১৬ মামলার আসামি কদু আলমগীর গ্রেপ্তার

১৬ মামলার আসামি কদু আলমগীর গ্রেপ্তার

লক্ষ্মীপুর সংবাদদাতা:

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যা ও মাদকসহ ১৬ মামলার আসামি সন্ত্রাসী আলমগীর ওরফে কদু আলমগীরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। এর আগে ভোররাতে সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের উত্তর মাগুরী গ্রামের ইমাম উদ্দিন মিঝি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। আলমগীর একই ইউনিয়নের গণেশ্যামপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায় কদু আলমগীর এলাকায় একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তার নেতৃত্বে একটি সশস্ত্র বাহিনী সক্রিয়। যুবলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিব হত্যাসহ মাদক, অস্ত্র, ডাকাতি প্রস্তুতিসহ মোট ১৬টি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে সে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিল।

এদিন সকালে সদর উপজেলার বশিকপুর এলাকা থেকে আলামিন নামে আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে যৌথবাহিনী। ২০১৫ সালের দুটি মামলার মধ্যে একটির ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি ছিলেন তিনি। তাকেও বিকেলে আদালতে সোপর্দ করা হয়। চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়জুল আজিম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জামায়াত আমির বক্তব্য দেয়ার সময় অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে গেলেন

জামায়াত আমির বক্তব্য দেয়ার সময় অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে গেলেন

ওয়েব ডেস্কঃ

শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে সমাবেশের শেষ দিকে বক্তব্য দিতে ডায়াসে আসেন জামায়াত আমির। কিছুক্ষণ কথা বলার পর তিনি অসুস্থ হয়ে মঞ্চে পড়ে যান।সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে উপস্থিত নেতাকর্মীরা তাকে জড়িয়ে ধরেন। অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি আবার উঠে দাঁড়ান। পরবর্তীতে মঞ্চে বসেই তিনি বক্তব্য আবার শুরু করেন।
 
অসুস্থ হওয়ার আগে জামায়াত আমির বলেন, ২৪-এ আন্দোলনটা না হলে আজ যারা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া তুলছেন তারা কোথায় থাকতেন? অতএব আসুন তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আল্লাহ যে নেয়ামত দিয়েছেন তা অবজ্ঞা না করি। তাদের শিশু বলে যেন তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য না করি। অহংকারভরে অন্য দলকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য না করি। যদি এগুলো আমরা পরিহার করতে না পারি, যারা পারবেন না, তাহলে বুঝতে হবে ফ্যাসিবাদের রূপ তাদের মধ্যে নতুন করে বাসা বেঁধেছে।
 
এরপর তিনি মঞ্চে পড়ে গেলে নেতাকর্মীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই আবার বক্তব্য শুরু করেন ডা. শফিকুর রহমান। 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম