প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

ডেস্ক রিপোর্ট:

রাজধানীর কাকরাইলে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।

তবে, কে বা কারা এই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে এবং এতে কেউ হতাহত হয়েছে কি না, তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

এর আগে, রোববার (৬ জুলাই) রাতে রাজধানীর মহাখালী ও ফার্মগেট এলাকায় তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরমধ্যে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ফার্মগেট-সংলগ্ন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানায়, রাতে হঠাৎ এসে রাস্তায় দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। এর একটি বিস্ফোরিত হলেও আরেকটি অবিস্ফোরিত থেকে যায়। পরে ফুটপাতের এক আম বিক্রেতা পা দিয়ে ককটেলটি সরাতে গেলে সেটি বিস্ফোরিত হয়ে তিনি আহত হন। পরবর্তীতে খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

এ ছাড়াও রোববার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে মহাখালীর এসকেএস টাওয়ারের সামনে আরও একটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে, এ ঘটনায় কেউ হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মহাখালী ফ্লাইওভার থেকে ককটেলটি নিচে ফেলা হয়েছিল

ডাকাতির সময় বাড়ির মালিককে হত্যা, স্ত্রীকে কুপিয়ে আহত

ডেস্ক রিপোর্ট:

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর বিবির বাগিচা এলাকার একটি বাসায় ডাকাতি করার সময় বাড়ির মালিক ইসমাইল খানকে (৮০) বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় তার স্ত্রী সালেহা বেগমকে (৭০) কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ভোরে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ইসমাইল খানকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত সালেহা বেগমের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা চলছে।

নিহতের মেয়ে সালমা বেগম জানান, আমাদের উত্তর বিবির বাগিচার ইত্যাদির গলিতে পাঁচতলা একটি বাড়ি আছে। বাড়ির দ্বিতীয় তলায় আমার মা-বাবা থাকেন। আমি আমার স্বামীর সঙ্গে রায়েরবাগের বাসায় থাকি। আজ ভোরে একদল ডাকাত বাসার গ্রিল কেটে বাড়িতে প্রবেশ করে জিম্মি করে লুটপাট চালায় এবং আমার বাবা-মাকে মারধর করে। একপর্যায়ে তারা আমার বাবাকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে অচেতন করে আর মাকে মারধর করে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে আহত করে। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার বাবা আর বেঁচে নেই। আমার মায়ের ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের চিকিৎসা চলছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন আমার মায়ের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক চিকিৎসকের বরাত দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, ওই বৃদ্ধের মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ অবগত আছে।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসিকে গালিগালাজ করলেন কিশোরগঞ্জের যুবক জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কুমিল্লায় গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, পালিয়েছেন স্বামী ও তাঁর পরিবারের লোকজন ঢাকা এলজিইডিতে দুর্নীতির একচ্ছত্র অধিপতি বাচ্চু মিয়া বিমান বন্দরের সামনে এখোনো উৎসুক জনতার ভীড় নেভেনি আগুন বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি শিক্ষকদের