তারিখ লোড হচ্ছে...

একজন সাহসের ফেরিওয়ালা মোহাম্মদ মাসুদ

মোঃ ইব্রাহিম হোসেন:

দেশের সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও রাষ্ট্রনিপীড়িত গণমাধ্যম দৈনিক অন্যদিগন্ত পত্রিকার সাবেক সম্পাদক জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ।

জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ এর নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে দেশের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিক সংগঠন। তিনি যে-সব সাংবাদিক সংগঠনে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।

অর্থ সম্পাদক, ঢাকা প্রেস ক্লাব. মহাসচিব,মেট্রোপলিটন ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি। সদস্য,ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন(ডিইউজে)। কাউন্সিলর,বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন(বিএফইউজে)। সদস্য,কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকা, সাংগঠনিক সম্পাদক(কুমিল্লা বিভাগ) জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরাম। এছাড়াও তিনি তার সম্পাদিত পত্রিকায়,সঠিক সংবাদ প্রকাশ করায় ফ্যাসিবাদী সরকারের দুঃশাসনের আমলে অনেকগুলো মিথ্যা মামলাসহ শতাধিক  ভিত্তিহীন জিডির শিকার হয়। এর মধ্যে,স্বৈরাচার সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী আমলা,সাবেক মন্ত্রী পরিষদের সচিব কবির বিন আনোয়ার নিজেই  মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়েছেন তার লোকদিয়ে।

স্বৈরাচার সরকারের দোসর কবির বিন আনোয়ার শুধু মিথ্যা মামলা দায়ের করেই থেমে ছিল না।এই ক্ষমতাশালী আমলার অপ-রাজনীতি,ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে,স্বৈরাচার সরকারের একক আইন শাসক ব্যবস্হায়,জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ এর সম্পাদনায় ১৭ বছরের প্রকাশিত দেশের সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও রাষ্ট্রনিপীড়িত দৈনিক অন্য দিগন্ত পত্রিকার সম্পাদক পদ থেকে ডিসি কোর্টে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

তবে, No one can stop him from publishing true news. ফ্যাসিবাদ দলের দোসরদের মিথ্যা মামলা-হামলা,গুম করে দেওয়ার হুমকিসহ কোন কিছুর তোয়াক্কা করার যেনো সময়ই ছিলো না জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদের। দেশের সাংবাদিক অঙ্গনে তিনি বেশ সু-পরিচিত একজন”সাহসের ফেরিওয়ালা”হিসাবে। এছাড়াও তিনি,সারাদেশে অসংখ্য গণমাধ্যম কর্মী-তৈরী করার একজন সু-দক্ষ কারিগর।

সাহসের ফেরিওয়ালা”জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ সাহেবের সম্পাদনায় বর্তমান ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকা”আমার স্বাধীনতার কথা বলি”স্লোগানকে সামনে রেখে দেশের অনিয়ম,দুর্নীতি, অপরাজনীতিসহ সকল খবরাখবর অফলাইন কিংবা অনলাইন খবরের আড়ালে লুকিয়ে থাকা খবরাখবর প্রকাশে সবার আগে।

৫ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত বাংলাদেশ অনলাইন সংবাদ পত্র সম্পাদক পরিষদ( বনেক) মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এর অনুষ্ঠানে দেশের সংবাদপত্রে বিশেষ ভুমিকা রাখায় তিনি সম্মাননা স্মারক লাভ করেন। সারাদেশে থেকে আগত সকল গণমাধ্যম কর্মীদের সাহসের সাথে সত্য প্রকাশ করার আহবান জানান। এছাড়াও তিনি সারাদেশের সাংবাদিকদের উপর মিথ্যা মামলা হামলা ও নির্যাতন প্রতিরোধের বিষয়ে  বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অসংখ্য সিনিয়র সাংবাদিকরা বলেন,আমরা শতভাগ বিশ্বাস রাখি এই জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদের সম্পাদনায় ,দৈনিক অন্যদিগন্ত পত্রিকার চেয়েও একধাপ এগিয়ে যাবে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ।

এছাড়াও আরো বলেন,জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মাসুদ সত্য প্রকাশে অতীতেও সাহসীকতা দেখিয়েছেন এবং ভবিষ্যতেও সেই সাহসীকতার সাথেই সত্য প্রকাশে অটুল থাকবে বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং তার সম্পাদনায় প্রকাশিত দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার পরিবারের সকল সদস্য তার এই সাহসীকতার ছোঁয়ায়  এগিয়ে যাবে।

 

সবা:স:জু-৩৩/২৪

 

মিটফোর্ডে হত্যায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ডেস্ক রিপোর্ট :

রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী সোহাগকে (৩৯) নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

শনিবার (১২ জুলাই) রাজধানীর পুরান ঢাকার মিল ব্যারাকে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স ও ঢাকা জেলা পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এই ঘটনাটা বড়ই দুঃখজনক। একটা সভ্য দেশে এমন একটি ঘটনা কখনোই আশা করা যায় না। এটার জন্য যারা দায়ী, তাদের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতরাতেও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগেও অস্ত্রসহ দুজনকে র‌্যাব ধরেছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছেও দুজন ধরা পড়েছে। এছাড়া ডিবির টিম কাজ করছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

উপদেষ্টা বলেন, আমরা খুব অসহিষ্ণু হয়ে গেছি। এই অসহিষ্ণুতা আমাদের কমিয়ে আনতে হবে। সমাজের নীতি-নির্ধারক, অভিভাবক, শিক্ষক, চিকিৎসক সবার চেষ্টায় এই সহিংসতা কমিয়ে আনতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা সবাইকে অনুরোধ করছি, কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়। কোনো ঘটনা ঘটলে সেটা যেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জানানো হয়। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সেটার যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

অনেকে অভিযোগ করছেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এখনো কঠোর হচ্ছে না। এমন অভিযোগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর না হলে পাঁচজনকে কীভাবে গ্রেপ্তার করা হলো? গতকাল কাঠমান্ডুর বিমানের ফ্লাইটে ফেরত আসার ঘটনায় যে মহিলা টেলিফোন করেছিল, তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে যে পরামর্শ দিয়েছে তাকেও আইনের আওতায় আনা হয়েছে। চাঁদপুরের ঘটনাতেও দোষীদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এই অবস্থা মোটেও নির্লিপ্ততা নয়। অনেক সময় দু-এক জায়গায় হয়তো একটু দেরি হতে পারে। তবে এসব ঘটনায় আমরা সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাই।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম