সাতক্ষীরা সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা এর দুর্নীতি ও আতঙ্কে সাতক্ষীরা শিক্ষা পরিবার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সাতক্ষীরা সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে শিক্ষকদের মাঝে চরম ক্ষোভ ও অসস্তোষ বিরাজ করায় অন্যত্র শাস্তিমূলক বদলির জন্য সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ। অনুসন্ধানে জানা যায় আবু হেনা মোস্তাফা কামাল এর নির্দেশে সাতক্ষীরা জেলাধীন সকল উপজেলা শিক্ষা অফিসার অবাধে দুর্নীতি করে চলেছেন। আবু হেনা মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ সচিব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা পড়েছে। অভিযোগগুলো হলো যথাক্রমেঃ-(১) রাসেল সোনার বই বাণিজ্য কেলেঙ্কারী (২) উপাষ্ঠানিক ব্যুরো থেকে অর্থ সংগ্রহ ভাগাভাগি (৩) শিক্ষক বদলিতে দুর্নীতি (৪) জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক জেলা পর্যায় বাছাইয়ে দুর্নীতি (৫) ক্রিমিনাল শিক্ষকদের সাথে সখ্যতা ও দুর্নীতি (৬) নারী লোভী (৭) উপজেলা শিক্ষা অফিসারদের ব্যবহার করে দুর্নীতি (৮) উপজেলা শিক্ষা অফিসারদের ভুল বুঝিয়ে শিক্ষকদের হয়রানী (৯) প্রশিক্ষণ ও ওয়ার্কশপে শিক্ষক মনোনয়নে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি (১০) ষড়যন্ত্র/ক্ষমতার অপব্যবহার (১১) অফিসের রেস্টরুম ব্যবহারের দুর্নীতি (১২) স্কুল ভিজিটে অশালীন ভাষা ব্যবহার করে শিক্ষকদের হয়রানীসহ অপমান করা (১৩) দালাল শ্রেণি ও নারীলোভী শিক্ষকেদরে সাথে বিশেষ সখ্যতা (১৪) তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগে দুর্নীতি (১৫) প্রতি বছর নতুন বইয়ের দায়িত্বরত কর্মকর্তা নিয়োগের মাধ্যমে দুর্নীতি
(১৬) স্কুল ভিজিট করে অর্থ গ্রহণের মাধ্যমে দুর্নীতি (১৭) মুক্তিযোদ্ধা বিদ্বেষী মনোভাব পোষণ করে বিধায় তাঁদের সন্তানদের বিভাগীয় মামলাসহ নানা হয়রানীসহ অসংখ্য দুর্নীতি করে চলেছেন এই কর্মকর্তা। অনুসন্ধানে জানা যায় ছন্দে ছড়া রাসেল সোনার বই বিক্রয়ে প্রতিটি উপজেলায় ৪/৫ লক্ষ করে টাকা দুর্নীতি হয়েছে। বই বিক্রির অভিযোগের বিষয়ে তদন্তকালে একাধিক শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মকর্তা জানান বই বিক্রির দুর্নীতির সাথে সরাসরি সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জনাব আবু হেনা মোস্তফা কামাল জড়িত এবং তার নির্দেশে বিক্রি হয়েছে। বই বিক্রির সকল টাকা তার কাছে জমা হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন একই জেলায় থাকায় প্রতিটি উপজেলার কিছু শিক্ষক নেতা উপজেলা শিক্ষা অফিসার এবং সহকারী শিক্ষা অফিসার নিজের অতি আস্থাভাজন বানিয়ে বই বিক্রিরমত এমন দুর্নীতি করে এসেছেন। এতে জেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে রীতিমতো নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা। এসব ভুল পথে চলা অফিসার এবং শিক্ষকদের নিয়ে নানাবিধ অপরাধে বটবৃক্ষ রূপে কাজ করেন সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জনাব আবু হেনা মোস্তফা কামাল। তার কারণে জেলার প্রাথমিক শিক্ষার উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। যা কোনোভাবে কাম্য নয়।
গত ২৪/০৪/২০২৩ তারিখে জনাব ফৌজিয়া পারভীন, স্বামী মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, সহকারী শিক্ষক ১৮৫ নং সোয়ালিয়া সাপেরদুনে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা উপ-পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা খুলনা বরাবর সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর অসৌজন্যমূলক আচারণের প্রতিকার চেয়ে অভিযোগ দাখিল করেন। সে প্রেক্ষিতে বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের ২৬/০৭/২০২৩ তারিখে ৩৮.০১.৪০০০.০০০.২৭.০১৩.১৯-৮৯৬ নম্বর স্মারকে এ এ স এম সিরাজুদ্দোহা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাগুরাকে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর বিষয়ে একাধিক শিক্ষক জানান দীর্ঘ ১০ বছর একই জেলায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত থাকায় তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু কর্মকর্তাকে নিয়ে সকল দুর্নীতির কলকাঠি নাড়েন। তাকে দ্রুত অন্যত্র বদলি করা না হলে, সাতক্ষীরা জেলায় শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের দিকে যাবে।

সাতক্ষীরা সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে উপবিভাগীয়-পরিচালক  মোঃ মোসলেম উদ্দিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান উক্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ আছে। তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন পাওয়া যাবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট সুপারিশ করা হবে।

অন্যদিকে বর্তমানে আবু হেনার চরম শত্রু মো: মিজানুর রহমান, প্রধান শিক্ষক, শ্যামনগর,সাতক্ষীরা।তার পাঠানো অভিযোগে ইসমাইল হোসেনের একটি কলাম বা পয়েন্ট আছে। ইসমাইলের বৌ এর সাথে রাতে আবু হেনার কথা বলার রেকর্ড মিজানের কাছে আছে। ইসমাইল মিজানের স্কুলের সহকারী শিক্ষক।

এ বিষয়ে আবু হেনার কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি মিথ্যা বলে মন্তব্য করেন এমনকি তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই বলেও দাবি করেন।

তার বিরুদ্ধে প্রতিটি অভিযোগের বিষয়ে পৃথক-পৃথকভাবে অনুসন্ধান চলছে, যা পরবর্তী পর্বে প্রকাশ করা হবে।

হত্যা মামলায় সাদপন্থি নেতা মুয়াজ বিন নূর গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার: 

টঙ্গীর তুরাগতীরে বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে তিনজন নিহতের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন। এতে মাওলানা সাদ কান্ধলভীর ২৯ জন অনুসারীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকশ জনকে আসামি করা হয়। ওই মামলার ৫নং আসামি মোয়াজ বিন নুরকে গ্রেপ্তার করেছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি মো. হাবিব ইস্কান্দার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মোয়াজ বিন নুর (৪০), তিনি উত্তরার ৭নং সেক্টরের বাসিন্দা। তার বাবার নাম মৃত নুর মোহাম্মদ।

ওসি বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাওলানা জুবায়ের অনুসারী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) টঙ্গী পশ্চিম থানায় এ মামলাটি করেন। মামলা দায়েরের পর রাতে মোয়াজ বিন নূর কে রাজধানীর উত্তরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হবে।

মামলায় আসামিরা হলেন ঢাকার ধানমন্ডি থানার আবাসিক এলাকার মৃত রিফকুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, খুলনার বাটিয়াঘাটা উপজেলার বড় কড়িয়া গ্রামের মনসুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লাহ মনসুর, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলামের ছেলে ওসামা ইসলাম আনু, একই এলাকার ড. কাজী এরতেজা হাসান, উত্তরা এলাকার মৃত নূর মোহাম্মদের ছেলে মোয়াজ বিন নূর, সাভার থানা এলাকার জিয়া বিন কাশেম, তুরাগ থানা (বেলাল মসজিদ) এলাকার আজিমুদ্দিন, সাভার থানার সৈয়দ আনোয়ার আব্দুল্লাহ, মুগদা থানা (বড় মসজিদ) এলাকার শফিউল্লাহ, কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজরা এলাকার মৃত মাওলানা মোজাম্মেলুল হকের ছেলে আনাস, মোহাম্মদপুর থানা এলাকার আব্দুল্লাহ শাকিল, রমনা থানার কাকরাইল এলাকার রেজা আরিফ, উত্তরা পশ্চিম থানার (সেক্টর-৯) আব্দুল হান্নান, একই থানার (সেক্টর-১১) রেজাউল করিম তরফদার, তুরাগ থানার (বেলাল মসজিদ) এলাকার মুনির বিন ইউসুফ, ঢাকার সায়েম, হাজী বশির সিকদার, কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার চন্দনপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে মনির হোসেন, মীরপুর থানা এলাকার প্রকৌশলী মুহিবুল্লাহ, ঢাকার পল্লবী থানা এলাকার আজিজুল হকের ছেলে আতাউর রহমান, এলিফ্যান্ট এলাকার তানভীর, তুরাগ থানার ভাটুলিয়া এলাকার মৃত ওয়াজ উদ্দিনের ছেলে বাবুল হোসেন, একই থানা এলাকার প্রকৌশলী আবুল বশর, প্রকৌশলী রেজনুর রহমান, উত্তরা থানার (সেক্টর ১০) মৃত ফজলুল হক সিকদারের ছেলে নাসির উদ্দিন সিকদার, ড. আব্দুস সালাম, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ওয়াসি উদ্দিন, রাজধানীর মীরপুর থানা এলাকার মিজান, তুরাগ থানার (বেলাল মসজিদ) এলাকার শাহাদাতসহ কয়েক শ জনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিরা মাওলানা সা’দ কান্ধলাভীর অনুসারী। গত ৪ ও ৭ নভেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় বাধা দিয়ে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য চেষ্টা করে। তারা সরকারকে বিব্রত করার উদ্দেশ্যে সরকারি সিদ্ধান্ত বহির্ভূত আগামী ২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর টঙ্গী ময়দানে সা’দপন্থিদের জোড় করার মর্মে ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে প্রোপাগান্ডা করতে থাকে। মামলার প্রধান আসামি সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম তার সই করা চিঠির মাধ্যমে সারা দেশের সা’দপন্থিদের জানান যে আগামী ২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানেই পুরনোদের জোড় হবে। ওই চিঠিতে পুরনো সাথিদের সঙ্গে মোনাসেব সাথিদেরও নিয়ে আসে এবং তাদের সঙ্গে যেন টর্চলাইট ও হ্যান্ডমাইক থাকে।

মামলার ২ নম্বর আসামি আব্দুল্লাহ মনসুর ফেসবুক লাইভে ঘোষণা দেন, পুরনোদের জোড়ে এবং বিশ্ব ইজতেমায় যদি মাওলানা সা’দ সাহেবকে আনতে দেওয়া না হয় এবং তাদের যদি টঙ্গী ময়দানে ২০ থেকে ২৪ ডিসেম্বর জোড় করতে দেওয়া না হয়, তাহলে তারা সরকারের সিদ্ধান্তমতে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব হতে দেবে না।

তাদের এসব উসকানিমূলক বক্তব্য বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৩টার দিকে ঘুমন্ত ও পাহারারত আলমি শুরার সাথিদের ওপর হামলা করে। তাদের হামলায় কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দু গ্রামের মৃত ওসমান গণির ছেলে আমিনুল ইসলাম বাচ্চু (৬৫), ফরিদপুর সদর উপজেলার কমলাপুর গ্রামের মৃত শেখ সামাদের ছেলে বেলাল হোসেন (৬০) এবং বগুড়া সদর উপজেলার ধাওয়াপাড়া গ্রামের ওমর উদ্দিনের ছেলে তাজুল ইসলামকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে।

এদিকে পুলিশের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কিছু মুসল্লি মাঠে অবস্থান করছেন। তারা দাবি করছেন, ইজতেমা মাঠের মালামাল পাহারা দেওয়ার জন্য তারা মাঠে রয়েছেন।

মাওলানা জুবায়ের অনুসারীদের পক্ষে থাকা মুসল্লি খায়রুল বাশার বলেন, ‘আমরা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ও মুরব্বিদের নির্দেশনা অনুযায়ী মাঠে এসেছি। প্রায় ৫০০ সাথি মাঠে মালামাল পাহারা দিচ্ছেন।’

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) এন এম নাসিরুদ্দিন বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাঠে জুবায়ের অনুসারীদের ৫০০ লোক মালামাল পাহারা দেওয়ার জন্য থাকতে পারবে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।’

সবা:স:জু- ৪৪০/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে অত্যন্ত হতাশাজনক : মির্জা ফখরুল রাজনৈতিক দের মাঝে যে অনৈক্য কুমিরের দেখা মিলল রাজশাহীর পদ্মায় সরকার ও সেনাবাহিনী, গণতন্ত্রে উত্তরণ ও ন্যায়বিচার যেন ব্যাহত না হয় আজ থেকে আমরণ অনশন, প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের শিক্ষার্থীরা রোডম্যাপের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিলেন শাকসু নির্বাচনের জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম অন্যদেরও সই করার আহ্বান কমিশনের সূচক সাড়ে ৩ মাস আগের অবস্থানে লেনদেন ৪ মাসে সর্বনিম্ন আওয়ামীলীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান বিমানবন্দর অগ্নিকান্ডে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম