দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোটি টাকা দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে

স্টাফ রিপোর্টার:

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জ শাখার সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সালেহ আহাম্মদ খান ও হিসাব সহকারী তানিয়া আক্তারের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৫৪৯ টাকার দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে। তাদের এই দুর্নীতিতে সহায়তার অভিযোগ উঠেছে সংস্থার হিসাব বিভাগের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মো. ফজলুল হকের বিরুদ্ধে। বিআইডব্লিউটিসি গঠিত তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটিও এই মহাব্যবস্থাপকের দায়ও পেয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনের কপি সবুজ বাংলাদেশের হাতে রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিম উল্লাহ দুর্নীতির বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, আবু সালেহ আহাম্মদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। তাকে চাকরিচ্যুত করার পাশাপশি তার বিরুদ্ধে থানা ও দুদকে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে জিএম ফজলুল হকের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

সূত্র জানায়, তদন্তে দুর্নীতি প্রমাণ হওয়ার পরও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সালেহ আহাম্মদ খান ও হিসাব বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. ফজলুল হককে রক্ষার জন্য নানা টালবাহানা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের কোটি টাকার দুর্নীতির তদন্ত করতে গত ২৯ জুন বিআইডব্লিউটিসি তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। এতে সংস্থাটির চিফ পার্সোনাল ম্যানেজার মো. ফজলে রাব্বিকে আহ্বায়ক, ডেপুটি চিফ অডিট অফিসার আতিকুর রহমান ও আইন কর্মকর্তা মো. সুজন আলীকে সদস্য করা হয়। সম্প্রতি ওই কমিটি বেশ কয়েকটি সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

প্রতিবেদনে তাদের দুর্নীতির আদ্যোপান্ত উঠে এসেছে। দুর্নীতির হোতা বিআইডব্লিউটিসির নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জ অফিসের সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সালেহ আহাম্মদ খান, সহকারী ক্যাশিয়ার তানিয়া আক্তার এবং মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) মো. ফজলুল হকের দায় উঠে এসেছে।

নিতাইগঞ্জ শাখার সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সালেহ আহাম্মদ খান ছয়টি চেকের মাধ্যমে নগদ ৭৪ লাখ টাকা উত্তোলন করেন। কিন্তু টাকা উত্তোলনের বিষয়টি ক্যাশ স্ক্রল বহি ও লেজার বহিতে এন্ট্রি বা হিসাবভুক্ত করা হয়নি। এই টাকা সহকারী হিসাবরক্ষণ অফিসার সালেহ আহাম্মদ খান আত্মসাৎ করেছেন।

তদন্ত চলাকালে পিআরএলে থাকা সংস্থার ইনল্যান্ড মাস্টার অফিসার মো. আমির হোসেন ভূঞা কমিটিকে জানান, তিনি নগদায়ন বাবদ কোনো টাকা গ্রহণ করেননি। অথচ নারায়ণগঞ্জ হিসাব শাখার ক্যাশরুমের নথি হতে দেখা যায়, চলতি বছরের ৭ মে আট লাখ ৩ হাজার ৪৩৮.৬০ টাকা, ১ মে থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত তিন মাসের বেতন-ভাতা বাবদ ২ লাখ ২ হাজার ৯০৩ টাকা (মোট ১০ লাখ ৬ হাজার ৩৪২.১৬ টাকা) ভুয়া স্বাক্ষরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির কাছে প্রদানকৃত জবানবন্দি যাচাইয়ে দেখা যায়, জাহাজে থাকাকালীন পে-বইয়ের স্বাক্ষরের সঙ্গে ভাউচারে করা স্বাক্ষরের কোনো মিল নাই।

এক্ষেত্রে পিআরএল ভোগরত মো. আমির হোসেন ভূঞার স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে সালেহ আহাম্মদ খান ১০ লাখ ৬ হাজার ৩৪২.১৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়।

তদন্ত চলাকালে পিআরএলে থাকা সংস্থার আরেক ইনল্যান্ড মাস্টার অফিসার মুন্সী আজিজুর রহমান কমিটিকে জানান, তিনি নগদায়ন বাবদ কোনো টাকা গ্রহণ করেননি। অথচ নারায়ণগঞ্জ হিসাব শাখার ক্যাশরুমের নথিতে দেখা যায়, ভাউচার করে চলতি বছরের ৭ মে ৫ লাখ ২ হাজার ৮৪৪.৩৯ টাকা ভুয়া স্বাক্ষরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির কাছে দেওয়া জবানবন্দি যাচাইয়ে দেখা যায়, জাহাজে থাকাকালে

পে-বইয়ের স্বাক্ষরের সঙ্গে ভাউচারের স্বাক্ষরের কোনো মিল নেই। এক্ষেত্রেও পিআরএল ভোগরত মুন্সী আজিজুর রহমানের স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে সালেহ আহাম্মদ খান ৫ লাখ ২ হাজার ৮৪৪.৩৯ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়। এছাড়া ১৫ মে থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত ১৯টি স্লিপের মাধ্যমে সহকারী হিসাবরক্ষণ অফিসার সালেহ আহাম্মদ খান নিতাইগঞ্জ অফিসের হিসাব সহকারী (ক্যাশিয়ার) তানিয়া আক্তারের কাছ থেকে ১৬ লাখ ৪৭ হাজার ৩৬৩ টাকা গ্রহণ করেছেন। মূলত এসব টাকাই ক্যাশে ঘাটতি রয়েছে। এসব টাকা সালেহ আহাম্মদ খান আত্মসাৎ সহকারী হিসাবরক্ষণ অফিসার সালেহ আহাম্মদ খান নিজ নামে বিআইডব্লিউটিসির ১৯টি স্লিপে ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ১৬ লাখ ৪৭ হাজার ৩৬৩ টাকা নিয়েছেন। ক্যাশে জমা টাকা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ক্যাশিয়ারের। কিন্তু সালেহ আহাম্মদ খান ক্যাশিয়ার তানিয়া আক্তারকে বদলির ভয় দেখিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ক্যাশ থেকে এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সুতরাং এই টাকা আত্মসাতের জন্য সালেহ আহাম্মদ খান দায়ী। তবে হিসাব সহকারী (ক্যাশিয়ার) তানিয়া আক্তার স্লিপের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন সময় ১৬ লাখ ৪৭ হাজার ৩৬৩ টাকা প্রদানসহ পিআরএলে থাকা দুজন কর্মকর্তার কাছে অর্থ প্রদান না করে পে-কলামে স্বাক্ষর দেখে হিসাবভুক্ত করেন, যা অদক্ষতার শামিল।

বিআইডব্লিউটিসির পরিচালকের (অর্থ) বক্তব্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, পরিচালকের (অর্থ) নির্দেশনার পরও নিতাইগঞ্জ অঞ্চলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ না করায় সার্বিক বিষয়ে বিভাগীয় প্রধান হিসেবে জিএমের (অ্যাকাউন্টস) তত্ত্বাবধানের ঘাটতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা সালেহ আহাম্মদ খান ও হিসাব সহকারী তানিয়া আক্তারের মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা ফোন ধরেননি। পরবর্তী সময়ে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

তবে  মোবাইলে জিএম মো. ফজলুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে বিভাগীয় তদন্ত হচ্ছে। তদন্তাধীন একটি বিষয়ে তিনি কিছু বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

দখলদারিত্বে বন্ধ পানি নিস্কাশন, আমতলী পৌর শহর পানিবন্দি

দখলদারিত্বে বন্ধ পানি নিস্কাশন, আমতলী পৌর শহর পানিবন্দি

মো: আল আমিন (বাবু), আমতলী (বরগুনা) সংবাদদাতাঃ আমতলী পৌর শহরের পানি নিস্কাশনের কালভার্ট ও ড্রেনেজ  দখল করে বসতবাড়ী ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছেন প্রভাবশালীরা। ফলে শহরে তীব্র জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এতে বসত বাড়ির জমানো পানি পঁচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

জানাগেছে, ১৯৯৮ সালে আমতলী পৌরসভা প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠা থেকে পৌর শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থা ছিল নাজুক। ২০০০ সালে পৌর শহরের পানি নিস্কাশনের জন্য বাঁধঘাট চৌরাস্তায় কালভার্ট, পৌরসভার লেকে কালভার্ট ও মিঠা বাজার এলাকার ড্রেনেজ নির্মাণ করা হয়। এগুলো দিয়ে মুল পৌর শহরের পানি নিস্কাশন হয়। ওই কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে প্রভাবশালীরা শতাধিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠান ও বসতবাড়ী নির্মাণ করেছেন। ওই স্থাপনার নির্মাণ করায় কালভার্ট ও ড্রেনেজে ময়লা আবর্জনা জমে ভরাট হয়ে গেছে। এতে শহরের পানি নামছে না। ফলে পুরো বর্ষার মৌসুমে পৌর শহরের অধিকাংশ এলাকা পানি বন্দি হয়ে থাকে।

তীব্র জলাবদ্ধতায় বাসাবাড়িতে মশা ও মাছির জন্ম হয় এবং পানি নষ্ট হয়ে পরিবেশ চরম আকার ধারন করে। মানুষের পচা দুর্গন্ধে বসবাস করতে হয়। দ্রæত কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা নির্মাণকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা ও স্থাপনা উচ্ছেদের দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। গত ২৫ বছরেও রাজনৈতিক প্রভাবে দখল মুক্ত হয়নি কালভার্ট ও ড্রেনেজ। অপর দিকে গত ২৭ বছর পৌরসভা কর্তৃপক্ষ অপরিকল্পিত যতগুলো ড্রেনেজ নির্মাণ করেছেন তা দিয়েও পানি নিস্কাশন হচ্ছে না। তাতে ময়লা আবর্জনায় ভরে ড্রেনেজ আটকে গেছে।

রবিবার আমতলী পৌর শহরের চৌরাস্তা কালভার্ট ঘুরে দেখাগেছে, কালভার্ট দখল করে মামুন, জামাল প্যাদা, মনির প্যাদা ও হাসান মৃধাসহ শতাধিক ব্যক্তি স্থাপনা নির্মাণ করেছেন। ওই স্থাপনার খুটিতে কালভার্টের মুখ আটকে আছে। ওই খুটির সঙ্গে ময়লা আবর্জনা জমে কালভার্টের মুখ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে কালভার্ট দিয়ে পানি নিস্কাশন হচ্ছে না।

দখলদারিত্বে বন্ধ পানি নিস্কাশন, আমতলী পৌর শহর পানিবন্দি

অপর দিকে মিঠাবাজার ড্রেনেজের মুখ সচল থাকলেও পিছনের অংশ আটকে ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া পাকাভবন নির্মাণ করেছেন। পৌরসভার লেকে কালভার্ট উচু হওয়ায় তা দিয়ে তেমন পানি নামছে না। পানি নিস্কাশন না হওয়ায় সবুজবাগ, কলেজ রোড, মিঠাবাজার, ওয়াবদা, ফেরিঘাট সড়ক, মাছ বাজার এলাকা ও খোন্তাকাটা চরম জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।  ওই পানি পঁচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।

মিঠাবাজার এলাকার বাসিন্দা জসিম, সেলিম, সিদ্দিক ও ময়না বলেন, ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া ড্রেনেজ দখল করে পাকা ভবন নির্মাণ করেছে। এতে ড্রেনেজ দিয়ে পানি না নামায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সবুজবাগ এলাকার বাসিন্দা দীলিপ মাঝি, লালু মাঝি ও গোপাল মাঝি বলেন, পানি নিস্কাশন না হওয়ায় ১৫ পরিবার পানির মধ্যে বসবাস করছি। তারা আরো বলেন, পানি পঁচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা  ও মাছি জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকার ধারন করছে।

একই এলাকার বাসিন্দা শাহ আলম, এসকান্দার, আশরাফ, জসিম মৃধা ও অসিম মৃধা বলেন, অর্ধ শতাধিক পরিবার পানি বন্দি অবস্থায় আছি। কালভার্ট দিয়ে পানি নিস্কাশন না হওয়ায় চরম জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পানি পঁচা গন্ধে এলাকায় বসবাস করা খুবই কষ্ট। তারা আরো বলেন, পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি কিন্তু তারা কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

খোন্তাকাটা এলাকার বাসিন্দা ইদ্রিস আলী, সোহেল মল্লিক, ইউসুফ আলী ও রেজাউল করিম বলেন,  ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় ৪০ টি পরিবার পানি বন্দি অবস্থায় আর্ছি। বাসা-বাড়ী থেকে নামতে পারিনা। তারপর পানি পঁচে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পরছে।

ঘরে বসবাস করা কঠিন। দ্রুত পানি নিস্কাশনের দাবী জানান তারা।
ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া বলেন, ড্রেনেজের ওপর পাকা ভবন নির্মাণ করেনি। তবে ড্রেনেজের ওপর খুটি দিয়ে রান্নাঘর নির্মাণ করেছি।

আমতলী পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ মামুনুর রশিদ বলেন, লোক পাঠিয়ে কালভার্ট ও ডেনেজের মুখের ময়লা-আবর্জনা পরিস্কার করে পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা সচল করে দেয়া হবে।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার পৌর প্রশাসক মোঃ রোকনুজ্জামান খাঁন বলেন, দ্রুত কালভার্ট ও ড্রেনেজগুলো দখল মুক্ত করে পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে সাংবাদিক ও শিক্ষককে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা প্রধানকে কেন বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন বুয়েট শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে ওসাকা এক্সপো–২০২৫: কৃত্রিম দ্বীপে এ যেন এক টুকরা ফিলিস্তিন জেনেভা ক্যাম্পের মাদক সম্রাট বশির মোল্লার হাতে নাশকতার নীলনকশা বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা চেয়েছে: আসিফ নজরুল রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার শিশুকে বাসায় নিয়ে ধর্ষণ, ট্রাফিক কনস্টেবল কারাগারে আবহাওয়া অফিস বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিলো মায়ের বিয়ের বেনারসি শাড়িতে জয়া আহসান