লুজ কানেকশন থেকে সচিবালয়ে আগুন

স্টাফ রিপোর্টারঃ

লুজ কানেকশন থেকে সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত বিস্ফোরক বা নাশকতার তথ্য মেলেনি। গুরুত্বপূর্ণ নথিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে এখনো ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে কাজ চলছে। আর চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করা আলামত সিঙ্গাপুর ও ইন্দোনেশিয়া পাঠানো হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে মঙ্গলবার অগ্নিকাণ্ডের প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে সরকারি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি।

এরপর বিষয়টি নিয়ে সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন কমিটির সদস্যরা। বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র সচিব ড. নাসিমুল গনি, বুয়েটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাকসুদ হেলালী, সেনাবাহিনীর বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রাসেল ও ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহেদ কামাল। ভবিষ্যতে এ ধরনের অগ্নিকাণ্ড রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তদন্ত কমিটি সুপারিশ করেছে। ব্রিফিংকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও বক্তব্য দেন।

প্রসঙ্গত, ২৫ ডিসেম্বর রাতে সচিবালয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে সাত নম্বর ভবনের ছয়তলা থেকে ৯তলা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরের দিন ২৬ ডিসেম্বর দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের উদ্যোগে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা জরুরি সভা করে তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেন। কমিটিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক, সশস্ত্র বাহিনীর একজন ফায়ার বিশেষজ্ঞ এবং বুয়েটের তিনজন বিশেষজ্ঞ নিয়ে কমিটি গঠিত হয়।

মঙ্গলবারের সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র সচিব বলেন, তদন্ত কমিটির সবাই একমত হয়েছেন যে, লুজ কানেকশনের কারণেই বৈদ্যুতিক লাইন থেকে আগুনের উৎপত্তি। এটি প্রাথমিক তদন্তের ফল। এখানে এখন পর্যন্ত অন্য কোনো ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।

বুয়েটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাকসুদ হেলালী বলেন, আগুনের সূত্রপাত রাত ১টা ৩২ থেকে ১টা ৩৯ মিনিটে। অর্থাৎ, আগুনের উৎপত্তি একটি নির্দিষ্ট সময়ে হয়নি। যেখানে আগুন লেগেছে, সেখানে ৭ মিনিট ধরে ধীরে ধীরে গরম হয়েছে। প্রথমদিক থেকে সেখান স্ফুলিঙ্গ (ফুলকি) পড়েছে। একসময় ভীষণ তাপমাত্রা সৃষ্টি হয়। এরপর আগুন ধরেছে এবং আগুনের চেইন তৈরি করে। সচিবালয়ের বিল্ডিংয়ের একটি টানেলের অ্যাফেক্টের কারণে আগুন পশ্চিমদিক থেকে গিয়ে পূর্বদিকে বেরিয়ে গিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এ কারণেই আগুন দুদিকে দেখা গেছে। তিনি বলেন, আগুনের উৎস এই একটাই। এর বাইরে আপাতত কোনো কারণ নেই। তার মতে, বাতাসের গতি ও বিল্ডিংয়ের ভিন্নতার কারণে আগুন দুইদিকে প্রভাবিত হয়।

তিনি বলেন, ১২ থেকে ১৪ মিনিটে আগুন সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে চূড়ান্ত রূপ নেয়। আগুন লাগার দেড় থেকে দুই ঘণ্টা পরে বাইরে থেকে দেখা গেছে, যা নেভানো অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। টানেল অ্যাফেক্ট এবং আগুন ছড়িয়ে পড়ায় নেভানো কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ছিল। তিনি আরও বলেন, ষষ্ঠ তলায় আগুন লাগায়, সেটি না নিভিয়ে সপ্তম তলায় যাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। যে কারণে ফায়ার ব্রিগেডকে ষষ্ঠ তলার আগুন নিভিয়ে সপ্তম তলায় যেতে হয়েছে। নিরুপায় হয়ে জীবনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা সত্ত্বেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ কাজ করতে হয়েছে। এরপর পুলিশের সিআইডি রিপোর্ট এবং অন্যান্য ভিডিও ফুটেজের সঙ্গে আমাদের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ৯৯ শতাংশ মিলে গেছে। মাকছুদ হেলালী বলেন, আমরা নিশ্চিত হয়েছি, আগুনের সৃষ্টি এভাবে হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আগুন সচিবালয়ের উত্তরদিকে দেখা গেছে। তখন দক্ষিণদিকে দেখা যায়নি। আমরা বাইরে থেকে সচিবালয়ের দক্ষিণ সাইডটা দেখি।

তিনি জানান, আগুন লাগার দেড় থেকে দুই ঘণ্টা পরে বাইরে থেকে আগুন দেখা গেছে। তখন থেকে আগুন দুটি পয়েন্টে দেখা যায়। একটা ষষ্ঠ তলায় এবং একটা ৮ম তলায়। তখন বাইরে থেকে মনে হয়েছে, এটি দুটি পয়েন্ট আলাদা এবং অনেক দূরে। কিন্তু বাস্তবে ভেতরে ইন্টারনালি কানেকটেড ছিল (ভেতর থেকে দুই আগুনের সংযোগ ছিল), যা বাইরে থেকে বুঝতে অসুবিধা হয়েছে।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রাসেল বলেন, আমরা তিনটা জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করি। ফায়ার সার্ভিস একটা নমুনা দিয়েছে। কোনো ধরনের বিস্ফোরক ব্যবহার করে এখানে আগুন লাগানো হয়েছে কি না, সেটি যাচাই করেছি। এ নমুনাগুলো সংগ্রহ করে সেনাবাহিনীর একটি উচ্চমানের বিস্ফোরক ল্যাব রয়েছে। সেখানে উচ্চমানের বিস্ফোরক ডিটেক্টর রয়েছে। আমরা নমুনা পরীক্ষা করে বিস্ফোরক ব্যবহারের প্রমাণ পাইনি। ফায়ার সার্ভিসের যে নমুনা, তাতেও কোনো বিস্ফোরকের ব্যবহার মেলেনি। এরপর আরও নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমাদের সংশ্লিষ্ট ডগ স্কোয়াড ব্যবহার করেছি। এ স্কোয়াড গন্ধ শুঁকে বিস্ফোরক চিহ্নিত করতে পারে। তাতেও কোনো ধরনের বিস্ফোরক ব্যবহারের আলামত মেলেনি।

ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল বলেন, আমাদের প্রথম যে তিনটা দল অগ্নিকাণ্ড নির্বাপণে যুক্ত হয়, তখন আগুন পুরো বিকশিত অবস্থায় ছিল। আমাদের টিম যখন সিঁড়িতে পৌঁছায়, তখন আগুন ছড়িয়ে যাওয়ায় তাপমাত্রা ছিল অনেক বেশি। বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের ইউনিটগুলো এসেছে। দক্ষিণদিক থেকে দুটি গাড়ি সচিবালয়ের সামনে স্থাপন করতে সমর্থ হই। এর মধ্যে আমাদের অগ্নিনির্বাপক দল গতানুগতিক পদ্ধতিতে আগুন নেভানোর কাজে সক্রিয় ছিল। প্রতিটি ফ্লোরে চারটি করে কলাপসিবল গেট ছিল। তাপামাত্রাও অত্যন্ত ছিল বেশি। এটা কেটে উঠতে সময় লেগেছে। এছাড়া করিডরের মধ্যে ছিল টানেল গেট। বের হওয়ার জায়গা না থাকায় তাপমাত্রা এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এখানে যেহেতু ইন্টেরিয়র ডিজাইন ছিল, ফলে প্রচুর পরিমাণ বৈদ্যুতিক তারের সমাবেশসহ অনেক দাহ্যবস্তু মিলেছে। এগুলো আগুন ছড়িয়ে পড়তে সহায়তা করেছে। ইন্টেরিয়র ডিজাইনের সঙ্গে রুমের পার্টিশন পাশাপাশি কাগজপত্রের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়েছে। আগুনের ডিটেক্টর সিস্টেম এবং কন্ট্রোল প্যানেলে সমস্যা ছিল। ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে সময় লেগেছে। সচিবালয়ে তিনটি ওয়াটার রিজার্ভারে যে পানি মজুত ছিল, তা দিয়ে এত বড় আগুন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব ছিল না। সেজন্য ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন থেকেও পানি আনা হয়। সেসময় আমাদের একজন ফায়ার ফাইটার নিহত হন। তিনি বলেন, সকাল ৮টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ১১টা ৪৫ মিনিটে আমাদের কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা করি।

আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে স্বরাষ্ট্র সচিব বলেন, ক্রাইম সিনের কারণে ভেতরে প্রবেশ সংরক্ষিত থাকায় পুরো ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি। ওখানে ৬টি মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তাদের ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করতে বলা হয়েছে। গণপূর্তের একটি টিমও কাজ করছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এটি উল্লেখ করা হবে। লুজ কানেকশনে কে দায়ী-এমন প্রশ্নের উত্তরে মাকসুদ হেলালী বলেন, বেশকিছু কারণ রয়েছে। বৈদ্যুতিক সকেটসহ আমরা যখন বিভিন্ন যন্ত্রাংশ স্থাপন করি, এগুলো বিভিন্ন দামের রয়েছে। কম দামি উপকরণ হলে গুণগত মান নিশ্চিত করা যায় না। এছাড়া বারবার ব্যবহারের কারণে মেয়াদোত্তীর্ণ হলেও এগুলো পরিবর্তন করা হয় না। নিয়মানুযায়ী তারের জোড়া হওয়া উচিত জংশন টু জংশন; কিন্তু আমরা একটা তারের মাঝখান থেকে কেটে জোড়া দিই। এটা অনিয়ম। কিন্তু করে অভ্যস্ত। আইনে আছে, প্রতিবছর বৈদ্যুতিক লাইনগুলো চেক করা দরকার, এটা ১০ বছরেও করি না। এভাবেই লুজ কানেকশন তৈরি হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এক ঘণ্টা ধৈর্য ধরে এ রিপোর্টটি শুনেছেন এবং তিনি পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ জমা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

সবা:স:জু- ৫৮৯/২৪

মেঘনায় ৯ কিলোমিটার রাস্তার ৮ কিলোমিটারই বেহাল

মো. আনোয়ার হোসেন,মেঘনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ

কুমিল্লা মেঘনা উপজেলার সিংহবাগ সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় এ রাস্তাগুলো দিয়ে চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন ধরণের বৈধ-অবৈধ ভারী গাড়ি। ভারী যান চলাচলের কারণে সড়কের বিভিন্ন স্থান দেবে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় একাধিকবার সংবাদ প্রকাশিত হলেও ব্যবস্থা নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের অবহেলার কারণে চরম ভোগান্তিতে মেঘনা উপজেলার বাসিন্দারা।

সরেজমিনে দেখা যায়, মেঘনার কয়েকটি অকেজো রাস্তার মধ্যে মেঘনা উপজেলা থেকে সাড়ে ৯ কিলোমিটার ভাটেরচর নতুন সড়ক পর্যন্ত যে রাস্তাটি রয়েছে, এর মধ্যে ৮ কিলোমিটারই বেহাল দশা। এমনকি সড়কের পিচ, সুরকি, ইট উঠে গিয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি হলেই এসব গর্তে পানি আটকে থাকে। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটে যায়। এছাড়া, বৃষ্টির পানিতে এসব গর্তে পানি জমে কাদামাটিতে পরিণত হয় বলেও অভিযোগ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পথচারী ও গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ চরমে উপনীত হয়েছে। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত গাড়ি ও ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করছে এই সড়ক দিয়ে। প্রতিদিন প্রায় ছয়টি থানার (মেঘনা, হোমনা, তিতাস, বাঞ্ছারামপুর, চান্দিনা, নবীনগর) শত শত গাড়ি চলছে। তবে দুর্ঘটনা এড়াতে গাড়ি ধীরগতিতে চালাতে হয়।

এসময় কয়েকজন অটো রিকশাচালকের সঙ্গে এই প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয়। তারা জানান, রাস্তায় অনেক খানাখন্দ থাকায় প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। এই সড়কে যাতায়াত করতে গিয়ে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। অনেক সময় রিকশায় বা অটোরিকশায় রোগী নিয়ে হাসপাতালে গেলে তাদের অবস্থা আরো করুণ হয়ে পড়ে। ভাঙাচোরা রাস্তায় গাড়ির নাটবল্টু খুলে যাওয়া এই এলাকার নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। ফলে সারাদিন ব্যাটারি চালিত অটো রিকশা চালিয়ে যা রোজগার করি, তার একটা অংশ মেরামতেই শেষ হয়ে যায়। ২০ মিনিটের রাস্তা যেতে সময় লাগে ৪০-৪৫ মিনিট।

উপজেলার প্রকৌশলী মো. অহিদুল ইসলাম সিকদার বলেন, চলতি বছরের গত মে মাসে উপজেলার বাসস্ট্যান্ড থেকে উমরাকান্দা ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কারের জন্য আবেদন করেছি ১৫-৩০ দিনের মধ্যে টেন্ডারটি পাস হবে। ওমরাকান্দা ব্রিজ থেকে লুটেরচর ব্রিজ পর্যন্ত খুব শীঘ্রই আবেদন করবো। আশা করি, এটাও দ্রুত পাস হয়ে যাবে। লুটেরচর থেকে ভাটেরচর নতুন রাস্তা পর্যন্ত রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে। এটা আমাদের আওতাধীন নয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো.সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন, গ্রুপ অব কোম্পানির সিমেন্টের ওভার লোড গাড়ি সহ বিভিন্ন গাড়ি এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। দাউদকান্দি টুল ফি ফাঁকি দেওয়ার জন্য ড্রাইভাররা ঐদিক দিয়ে না গিয়ে সড়কটি দিয়ে চলাচল করে। যার ফলে রাস্তার আজ বেহাল দশা। প্রতিদিনই দূর্ঘটনা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমি জেলা সমন্বয় কমিটিতে উত্থাপন করেছি কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইফতেখার আলী বলেন, বাসস্ট্যান্ড থেকে ওমরাকান্দা ব্রিজ পর্যন্ত টেন্ডারটি পাস হয়ে যাবে। ওমরাকান্দা ব্রীজ থেকে লুটেরচর ব্রিজ পর্যন্ত যে বাকি অংশটুকু আছে, ইস্টিমেট পাঠালে সেটাও একসঙ্গে হয়ে যাবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন