তারাকান্দাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করায় আনন্দ র‍্যালী

 “আশ্রয়নের অধিকার শেখ হাসিনার উপহার” এ স্লোগান কে উপজীব্য করে সারা দেশের ন্যায় ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা প্রশাসন আজ মঙ্গলবার (২১মার্চ) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে আনন্দ র‍্যালী করে। আনন্দ র‍্যালীটি তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের( ইউএনও) নেতৃত্বে শুরু হয়ে তারাকান্দা থানার সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় আনন্দ র‍্যালীতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এড.ফজলুল হক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বাবু প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম নয়ন সহ বীর মুক্তিযোদ্ধা, উপজেলা বিভিন্ন দপ্তরের দপ্তর প্রধান, উপজেলার সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক সহ আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় উপকার ভোগী নারী ও পুরুষ। পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজাবে রহমতের সমাপনি বক্তব্যের মাধ্যমে র‍্যালী শেষ হয়।

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার ২৩ বস্তা টাকা মিলেছে, চলছে গণনা

 

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি :

তিন মাস ১৩ দিন পর কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৩ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। শনিবার (১৯ আগস্ট) সকাল ৮টার দিকে মসজিদ প্রাঙ্গণে রক্ষিত আটটি লোহার দানবাক্স খোলা হয়।

এ সময় জেলা প্রশাসক মো. আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মো. রাসেল শেখ উপস্থিত ছিলেন।

পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শওকত উদ্দিন ভুঁইয়া জানান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজের তত্ত্বাবধানে এবং ছয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিত এখন টাকা বাছাই ও গণনার কাজ চলছে। এই কাজে অংশ নিচ্ছেন মসজিদ কমিটির ৩৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী, রূপালী ব্যাংকের ৬০ জন স্টাফ ও মসজিদ সংলগ্ন নূরুল কোরআন হাফিজিয়া মাদ্রাসার ১৩৮ জন ছাত্র। তাছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ জন সদস্যও রয়েছেন।

এর আগে ৬ মে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ১৯ বস্তায় রেকর্ড পাঁচ কোটি ৫৯ লাখ সাত হাজার ৬৮৯ টাকাসহ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গিয়েছিল। সাধারণত তিন অথবা চার মাস পর পর দানববাক্সগুলো খোলা হয়।

জেলা শহরের হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রায় চার একর ভূমির ওপর পাগলা মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত। দুই শতাধিক বছরের প্রাচীন ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমান এসে দান ও মানত করতে আসেন। এছাড়াও প্রতিদিনই লোকজন গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি প্রভৃতিও নিয়ে আসেন। ওইগুলো বিক্রি করে মসজিদের ফান্ডে জমা দেওয়া হয়। অন্য ধর্মাবলম্বী লোকজনও বিশ্বাসের কারণে এই মসজিদে এসে দান ও মানত করে থাকেন।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম