তারিখ লোড হচ্ছে...

ঢাকা প্রেস ক্লাব’র নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি অনুমোদিত

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সমাজসেবা অধিদপ্তর ঢাকা প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। ১৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে ঢাকার জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক ও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ আবু সাঈদ মোঃ কাওছার রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

পত্র নং ৪১.০১.২৬০০.০০০.২৮.১৪৮৯.৯৭-১৫১৫ অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশনের সুপারিশ এবং সভাপতি কর্তৃক প্রেরিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদকে ২১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে ২০ অক্টোবর ২০২৭ পর্যন্ত দুই বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

 

 

নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন: সভাপতি: দীপংকর গৌতম, সহ-সভাপতি: মোহাম্মদ মাসুদ ও মোঃ মনিরুজ্জামান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক: সাদেক মাহমুদ (পাভেল), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক: শিকদার নুর ই আলম সিদ্দিকী মুরাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক: মনিরুল ইসলাম, প্রচার ও গবেষণা সম্পাদক: খন্দকার শাহ্ নূহ, দপ্তর সম্পাদক: মোঃ মিজানুর রহমান, সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক: মোঃ রফিকুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক: মঞ্জুর হোসেন মজুমদার, নির্বাহী সদস্য: সরদার মোহাম্মদ শওকত উল আলম (সুমন)

অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, এই কমিটির বিরুদ্ধে কোনো আপত্তি উত্থাপিত হলে এবং তদন্তে তা সত্য প্রমাণিত হলে কমিটির অনুমোদন বাতিল করা হবে।

ঢাকা প্রেস ক্লাব (নিবন্ধন নং ঢ-০২০২৯) ১২ এপ্রিল ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এটি তার ৩৮ বছর পূর্ণ করেছে। ক্লাবের স্থায়ী ঠিকানা ১৩/২-বি, কে এম দাস লেন, টিকাটুলি, ঢাকা-১২০৩।

নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদনের ফলে ক্লাবের কার্যক্রমে নতুন গতি ও উদ্যম সৃষ্টি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক ও সদস্যরা। এই কমিটি আগামী দুই বছর ক্লাবের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে এবং সাংবাদিক সম্প্রদায়ের কল্যাণে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন

স্টাফ রিপোর্টার: 

গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছে প্রসিকিউশন।

আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রসিকিউশনের পক্ষে সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজার নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চে আবেদনের ওপর শুনানি হবে।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। বর্তমানে ভারতেই রয়েছেন তিনি। সেখান থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করে যাচ্ছেন। নেতাকর্মীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সেই বক্তব্য আবার নিজেই ছড়িয়ে দিতে বলছেন। সেগুলো আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে।

সবশেষ ভারতের মাটি থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত এক আলোচনাসভায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন শেখ হাসিনা। সেই বক্তব্যও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রচারিত হয়।

প্রসিকিউশন বলছে, শেখ হাসিনা যে সমস্ত হেইট স্পিচ দিচ্ছেন, তা বন্ধেই এ আবেদন।

এদিকে জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার তদন্ত এক মাসের মধ্যে শেষ করতে গত ১৮ নভেম্বর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

এর আগে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হয়। যা এখনো প্রক্রিয়াধীন

 

সবা:স:জু- ১৯২/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম