সাংবাদিকদের মতামত না নিযেই সাইবার নিরাপত্তা আইন মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

স্টাফ রিপোর্টার॥
সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন ব্রিফিং করে বিস্তারিত জানাবেন। সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বিকাল সাড়ে ৪টায় এ ব্রিফিং শুরু হবে।

গত ৭ আগস্ট অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ) পরিবর্তন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’ নামে নতুন আইন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

যদিও ডিজিটাল আইনের অধিকাংশ ধারাই নতুন আইনে থাকছে, তবে ৬টি অজামিনযোগ্য এবং ১০টি জামিনযোগ্য ধারা সাইবার নিরাপত্তা আইনে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে।

এ আইন প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তখন জানিয়েছিলেন, প্রস্তাবিত নতুন আইনে সাজা কমানোর পাশাপাশি অনেকগুলো অজামিনযোগ্য ধারাকে জামিনযোগ্য করা হয়েছে। এছাড়া মানহানি মামলার জন্য কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে শুধু জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। ফলে মানহানির অভিযোগে মামলা হলে গ্রেফতার করা হবে না। অবশ্য নতুন আইন হলেও আগের সাত হাজার মামলার বিচার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেই চলবে।

নতুন আইনে বড় পরিবর্তন না আসায় সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের হয়রানি আদৌ থামবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। বিরোধী মত দমনে ও মুক্ত মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত করতে ডিজিটাল আইন যেভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, তাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার না হলে নতুন আইন যে নামেই আসুক, হয়রানি কমবে না। আবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ক্ষেত্রে অংশীজনের মতামত বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

দেশের স্বার্থে আবার ইউনাইটেড হই: মির্জা ফখরুল

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে লক্ষ্য করেছি যে স্থানীয় সরকার সংস্কার সংস্থার সুপারিশগুলো জনগণের প্রতিনিধিত্বের মৌলিক ধারণার বিরুদ্ধে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা অবনতির দিকে যাচ্ছে। হ্যাঁ, আমরা একটি ট্রানজিশনাল পর্যায় অতিক্রম করছি, তবে চলুন আমরা এই পরিবর্তনকে দীর্ঘায়িত না করি, দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করি, দেশের স্বার্থে আবার ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) হই।

সোমবার ভোরে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন।

স্ট্যাটাসে মির্জা ফখরুল বলেন, এখনো এক বছর পেরিয়ে যায়নি, আমরা বাংলাদেশে জীবনের সবচেয়ে বড় বিজয় অর্জন করেছি। সবচেয়ে খারাপ ডিকটেটর হাসিনা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। অনেক প্রাণ হারিয়েছে, মূল্যটা অনেক বেশি। আমরা আমাদের সম্মানিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি শতভাগ সমর্থন দিয়ে আসছি। হ্যাঁ, আমরা ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের সংস্কার চাই। কিন্তু এই সংস্কারটি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা বাস্তবায়িত হতে হবে, যারা মানুষের পালস বুঝে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আমদানি করলে দিতে হবে না ভ্যাট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎতে যাচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব ফকরুল বাংলাদেশে ইতিহাস গড়ল উইন্ডিজ দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রাজউক ইমারত পরিদর্শক শামীম রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে কে জিতবে, তা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচেছ ট্রাম্প নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে নতুন করে দেড় হাজারের বেশি আবেদন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি