রাজধানীর মাতুয়াইলে মামলার বাদীকে খুনের হুমকি!

মাতুয়াইল প্রতিবেদকঃ রাজধানীর মাতুয়াইলে মামলার আসামি কতৃক থানা থেকে মামলা তুলে না নিলে বাদীকে খুন করার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
মোঃ আলম(৪৪) রাজধানীর মাতুয়াইলে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার পলাতক আসামী কর্তৃক মামলার বাদীকে হুমকি দিচ্ছে থানা থেকে মামলা তুলে না নিয়ে সে খুন করে লাশ গুম করার হুমকি দিচ্ছে বলে জানা গেছে রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থানার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলা নং ৭৪ তারিখ ১৩/০৩/২০২২ ইং ধারা -১১(গ) ৩০/২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ যৌতুক ও মারধর সহ এর পলাতক এবং যাএাবাড়ি থানার মামলা নং ৫৫(৪) ২০২২ ইং এর পলাতক আসামী সেলিম (৫০) সিফাত (২৪) জেসমিন আক্তার (২৮) পারভিন বেগম(৫০) এবং তাদের সন্ত্রাসী -মাস্তান সহযোগীরা গ্রেফতার না হওয়াতে মামলার বাদীনীকে হুমকি দিচ্ছে থানা থেকে মামলা তুলে না নিলে পলাতক আসামীরা তাকে নির্মম ভাবে খুন করে তার লাশ গুম করে ফেলবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে যার কারনে মামলার বাদিনী নিরাপত্তাহীন ভাবে চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে বলে জানা গেছে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে মামলার ১ নং ৩২ নং আাসামী মোঃ সাইদুর রহমান মোল্লা (৪৮) ও আরিফ মোল্লা (৪০) কে পুলিশ ইতিমধ্যে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করেন কিন্তু মামলার অন্যান্য আসামীদের কে পুলিশ গ্রেফতার না করাতে হুমকি দিচ্ছে মামলা দুটি তদন্ত করেছে যাএাবাড়ি থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক তোরগুল হাসান সোহাগ ও বিশ্বজিৎ বলে জানা গেছে উক্ত ঘটনার ব্যাপারে প্রতিবেদক ঘটনা স্থল রাজধানীর যাএাবাড়ী থানার মাতুয়াইল দক্ষিণ পাড়া ও তার আশপাশ এলাকায় সব-জমিনে পরিদর্শনে গেলে এলাকাবাসী প্রতিবেদক কে জানায় মামলার বিবাদী সাইদুর রহমান তার প্রথম স্ত্রী মামলার বাদিনী আক্তারের বিনা অনুমতিতে মামলার পলাতক আসামী জেসমিন আক্তার কে দ্বিতীয় বিবাহ করার কারনে মামলার বাদিনী সাথে বিবাদীদের মনমালিন্য হওয়াতে মামলার বাদিনীর উপর দীর্ঘদিন যাবত জুলুম অত্যাচার করে আসছে বলে জানায়।

আইপিএইচ পরিচালকের ড্রাইভার আনিসুর রহমানে দৌরাত্ম্য

স্টাফ রিপোর্টারঃ

👉 বাসা বরাদ্দে অনিয়ম
👉গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ এর অবৈধ ব্যবহার
👉 ঠিকেদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে অবৈধ সখ্যতা
👉 কেনাকাটায় অনিয়মের মূল হোতা

স্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম দুর্নীতির লাগাম যেন থামছেই না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (আইপিএইচ) এর পরিচালকের ড্রাইভার আনিসুর রহমান এ যেন স্বাস্থ্যের ড্রাইভার মালেকের অদৃশ্য পেতাত্মা। ড্রাইভার মালেক যে ভাবে প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন পর্যায়ের উর্ধতন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে অবৈধ ভাবে বিপুল পরিমাণ অর্থের মালিক বনে গিয়েছিল, ঠিক সে পথেই হাটতে শুরু করেছেন আইপিএইচ এর ড্রাইভার আনিসুর রহমান। দীর্ঘদিন একই জায়গায় শপদে বহাল থাকার কারণে এমনটা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ। তিনি ইতিমধ্যেই উক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালকের কাছ থেকে অবৈধ ভাবে বরাদ্দ পেয়েছে অফিসার্স কোয়াটার। সরকারি নিয়ম বহির্ভূত ভাবে তাকে অফিসার্স কোয়াটার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অফিসার্স কোয়াটারে বসবাসরত আন্যান্য বাসিন্দারা। একজন ড্রাইভার, তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মকর্তাগণ অফিসার্স কোয়াটার বরাদ্দ পেতে পারেন কি না এ বিষয় জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (আইপিএইচ) এর পরিচালকের মতামত জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এরিয়ে যান। অন্য দিকে বরাদ্দ পাওয়া কোয়াটারের আসপাশের খোলা জায়গা যেটা বরাদ্দপ্রাপ্ত পরিবারের ছেলে মেয়েদের খেলাধুলার জন্য রাখা হয়েছে সেখানে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে তুলেছেন আবাসিক স্থাপনা। সরকারি বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির অপচয়ের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ লোকসানে জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ( আইপিএইচ)। ড্রাইভার আনিস তার বাসায় এয়ারকন্ডিশন লাগিয়ে সরকারি বিদ্যুতের অপচয় করছেন। বহিরাগতদের ভাড়া দিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা। ফলে অফিসার্স কোয়াটারের নিরাপত্তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ কারনে অফিসার্স কোয়াটারে বসবাসরত অনেকেই নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন। আনিসুর রহমান পরিচালকের ড্রাইভার হওয়ায় উক্ত প্রতিষ্ঠানে মালামাল সরবরাহকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলো আনিসুর রহমানের মাধ্যমে পরিচালকের খুব কাছাকাছি যেতে সক্ষম হন এবং তাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন তিনি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে ড্রাইভারদের জন্য বরাদ্দকৃত রুমটিকে তিনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বানিয়েছেন। পরিচালকের ড্রাইভার হওয়ার কারণে উক্ত প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ড্রাইভারদের সাথে অসদআচরণসহ চাকরি হারানো, বদলির ভয়ভীতি দেখিয়ে নিজের অস্তিত্ব জাহের করার চেষ্টা করেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছু উক্ত প্রতিষ্ঠানের একজন ড্রাইভার জানান, আনিসুর রহমানের ভয়ে এখানে অন্য কোন গাড়ি চালক মাথা উঁচু করে কথা বলতে ভয় পান।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম