নরসিংদীর রায়পুরা মেঘনা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ২০টি গ্ৰাম!

 

মোঃ তালাত মাহামুদ:

রায়পুরা মেঘনা নদীতে নদী আইন অমান্য করে বালু উত্তোলন নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ২০ টি গ্রাম

৫০/৬০ টি ড্রেজার দিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন করছে প্রভাবশালীরা। ভাঙ্গনের মুখে নদীপাড়ের কয়েকশো পরিবার ।
বিলীন হয়ে যাবে গ্রাম কি গ্রাম
স্থানীয় প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে এ যেন দেখার কেউ নেই ?
রায়পুরার মাইজেরচর টেক, কাতলারচর , জয়নালপুর,মাজেরচর,সারখলা,বালুয়াকান্দি ও আব্দুল্লারচর। গত বৎসর ভৈরবের মিন্টু কমিশনার ইজারা পেয়ে বালু উত্তোলন করে।
সাংবাদিকদের লেখালেখিতে কিছুদিন নিয়ম বহির্ভূতভাবে বালু উত্তোলনে সমস্যা হয়। একাধিক সাংবাদিকদের সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে । মেঘনা গ্রুপের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান কিছু চ্যানেলের সাংবাদিকদের সাথে মারামারি হাতাহাতি হইছে নরসিংদীর আঞ্চলিক বেশ কিছু পত্রিকায় সংবাদ ও প্রকাশ হয়েছে।
তারপর কিছু সাংবাদিকদের সাথে মিলেমিশে বালু উত্তোলন করে এই বৎসর মিন্টু কমিশনার ইজারা পায়নি।
নরসিংদীর ইজারাদার চড়া মূল্যে ইজারা নিয়েছে। উঠানোর জন্য নদীর আইন অমান্য করে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে ভালো উত্তোলন করছে।

ধারাবাহিক ভাবে নিউজ প্রকাশিত হবে দৈনিক সবুজ এর সাথে থাকুন ।

নির্বাচন থেকে সরে গেলেন যশোর-১আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন

বেনাপোল যশোর প্রতিনিধি::

দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন থেকে ৮৫ যশোর-১ শার্শা আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রভাব বিস্তার, অনিয়ম ও ৫৫টি ভোট কেন্দ্র দখলের অভিযোগে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

রবিবার (৭ই জানুয়ারি) তিনি সকালে ১১ ঘটিকায় সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দিয়ে জানান, নেতা কর্মী ও ভোটারদের ‘জান-মালের নিরাপত্তার স্বার্থে’ নির্বাচন থেকে সরে গেছেন।

নির্বাচন প্রত্যাখ্যান প্রসঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন বলেন, আমি বিগত ১০/১২দিন শার্শা উপজেলার নির্বাচনি এলাকার বহু স্থানে ভোটার, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় ও গণসংযোগ করেছি ১৯ ডিসেম্বর আমাকে মারপিট করা হয় এবং এখনো পর্যন্ত আমর ১৫০ জন নেতাকর্মী সমর্থকদের উপর হামলা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। রক্ষা পাইনি আমার মা, স্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন এছাড়া আজ আমার ৯জন এজেন্টকে মারপিট করা হয়েছে। অধিকাংশ কেন্দ্রের এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়েছে। ৫৫ টি কেন্দ্র দখল করে নেয়া হয়েছে। এখন যে পরস্থিতি তাতে যে কোন মায়ের বুক খালি হতে পারে। আমি এমন ভোট চাই না।

তিনি আরো বলেন, ওরা প্রমাণিত করতে চাচ্ছে এ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না। হয়তো ১০ শতাংশ ভোট পড়বে। কিন্তু তারা ৫০ শতাংশ ভোট দেখানোর প্রক্রিয়া চালাচ্ছে। যে কারণে এমন প্রহসনের নির্বাচন থেকে আমি সরে দাঁড়াচ্ছি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম