তারিখ লোড হচ্ছে...

বিপিসি’র অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রস্তাব

বিপিসি’র অঙ্গ প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তরের প্রস্তাব

স্টাফ রিপোর্টার॥
জ্বালানি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিপিসির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কোম্পানি গুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব চাওয়া করা হয়েছে, দেশের সকল প্রধান রাষ্ট্র্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত। জ্বালানি খাত যে কোন দেশের জন্য এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। যার উপর একটি দেশের সকল প্রকার উন্নয়ন ও অস্তিত ¡নির্ভর করে থাকে। কোম্পানী সৃষ্টিলগ্ন থেকে প্রধান কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত ছিল। কিন্তু বিগত সামরিক শাসক এরশাদ সরকার একক ক্ষমতা বলে বিপিসি ও এর কোম্পানি গুলোর প্রশাসনিক কার্যালয় ১৯৮৮-৮৯ সনে চট্টগ্রামে স্থানান্তর করে। ফলে জ্বালানি সেক্টর সম্পূর্নরুপে চট্টগ্রাম নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং এই গুরুত্বপূর্ন খাতে নানা ধরনের অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় এই খাতে সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে । ২১ শতকের এই বাংলাদেশ বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ যে ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে বর্তমানে জ্বালানী সেক্টরের সকল শাখায় কিছু পরিবর্তন ও সংস্কার করা অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে বলেই বিজ্ঞ উপদেষ্টাগন ও জ্বালানি সেক্টর সংস্কার কমিটি একমত হয়েছেন। এই সংস্কারের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানি গুলোর সদর দপ্তর সমূহ ঢাকায় স্থানান্তরিত করা অতি প্রয়োজন্। এর পক্ষে নি¤েœ যথাপোযুক্ত কিছু কারণ তুলে ধরা হয়।
প্রথমত ঃ বর্তমানে বাংলাদেশে চট্টগ্র¥ম বন্দর ছাড়াও মংলা বন্দরে জ্বালানী তেলের জাহাজ এংকর করা হয়ে থাকে। ফলে মোংলা বন্দর হতে রেলপথের মাধ্যমে রাজধানীসহ সমগ্র দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের জ্বালানী সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডিপোতে ভারত হতে পাইপলাইনের মাধ্যমে জ্বালানী তেল গ্রহণ করে উত্তরবঙ্গে জ্বালানী তেলের চাহিদা মেটানো হচ্ছে। আবার বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর হতে পাইপলাইনের মাধ্যমে কুমিল্লা অঞ্চলে তেল সরবরাহ করা হচ্ছে। অর্থাৎ জ্বালানী তেল সংগ্রহ ও সাপ্লাই চেইন এখন আর শুধুমাত্র চট্টগ্রাম কেন্দ্রীক নয়। তাই নির্দিদ্ধায় বলা যায় যে, প্রতিটি কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর করলে কোম্পানীর সকল ডিপো সমুহকে আরো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষন করা সক্ষম হবে এবং জ্বালানী তেল সরবরাহে ও মনিটরিং এর কাজ আরো গতিশীল হবে।
দ্বিতীয়ত ঃ

জ্বালানী বিপণন কোম্পানির প্রধান কার্যালয় সমূহ পুনরায় ঢাকায় স্থানান্তর করলে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে অবস্থিত ডিপো ও আঞ্চলিক অফিস সমুহের বিপণন কার্যক্রম আরো নিবিড়ভাবে তদারকি করা সম্ভব হবে। ফলে জ্বালানী তেল ও লুব অয়েল বিক্রয় বৃদ্ধির মাধ্যমে বিপণনে আরো গতিশীলতা আসবে। এতে কোম্পানী ও সরকার উভয়পক্ষই লাভবান হবে। বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষনে দেখা যায় যে জ্বালানী তেল ও লুব্রিকেন্ট পণ্য বিপণনে ঢাকা ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলের ভোক্তারাই বেশী ; কিন্তু কোম্পানি সমূহের প্রশাসনিক কার্যালয় চট্টগ্রাম হওয়ায় দেশের দুই তৃতীয়াংশ ক্রেতাদের প্রশাসনিক কাজে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে আসতে হয়। যা দেশের দুই তৃতীয়াংশ ক্রেতাদের জন্য কষ্টকর, ব্যয়বহুল ও দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ হয়ে থাকে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, তেল কোম্পানীর প্রশাসনিক প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর করলে দেশের সকল ক্রেতাগণ সমভাবে উপকৃত হবে। উল্লেখ্য সম্প্রতিক বিপিসির প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামের নির্মাণ কাজ স্থগিত করা হয়েছে।
তৃতীয়ত ঃ

মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন¦য় সাধন করতে সংস্থা ও সকল কোম্পানীর উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণকে প্রতিনিয়ত ঢাকায় অবস্থান করতে হয় ফলে চ্ট্টগ্র্রামের দাপ্তরিক কার্যক্রম যেমন বাধাগ্রস্থ হয়, তেমনি যাতায়াত ভাতা, নৈশযাপন ভাতা ও অন্যান্য কারনে কোম্পানীর পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধি পায়। বিগত ৫ বছরে প্রশাসনিক ব্যয়ের একটা উল্লেখ যোগ্য অংশ (বছর ভেদে ১.২ কোটি হতে ১.৭ কাটি টাকা) শুধু যাতায়াত ভাতায় ব্যয় করতে হয়েছে। ঢাকায় প্রধান কার্যালয় থাকলে এ ব্যয় গুলো হতো না। এ টাকা ও দাপ্তরিক কর্মঘন্টা সাশ্রয় হতো, যা এখন প্রকারান্তে অপচয় হচ্ছে। এর বাইরে সমগ্র দেশে পিপিই চুক্তি আওতায় তিনটি জ্বালানী কোম্পানির প্রায় ৯,০০০(নয় হাজার) ডিলার/এজেন্ট এর বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজে চট্টগ্রমে যাতায়াতের অর্থ ও সময় অপচয় হিসাবে আনলে অংক বিশাল অঙ্কের টাকা অপচয় হচ্ছে।
চতুর্থত ঃ

বিপিসির আওতাধীন পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা জ্বালানী তেল কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় এই অঞ্চলে হওয়ার ফলে একটি আঞ্চলিক চক্র জ্বালানী তেল বাণিজ্যের অপরাধের সিন্ডিকেট তৈরী করেছে । তিনটি কোম্পানীতেই কর্মরত বেশীর ভাগ কর্মচারীই আঞ্চলিক ও স্থানীয়। বিভিন্নভাবে রাজনীতির প্রভাব খাটিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সৎ, মেধাবী ও পরিশ্রমী কর্মচারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে থাকে। স্থানীয় কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে(প্রায় ২০/২৫ বছর) একই অফিসে পতেঙ্গা/প্রধান কার্যালয়ে চাকরী করে আসছেন। কোম্পানী আইনে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের বদলীর আদেশ প্রদান করলেও তারা স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে এবং কিছু অসাধু আঞ্চলিক ও স্থানীয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে একই জায়গায় থেকে যায়। যার ফলে বিগত ৩০/৩৫ বছরের এই জ্বালানী তেল সিন্ডিকেট থেকে এই দেশ কখনও মুক্তি পায় নাই।

পঞ্চমত ঃ

জ্বালানি কোম্পানির প্রধান কার্যালয় সমূহ/ চট্টগ্রাম থেকে ডিলারশীপ নবায়ন, কোন চুক্তি, এনওসি, হিসাব সংক্রান্ত দাপ্তরিক সমস্যা সমাধান করতে চট্টগ্রমের সিন্ডিকেট এর ওপর নির্ভরশীল হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অপব্যায়ে হবে। এ কারনে বিপিসি’র সকল ডিলারশীপ ৩ বছর অন্তর নবায়নের যে নীতিমালা দিয়েছে তা বাস্তবায়নে জ্বালানীতেল পরিবেশ সমিতি (ফিলিং ষ্টেশন, এজেন্সি, লুব্রিকেন্ট ডিলার প্রভৃতি) অনিহা প্রকাশ করে।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীক জালানী সেক্টরে যে সকল অসাধু কর্মর্কতা রয়েছছেন তারা চাচ্ছেন না প্রধান কার্যালয় ঢাকায় স্থানান্তর হোক, তারা এ বিষয়ে সক্রিয় রয়েছে ।

এই ক্ষেত্রে ঃ
১) বিপিসি ও তৈল কোম্পানি গুলোর প্রয়োজনীয় অপারেশন অংশটুকু চট্টগ্রামে/মেইন ইনশ্টলেশনের আওতায় রেখে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম (বিপণন, একাউন্টস ও ফিনান্স, এইচআর) ঢাকায় স্থানান্তর করলে কোম্পানীর পরিচালন ব্যয় কমে আসবে, যা কোম্পানী তথা সরকারকে লাভবান করবে। ২) সমগ্র দেশকে তিনটি ভাগে ভাগ করে এক এক অঞ্চল এক এক কোম্পানির আওতায় রাখলে (যেমন: তিতাস গ্যাস-ঢাকা অঞ্চলে, কর্ণফুলি গ্যাস- চট্টগ্রাম অঞ্চলে) সরকার ও জনগন উভয়ে লাভবান কবে।
পরিবর্তিত নতুন বাংলাদেশের জ্বালানী সেক্টরে বিপিসির আওতাধীন পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা জ্বালানী তেল কোম্পানীর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় তাদের নিজস্ব জায়গায় স্থানান্তর করা হলে দেশ ও জাতির সেবায় আরো গতিশীল ভুমিকা পালন করার সুযোগ পাবে বিপিসির অঙ্গ প্রতিষ্ঠান কোম্পানি গুলোর কর্মর্কতারা। এতে করে কমবে জালানী সেক্টরের দূর্নীতি, কমবে কোম্পানির পরিচালন ব্যয়। বাড়বে তদারকি এবং কাজের গতিশীলতা।

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সবজির দাম, তবে দাম কমেছে দেশি মুরগির

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সবজির দাম, কমেছে দেশি মুরগির

রংপুর জেলা সংবাদদাতাঃ রংপুরের বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে বেশ কিছু সবজির দাম। তবে দাম কমেছে দেশি মুরগির। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে চাল, ডাল, মাছ, মাংস ও ডিমের দাম।মঙ্গলবার (১ জুলাই) রংপুর নগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহের তুলনায় খুচরা বাজারে কিছু সবজির দাম বেড়েছে।

প্রতিকেজি টমেটো ১১০-১২০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪০-১৬০ টাকা, কাঁকরোল ৩৫-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা, ঝিংগা ৩৫-৪০ টাকা, চালকুমড়া (আকারভেদে) ২৫-৩০ টাকা, কাঁচকলার দাম কমে ২০-২৫ টাকা হালি, চিচিঙ্গা দাম বেড়ে ২৫-৩০ টাকা থেকে হয়েছে ৩৫-৪০ টাকা, গাজর আগের মতোই ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া সজনে ১২০-১৫০ টাকা, চিকন বেগুন আগের মতো ৩৫-৪০ টাকা, গোল বেগুন ৫০-৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৩৫-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা, পটল ২৫-৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৩৫-৪০ টাকা, বরবটি ৪৫-৫০ টাকা, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, শসা ৩৫-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা, করলার দাম বেড়ে ৪০-৫০ টাকা থেকে হয়েছে ৭০-৮০ টাকা, লাউ (আকারভেদে) ২৫-৪০ টাকা, কচুরলতি ৪০-৫০ টাকা, কচুমুখী ৪০-৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২৫-৩০টাকা, প্রতিকেজি কাঁচামরিচ ৪০-৫০ টাকা, পেঁয়াজ আগের মতো ৫০-৫৫ টাকা, আদা ১২০-১৪০ টাকা, দেশি রসুন ১২০-১৪০ টাকা, শুকনা মরিচ ৩৫০-৪০০ টাকা, লেবুর হালি ১০-১৫ টাকা এবং সব ধরনের শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে কার্ডিনাল আলু গত সপ্তাহের মতোই ১৮-২০ টাকা, শিল আলু ৪৫-৫০ টাকা, ঝাউ আলু ৪০-৪৫ টাকা, দেশি সাদা ও বগুড়ার লাল পাগড়ি ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুলাটোল আমতলা বাজারের সবজি বিক্রেতা শাহীন মিয়া বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় কিছু সবজির দাম বেড়েছে। এখন বাজারে যে সবজির আমদানি কম তার দাম একটু বাড়তি।

এদিকে চালের বাজার ঘুরে দেখা যায়, গুটি স্বর্ণা (মোটা) গত সপ্তাহের মতো ৫২-৫৪ টাকা, স্বর্ণা (চিকন) ৫৮-৬০ টাকা, বিআর২৮ ৭০-৭৫ টাকা, জিরাশাইল, ৭২-৭৫ টাকা, মিনিকেট ৮৫-৯০ এবং নাজিরশাইল ৯০-৯৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মুরগি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ব্রয়লার মুরগি গত সপ্তাহের মতো ১৫০-১৬০ টাকা, পাকিস্তানি সোনালি মুরগি ২৮০-৩০০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৫৫০-৫৮০ টাকা থেকে কমে ৫০০-৫২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে গরুর মাংস অপরিবর্তিত ৭২০-৭৫০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ১০০০-১২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

টার্মিনাল বাজারের মুরগি বিক্রেতা আতিকুর রহমান বলেন, দেশি মুরগির সরবরাহ বেড়েছে। এ কারণে দাম কমলেও পাকিস্তানি মুরগির দাম গত তিন সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা পর্যায়ে পোলট্রি মুরগির ডিমের দাম গত সপ্তাহের মতো ৩৮-৪০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা বাজারে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল আগের মতো ১৯০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেল ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে মসুর ডাল (চিকন) আগের মতোই ১৩০-১৪০ টাকা, মাঝারি ১০০-১১০ টাকা, মুগডাল ১৬০-১৮০ টাকা, বুটের ডাল ১২০-১৩০ টাকা, চিনি ১১৫-১২০ টাকা, ছোলাবুট ১০০-১১০ টাকা, প্যাকেট আটা ৫০-৫৫ টাকা, খোলা আটা ৪০-৪৫ টাকা এবং ময়দা ৬৫-৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, আকার ভেদে রুইমাছ ২৮০-৩৫০ টাকা, টেংরা ৪০০-৫৬০ টাকা, মৃগেল ২২০-২৫০ টাকা, কারপু ২৫০-২৬০ টাকা, পাঙাস ১৫০-২০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০-২৫০, কাতল ৩০০-৫০০ টাকা, বাটা ১৮০-২৪০ টাকা, শিং ৩০০-৪০০ টাকা ও সিলভার কার্প ১৮০-২৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম