তারিখ লোড হচ্ছে...

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ব্রাকের স্বপ্নসারথি গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান!

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ব্রাকের স্বপ্নসারথি গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান!

মিজানুর রহমান, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি:

“পার করেছি আঠারো, পেরিয়ে যাবো পাহাড়ও” এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে স্বপ্নসারথি গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপজেলা পরিষদের হল রুমে স্বপ্নসারথি গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান। ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনি সুরক্ষা কর্মসূচির উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা, স্থানীয় দপ্তরের প্রতিনিধি ও স্বপ্নসারথি কিশোরীরা।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাক শেরপুর জেলা সমন্বয়ক ফারহানা মিল্কি এবং সঞ্চালনা করেন কর্মসূচির জেলা ব্যবস্থাপক বিদ্যুৎ কুমার নন্দী।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আশরাফুল আলম রাসেল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হোসনে আরা পারভীন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সানজা হোসাইন সানী, অফিসার সেলপ মোঃ মিজানুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ঝিনাইগাতী উপজেলার ১০টি স্বপ্নসারথি দলের ২৭ জন ১৮ বছর পূর্ণ করা কিশোরীকে সনদপত্র, ফুল ও মগ প্রদান করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশরাফুল আলম রাসেল বলেন দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য সকলকে ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের ভেদাভেদ ভুলে একসাথে এগিয়ে যেতে হবে। নাগরিক হিসেবে অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সবাইকে সচেতন হতে হবে। বিশেষ করে নারীদের সকল ক্ষেত্রে অংশগ্রহণের মাধ্যমেই সমাজ এগিয়ে যাবে।

এলাকায় কোথাও বাল্যবিয়ে সংগঠিত হলে সরকারী হটলাইন বা উপজেলা প্রশাসনের নম্বরে ফোন দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কিশোরীদের পক্ষ থেকে অনুভূতি প্রকাশ করেন মিম মেঘলা ও তন্নী আক্তার।

কিস্তির টাকা না পেয়ে নোয়াখালীতে দিনমজুরকে পেটাল এনজিও কর্মকর্তা!

এ.কে আজাদ,নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি :

নোয়াখালী সদর উপজেলায় কিস্তির টাকা দিতে না পারায় এক দিনমজুর গ্রাহককে পিটিয়েছে এনজিও কর্মকর্তারা। হামলায় আহত মো. আলমগীর বাদশা বর্তমানে (৩৫) নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গতকাল বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার গোপাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  দিনমজুর বাদশা জানান, ২০২০ সালের আগস্ট মাসে এসএসএস (সোসাইটি ফর সোসাল সার্ভিস) নামে এক বেসরকারি সংস্থার এনজিওর উজ্জলপুর সদর শাখা থেকে ৩০ হাজার টাকা কিস্তি গ্রহণ করেন। বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে এনজিওর শাখা ব্যবস্থাপক আলমগীর হোসেন ও কিস্তি আদায়কারী গোলাম কিবরিয়া তার বাড়িতে আসেন। কথা-কাটাকাটিতে উত্তেজিত হয়ে পড়েন এনজিও কর্মকর্তারা। একপর্যায়ে আলমগীর বাদশাকে প্রথমে একটি থাপ্পড় মারলে তিনি মাটিতে পড়ে যান। এরপর উঠতে গেলে আবার লাথি দিয়ে মাটিতে ফেলে দেন কিবরিয়া। এ সময় তার বাম হাত ভেঙে যায়। পরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে বিকাল ৫টার দিকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ বিষয়ে এখনো আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি তবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম