তারিখ লোড হচ্ছে...

যাত্রাবাড়ী এলাকায় ৪৮ নং ওয়ার্ডে বিএনপির অঙ্গসংগঠনের মিছিল

মো: হাসান আলী :

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে ঢাকা ৫ আসনের মা মাটি মানুষের নেতা নবী উল্লাহ নবী ভাইয়ের নির্দেশনায়,৪৮ নাম্বার ওয়ার্ডের যুবদল,স্বেচ্ছাসেবকদল, ছাত্রদলের উদ্যোগে সন্ত্রাস,নৈরাজ্য,এবং দখলদার চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে, বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত মিছিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিল ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সচিব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, .বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হাসান আলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন যাত্রাবাড়ী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব দ্বীন ইসলাম দিনা, উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যাত্রাবাড়ী থানা ছাত্রদলের আহবায়ক তুহিন ইসলাম জীবন। আরো উপস্থিত ছিলেন ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য সচিব ইকবাল হোসেন জসিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব রাফায়েত হোসেন রিফাত, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি মোখলেছুর রহমান সালমান,৪৮ নাম্বার ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল হোসেন রবু, যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেন্টু। ৪৮ নাম্বার ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ শিপন ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রাজা,৪৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ রানাসহ ওয়ার্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের এবং ইউনিটের নেতৃবৃন্দ। বিক্ষোভ মিছিলটি কাজলা চার নাম্বার গেট থেকে শুরু হয়ে ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন অলিগলি প্রদক্ষিণ করে যাত্রাবাড়ী পার্কে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ এর মাধ্যমে শেষ হয়।

নারী পুলিশ সদস্যের মরদেহ ঝুলছিল

স্টাফ রিপোর্টার:

কুষ্টিয়া শহরের কমলাপুর থেকে রুবিনা খাতুন নামের এক পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিষয়টি জানাজানি হয়। পরে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রুবিনা খাতুন কুষ্টিয়া আদালতের জিআরও অফিসের পুলিশ কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন।

তিনি মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থানার রামনগর গ্রামের আব্দুল শেখের মেয়ে। একই উপজেলার রতনপুর গ্রামের বাসিন্দা আলাল শেখ (৩০) তার স্বামী। তারা কুষ্টিয়া শহরের কমলাপুর এলাকার আমজাদ হোসেনের বাসায় ভাড়ায় থাকতেন।

কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিহাবুর রহমান শিহাব বলেন, ‘রুবিনা কুষ্টিয়া আদালতে নারী কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন।

তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।’

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুষ্টিয়া শহরের কমলাপুর এলাকার একটি বহুতল ভবনের তৃতীয় তলায় স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন পুলিশ সদস্য রুবিনা। ছেলে-মেয়েরা নানা বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ায় বুধবার ছুটির দিনে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই বাড়িতে ছিলেন। সারাদিন সহকর্মীরা রুবিনাকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে না পেয়ে পাশের ফ্ল্যাটের পরিচিত এক প্রতিবেশীকে ব্যাপারটি জানায়। এরপর ওই প্রতিবেশীর স্ত্রী এসে রুবিনার স্বামীকে জানায়।

তখন স্বামী আলাল জানায়, শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় সকাল থেকে সে রাগ করে ঘরের দরজা বন্ধ করে আছে। সন্ধ্যায় এ ঘটনা জানার পর সহকর্মীরা এসে ডাকাডাকি করে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে রুবিনাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

নিহতের স্বামী আলাল শেখ বলেন, ‘আমার স্ত্রী খুব রাগী মানুষ ছিল। একটু রাগ হলেই ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করতো। আজকে সকালের দিকেও তার সঙ্গে আমার রাগারাগি হয়। এরপর সে ঘরের জিনিসপত্রও ভাঙচুর করে। পরে দুপুরের দিকে সে একটি কক্ষে ঢুকে ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়। অনেকবার ডাকাডাকি ও মোবাইলে কল করলেও সে সাড়া দেয়নি। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘরের দরজা বন্ধ ছিল। এরপর সন্ধ্যার দিকে দরজা ভেঙে দেখা যায় তার মরদেহ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে। সে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।’

সবা:স:জু- ৫১০/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম