তারিখ লোড হচ্ছে...

আগামীকাল ‘কানামাছি শিশুসাহিত্য উৎসব’

স্টাফ রিপোর্টারঃ

ছোটদের পত্রিকা কানামাছি’র ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামীকাল ২৮ জুলাই ২০২৩, শুক্রবার, বিকেল ৪টায়, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে শিশুসাহিত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। কবি ও লেখকদের এ মিলনমেলায় সেমিনার, শিশুসাহিত্য পুরস্কার ও ছড়া-কবিতা পাঠের আয়োজন করা হয়েছে।
খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি, কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটন, শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন, আসলাম সানী, সুজন বড়ুয়া, রহীম শাহ, আহমেদ জসিম, রমজান মাহমুদ কথাসাহিত্যিক রফিকুর রশীদ, কবি ও গবেষক মজিদ মাহমুদ ও কানামাছি’র সম্পাদক মঈন মুরসালিন।
শিশুসাহিত্য উৎসব উপলক্ষে কানামাছি শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০২৩ ঘোষণা করা হয়েছে। পাঁচ কৃতিমান লেখক এ বছর কানামাছি শিশুসাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন। উৎসবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন- খ্যাতিমান শিশুসাহিত্যিক আখতার হুসেন এবং তরুণ শাখায় পুরস্কার পাচ্ছেন- শামীম হাসনাইন ও নজরুল ইসলাম শান্তু (ছড়া-কবিতায়), মাহবুবা ফারুক (গল্পে) এবং হালিম নজরুল (গদ্যে)।
উৎসব উপলক্ষে সারাদেশ থেকে যে সকল কবি ও শিশুসাহিত্যিকবৃন্দ অংশ নিচ্ছেন, তারা হলেন- মানজুর মুহাম্মদ, স. ম. শামসুল আলম, অরুণ কুমার বিশ্বাস, নজরুল ইসলাম নঈম, ইমরান পরশ, নাফে নজরুল, ইফতেখার শিবলী, তাহমিনা শিল্পী, গোলাম নবী পান্না, রুবেল হাবিব, মানিক চক্রবর্তী, আহমাদ স্বাধীন, তাহমীদ আবরার, জিয়াউল হাসান, পলি রহমান, শ্যামলী কর্মকার, আনোয়ারুল আজিম শামীম, সোহাগ পারভেজ, আকাশমনি, মো. জাহিদুল ইসলাম, শাহানারা স্বপ্না, সিরাজ উদ্দিন শিরুল, মিশকাত রাসেল, জাকির হোসেন কামাল, মোস্তাফিজুল হক, ফারজানা ইয়াসমিন, ঊষাতন চাকমা, এস এম শাহাবউদ্দিন, জেসমিন বন্যা, রুখশানা টিনা, শাকিলা পারভিন, রতন আলী, জানে আলম, দেলওয়ার বিন রশিদ, সুপদ বিশ্বাস, এম. আর. মনজু, সুপান্থ মিজান, হামিদা আনজুমান, তারানা নাজনীন, নুসরাত রীপা, সি এম শাহীন, ইউনুস আহমেদ, খায়রুননেসা রিমি, ফজলুল হক মিলন, নাদিরা খানম, সুলতানা ইসলাম ছন্দা, চন্দ্রশিলা ছন্দা, সাগর আহমেদ, নকীব মাহমুদ, রুখসানা বিলকিস, আহমদ মহিউদ্দিন শিবলী, সিরাজিয়া পারভেজ, প্রিন্স মাহমুদ, বিটন বড়–য়া, কানিজ ফাতেমা, রাশিদুল হাসান বাচ্চু, নাজিম উদ্দীন, বিপুল হালদার, তাহমিনা বেগম, মহসিন মানসুর, স্বপন আহসান, সামসাদ ফেরদৌসী, ফিরোজা সামাদ, ডরিন আহম্মেদ, তাহমিনা নিশা, সালমা সুলতানা, আর্শিনা ফেরদৌস, রাবেয়া রুবি, কিবরিয়া লিপন, নাজনীন শুভ্র, কৃষ্ণকলি মুনা, ফারজানা কবির ঈশিতা, কুসুম তাহেরা, সুলেখা আক্তার, লুৎফর চৌধুরী, সাফিয়া খন্দকার রেখা, জোবায়ের হোসাইন, নুর মোহাম্মদ সিরাজী, হুসাইন দিলাওয়ার গোলাম কুদ্দুস চঞ্চল, সোয়াইব ভূঁইয়া, রশীদ নিউটন, নাজমা আক্তার, আবুল কাশেম প্রমুখ।

প্রয়াত উপাচার্যের স্বাক্ষরিত চুক্তি থেকে গবেষণাধর্মী প্রজেক্টে অনুদান লাভ

উম্মে রাহনুমা, জবি প্রতিনিধি:
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ জার্মানী, ভারত ও বাংলাদেশের মোট ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় একত্রে ইরাসমুস প্লাস কেএ-১৭১ প্রজেক্টের জন্য তিন বছরের অনুদান পেয়েছে। প্রজেক্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহ- জার্মানীর টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের আইআইটি এলাহাবাদ, বাংলাদেশের বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

গত বুধবার (১৫ নভেম্বর ২০২৩) এক কিক-অফ মিটিংযের মাধ্যমে সবাইকে পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে জানানো হয়।

টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রহমতউল্লাহ খোন্দকার এর সঞ্চালনায় উক্ত সভায় টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. ম্যাথিয়াস উইলেমস, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দিন আহমদ সহ সহযোগী বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ শাজাহান, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প ফোকাল পয়েন্ট কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ আবু লায়েক।

সভার শুরুতেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

স্বাগত বক্তব্যে অধ্যাপক উইলেমস বলেন, “বাংলাদেশ ভারতের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে কাজ করতে পেরে আমরা আনন্দিত”। এছাড়া একচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় বেশ কিছু মেধাবী শিক্ষক-শিক্ষার্থীর দেখা পাওয়ার ব্যাপারেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দিন আহমদ একসাথে কাজ করা এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীরদের জন্য সুযোগ সৃষ্টির এই প্রজেক্টে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য টিএইচএম প্রশাসনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন “এই প্রজেক্টের মাধ্যমে সহযোগী বিশ্ববিদ্যালসমূহ তাদের ল্যাব, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ট্রেনিং ইত্যাদির মাধ্যমে সহযোগিতামূলক গবেষণা/প্রকাশনা ইত্যাদির দারুণ সুযোগ সৃষ্টি হবে।”

ইরাসমুস প্লাস কেএ-১৭১ অনুদানের আওতায় আগামী তিন বছরের জন্য আইসিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় যেমন – সিএসই, আইসিটি, আইটি, ইইই, এমই ইত্যাদি বিষয়ের ব্যাচেলর, মাস্টার্স এবং পিএইচডি লেভেলের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকেরা টিএইচএম গমণ করে যৌথ গবেষণা করতে পারবেন।

এখানে উল্লেখ্য, গত ৬ এপ্রিল ২০২২ তারিখে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্যপ্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড মো ইমদাদুল হক এর আন্তরিকতায় টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা চূক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরপর টিএইচএম সহ ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে ইরাসমুস প্লাস কেএ-১৭১ এর জন্য আবেদন করা হয়েছিল। যার ফল হিসেবে এখন বিশ্ববিদ্যালয় উপকৃত হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম