তারিখ লোড হচ্ছে...

বিশ্ব ইজতেমা কবে হবে জানালেন ধর্ম উপদেষ্টা

ডেস্ক রিপোর্ট:

২০২৬সালের বিশ্ব ইজতেমা ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে পর অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন,ধর্ম উপদেষ্টা ড.আফম খালিদ হোসেন। রোববার(২নভেম্বর)সচিবালয়ে শুরায়ে নেজাম ও সাদপন্থিদের সঙ্গে বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন,নির্বাচন সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং ঝুঁকি এড়াতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে নির্বাচন হলে রমজানের পর দুই পক্ষের আলাদা আলাদাভাবে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করে ধর্ম উপদেষ্টা। বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী,শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি উপস্থিত ছিলেন। দুইপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ইজতেমার তারিখ ঠিক করা হবে বলেও জানান ধর্ম উপদেষ্টা। এর আগে তিনি বলেছিলেন,টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে ভবিষ্যতে যেন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটে,সে লক্ষ্যে দুই গ্রুপের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন,ইজতেমা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজনের জন্য একটি কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দুই পক্ষের মধ্যে সব ধরনের সমস্যা সমাধানে এ কমিটি কাজ করছে।

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের বিক্ষোভে পুলিশের জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

ডেস্ক রিপোর্ট:

তিন দফা দাবিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা যমুনা অভিমুখে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, কাকররাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান নেওয়া চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদে সরে যাওয়ার আহ্বান জানায় পুলিশ। কিন্তু সেই আহ্বানে তারা সাড়া না দিলে বেলা সোয়া ১২টার দিকে পুলিশ জলকামানের পানি ও কমপক্ষে ৬টি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এসময় পুলিশসহ আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজন আহত হয়। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের বেশ কয়েকজনকে আটকও করতে দেখা যায়। পরে পুলিশ ধীরে ধীরে আন্দোলনকারীদের মৎস্যভবনের দিকে নিয়ে যায়।

এদিকে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ছত্রভঙ্গ করার আগে ডিএমপির রমানা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধি যমুনায় পাঠানোর আহ্বান জানান। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের কাকরাইল মসজিদ থেকে সরে যেতে ১০ মিনিটের আল্টিমেটাম দেন। কিন্তু আন্দোলনকারীরা তাতে সাড়া না দিয়ে একই জায়গায় আবস্থানের ঘোষণা দিলে পুলিশ বল প্রয়োগ শুরু করে।

এর আগে বেলা পৌনে ১২টায় শাহবাগ মোড় থেকে যমুনা অভিমুখে মিছিল নিয়ে আসেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। মিছিলটি কাকরকাইল মসজিদ মোড়ে এলে সেখানে তাদের বাধা দেয় পুলিশ। পরে তারা সেখানে অবস্থান নেন।

তাদের তিন দফা দাবি হলো- চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ক্ষতিপূরণ দিয়ে চাকরিতে পুর্নবহাল, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে গঠিত স্বাধীন তদন্ত কমিশনের বিভিন্ন ধারা বাতিল এবং বিডিআর নাম পুর্নবহাল ও কারাগারে বন্দি থাকা বিডিআর সদস্যদের মুক্তি।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম