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে যে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে, এটি একটি শিথিল সরবরাহ পরিস্থিতিই স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম।

আইইএ জানিয়েছে, মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় ও তার ‘ডু দি বিজনেস’ নীতির ফলে যুদ্ধের পরিস্থিতি পাল্টাবে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রশমন ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা হ্রাস পেতে পারে। এর প্রভাব তেলের বাজারেও পড়বে।

টানা ছয় বিশ্বের বৃহত্তম তেল উৎপাদক হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত আগস্টে দেশটির অভ্যন্তরীণ উৎপাদন দৈনিক রেকর্ড ১ কোটি ৩৪ লাখ ব্যারেলে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

সবা:স:জু-১৩৯/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম