তারিখ লোড হচ্ছে...

ইউপি নির্বাচনে প্রাণহীন ভোটে প্রানবন্ত প্রার্থী বাহারুল চৌধুরী

তরিকুল ইসলাম॥দলীয় প্রতিক নমিনেশন সিস্টেস হওয়ায় প্রার্থী ভোটারের সেতুবন্ধনে রুগ্নতা দেখা যায়। ইউপি নির্বাচনে আগের সেই উচ্ছ্বাস প্রাণবন্ততার স্পর্শ নেই। নেই পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে পাড়া মহল্লা, বাজার ঘাটের চা’র দোকানে চায়ের কাপে ঝড় তোলা। দেখা যায়না অলিগলিতে ঝোপঝাড়ের আশপাশে ফিসফিস কান কথার নীরব আওয়াজ।প্রার্থীরা ব্যস্ত তৈল মর্দন আর লেয়াজু মেইনটেইন নিয়ে।এই সময় ব্যতিক্রম এক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নড়াইল জেলা নড়াগতী থানার জয়নগর ইউনিয়নের সুযোগ্য কৃতি সন্তান বাহারুল চৌধুরী। অন্য প্রার্থীরা দলীয় প্রতিকের আশায় ব্যস্ত সময় পার করছে। সেই সময় বাহারুল চৌধুরী ইউনিয়ন বাসীর সুখ দুঃখ কান্নার সাথী। জয়নগর ইউনিয়নের আপামর জনতার বিশ্বাস ও ভালবাসার আশ্রয়স্থল, যুব সমাজের আয়কন।প্রবাসী বাহারুল চৌধুরীর কাছে চেয়ারম্যান হতে চান কেন জানতে চাইলে, তিনি বলেন-আমি দীর্ঘদিন সৌদি আরবে বসবাস করছি। বাড়িতে ছুটিতে গেলে অনেক নির্যাতিত নিপিড়িত মানুষের কান্না, অভিযোগ শুনতে হয়েছে। ক্ষমতা ইচ্ছা শক্তি থাকতেও পারিনি তাদের পাশে দাড়াতে। কাছের প্রিয়জনরা বুঝ দিয়েছে, ক মাসের জন্য বাড়িতে এসে ঝুটঝামেলার সাথে না জড়ানো ভালো। মামলা হামলার শিকার হবি।তুই যাওয়ার পর ওদের দেখবে কে… প্রবাস জীবন শেষ করে আয় তখন দেখা যাবে।আমি চেয়ারম্যান হলে প্রথমে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার আপ্রাণ চেষ্টা করবো। জয়নগর ইউনিয়নবাসীকে ন্যায় এবং সততা নিয়ে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখাবো। অন্যায় অপরাধ শক্তহাতে দমন করবো। আমি আমার ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য কাজ করবো। আমি চেয়ারম্যান না জয়নগর ইউনিয়নের মানুষের সেবক হয়ে বেঁচে থাকতে চাই।এ যেন “প্রাণহীন ভোটে প্রাণবন্ত প্রার্থী বাহারুল চৌধুরী”।

জিএম কাদেরের নিষেধাজ্ঞার মামলা প্রত্যাহার

জিএম কাদেরের নিষেধাজ্ঞার মামলা প্রত্যাহার

ডেস্ক রিপোর্ট:

মামলার পর জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এবং দলটির দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। সেই মামলাটি বাদীপক্ষ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে মাহমুদ আলম নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ৩১ জুলাই নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ওই মামলার শুনানির তারিখ ধার্য্য ছিল। সেখানে বাদীপক্ষ মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাতজনকে, পরে আরও তিনজনকে অব্যাহতি দেয়া হয় এবং জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়।

ওই ঘটনায় গত ১০ জুলাই ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১৩ জন বাদী হয়ে একটি মামলা করেছিলেন। ১২ আগস্ট বাদীদের পক্ষ থেকে এমএ রাজ্জাক খান মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।

language Change
সংবাদ শিরোনাম