তারিখ লোড হচ্ছে...

সায়েন্সল্যাবে ভবনে বিস্ফোরণ, আহত কয়েকজন

স্টাফ রিপোর্টার॥

রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকার মিরপুর রোডে একটি ভবনে বিস্ফোরণ ঘটেছে। বিস্ফোরণের পর সেখানে আগুনও ধরে যায়। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

রোববার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে এই ঘটনা ঘটে। তবে ঠিক কী কারণে ভবনে বিস্ফোরণ হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।

এই বিস্ফোরণের কারণে ওই ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বিস্ফোরণের ঘটনায় চারজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। নিউ মার্কেট থানার ইন্সপেক্টর মামুন  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বলেন, রাজধানীর সাইন্সল্যাবে একটি ভবনে আমরা আগুন লাগার খবর পেয়েছি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আমরা জানতে পারিনি।

ফায়ার সার্ভিসের সদরদপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম দোলন জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এবং উদ্ধার অভিযান নির্বিঘ্ন করতে নিউমার্কেট থানার অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নিয়েছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেস ডিএমপির রমনা জোনের ডিসি মো. শহিদুল্লাহ।

 

১০ প্রতিষ্ঠানের ৩০০ কোটি টাকা পাচার

স্টাফ রিপোর্টার॥

দেশের ১০টি প্রতিষ্ঠান এক হাজার ২৩৪টি পণ্য চালানের নথি জালিয়াতি করে রপ্তানির আড়ালে বিদেশে ৩০০ কোটি টাকা পাচার করেছে বলে প্রমাণ পেয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। শনাক্ত হওয়া ১০ প্রতিষ্ঠানের সাতটি ঢাকার, দুটি গাজীপুরের ও একটি সাভারের।

ঢাকার প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে—ফ্যাশন ট্রেড, এম ডি এস ফ্যাশন, থ্রি স্ট্রার ট্রেডিং, ফরচুন ফ্যাশন, অনুপম ফ্যাশন ওয়্যার লিমিটেড, স্টাইলজ বিডি লিমিটেড ও ইডেন স্টাইল টেক্স। গাজীপুরের তিন প্রতিষ্ঠান হচ্ছে—পিক্সি নিট ওয়্যারস ও হংকং ফ্যাশনস লিমিটেড এবং সাভারের প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে—প্রজ্ঞা ফ্যাশন লিমিটেড।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর বলছে, প্রতিষ্ঠানগুলো টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, পোলো শার্ট প্রভৃতি পণ্য জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে রপ্তানি দেখিয়ে অর্থপাচার করেছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, কাতার, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়া প্রভৃতি দেশে বিপুল এই অর্থ পাচার হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

জানা গেছে, শনাক্ত ১০টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান বিল অব এক্সপোর্টে ন্যাচার অব ট্রানজেকশনে কোড ২০ ব্যবহার করে অর্থ পাচার করেছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বিল অব এক্সপোর্টসমূহ পর্যালোচনায় বিল অব এক্সপোর্ট ও ইএক্সপিতে বর্ণিত তথ্যের মধ্যে মিল পাওয়া যায়নি।

জালিয়াতির মাধ্যমে অন্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইএক্সপি এবং বিধিবহির্ভূত কোড ব্যবহারের মাধ্যমে রপ্তানির একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলে নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দার কর্মকর্তারা।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম