বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।

লেনদেনের সুবিধার্থে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে ২৮ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-

বৈদেশিক মুদ্রার নাম-বাংলাদেশি টাকা

ইউ এস ডলার- ১২০ টাকা ৩১ পয়সা

ইউরোপীয় ইউরো- ১১৩০ টাকা ৭৮ পয়সা

ব্রিটেনের পাউন্ড- ১৫৩ টাকা ২১ পয়সা

ভারতীয় রুপি- ১টাকা ৪২ পয়সা

মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত- ২৭ টাকা ২৫ পয়সা

সিঙ্গাপুরের ডলার- ৯০ টাকা ৬২ পয়সা

সৌদি রিয়াল- ৩১ টাকা ৮৭ পয়সা

কানাডিয়ান ডলার- ৮৯ টাকা ৯২ পয়সা

অস্ট্রেলিয়ান ডলার- ৮০ টাকা ৮১ পয়সা

কুয়েতি দিনার- ৪০১ টাকা ০৩ পয়সা

যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।

 

সবা:স:জু-২১৬/২৪

আইএমএফের ঋণের পরবর্তী কিস্তি পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

স্টাফ রিপোর্টার:

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) আগামী জুন মাসে তাদের আসন্ন বোর্ড সভায় বাংলাদেশের ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্যাকেজের শেষ দু্ইটি কিস্তি অনুমোদন করবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

জুন মাসে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজের আওতায় ১.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড় করতে যাচ্ছে আইএমএফ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করে সংবাদমাধ্যমকে জানান, আইএমএফ অবশিষ্ট তহবিল ছাড়ে সম্মত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, বিনিময় হার নমনীয় করার বিষয়ে দীর্ঘদিনের মতপার্থক্যের অবসান ঘটিয়ে আইএমএফ অবশেষে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা ও ডলারের যে বিনিময় হার পদ্ধতি রয়েছে, সেটি হলো “ক্রলিং পেগ”।

বুধবার (১৪ মে) এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে। ওইদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফের সঙ্গে ঋণ ছাড় সংক্রান্ত চূড়ান্ত চুক্তির বিস্তারিত জানানো হবে বলে নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সূত্রটি।

এর আগে গত কয়েক মাস ধরে আলোচনা-পর্যালোচনার পর এই অগ্রগতি হয়েছে। চতুর্থ এবং পঞ্চম কিস্তিও পাওয়া যাবে। যার পরিমাণ প্রায় ২.৪ বিলিয়ন ডলার। গত ফেব্রুয়ারি মাসে যেটি ছাড় করার কথা ছিল। কিন্তু সংস্কারের শর্ত পূরণ না হওয়ায় ছাড় বিলম্বিত হয়।

শর্তগুলোর মধ্যে ছিল মুদ্রানীতি কঠোর করা, কর রাজস্ব সংগ্রহের উন্নতি, বাজারভিত্তিক বিনিময় হার বাস্তবায়ন এবং সুশাসন নিয়ে কৌশল গ্রহণ।

জানা গেছে, ২০২৩ সালে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফের পরিচালনা পর্ষদ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত ৭ কিস্তিতে এই ঋণ দেওয়ার কথা। যথাসময়ে প্রথম তিন কিস্তির ২৩১ কোটি ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। সর্বশেষ কিস্তি পায় ২০২৪ সালের জুনে। চতুর্থ কিস্তি পাওয়ার কথা ছিল ডিসেম্বরে। কিন্তু নানা শর্তে সেই ঋণ আটকে যায়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান