কড়াইল উন্নয়ন কমিটির নামে চাঁদাবাজি কার্ড বাণিজ্য

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় বস্তির সংখ্যা প্রায় চার হাজার। এতে বসবাস করে ৪০ লাখেরও বেশি নিম্ন আয়ের মানুষ। অশিক্ষা, দারিদ্র্য আর মা-বাবার অসচেতনতার কারণে বস্তিতে বসবাসকারীদের একটি বড় অংশ অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। বাড়ছে বস্তি কেন্দ্রিক অপরাধ।

অপরিকল্পিত নগরায়ণের পাশাপাশি অবাধ বস্তির বিস্তারে নাগরিক পরিসেবা ব্যাহত হচ্ছে। বাড়ছে নানারকম সামাজিক ও রাজনৈতিক অপরাধ।
গোয়েন্দা সংস্থার হিসাব মতে, এসব বস্তিতে লক্ষাধিক অপরাধী রয়েছে। তাদের মধ্যে শিশু-কিশোর গ্যাংও দলীয় সাইনবোর্ড গায়ে অপরাধ কর্মকাণ্ড সংখ্যাই বেশি।অভিযোগ উঠেছে মোশারফ কে হত্যা করার পর মোশারফ এর সম্রাজ্য দখল করে নিয়েছেন উন্নয়ন কমিটির নামের একটি অনুমতি বিহীন কয়েকটি সংগঠন, তারা ব্যবসায়ীদের ঘরবাড়ি দখলও লক্ষ লক্ষ টাকা তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে কিছু সংগঠনের বিরুদ্ধে। টর্চার সেল রয়েছে তাদের প্রশাসনের প্রয়োজন হয় না। বিচার শালিশ এলাকাভিত্তিক বিচার কমিটির প্রধানরাই করে থাকেন। অনুমতি বিহীন উন্নয়ন কমিটি, নিয়ন্ত্রণ করেন, সভাপতি কারেন্ট মোস্তফা ভাই। ও সাধারণ সম্পাদক তুহিন,স্থানীয় বসবাসকারীরা বলেন চশমা তুহিন তাতী লীগের নেতা। কিন্তু তাদের নামে চাঁদাবাজি, চলছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। ফরজী মালিক সমিতির সভাপতি। ডিজিটাল একতা সমতিরসভাপতি বাচ্চু।কুমিল্লা পট্টি নিয়ন্ত্রণকারী সেভেন স্টার গ্রুপ প্রধান। বনানী থানা তাঁতী লীগের সভাপতি মেমিন সরকার। আলোকিত বিতর্কিতব বহু মামলার আসামী তিনি। মোরা দেশি ভাই ভাই সংগঠন ।এভাবেই সংগঠন নামে বেনামে ব্যাঙের ছাতার মত গর্জে উঠেছেন অনুমতি বিহীন সংগঠন। সব নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রভাবশালী কাউন্সিল স্থানীয়দের দাবি ।
তারা বস্তিতে কিশোর সন্ত্রাসী বা বস্তির খুদে রাজা হিসেবে পরিচিত। অনেকের নামে হত্যা থেকে শুরু করে মাদক-ছিনতাই, চুরি, গাড়ি ভাঙচুর ও ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে। মূলত রাজধানীর বস্তিগুলো এখন অপরাধের আখড়ায় পরিণত হয়েছে।জানা গেছে, প্রভাবশালী মহল ও রাজনৈতিক নেতারা বস্তির অপরাধীদের ব্যবহার করে নানাভাবে ফায়দা লুটছে।
অস্ত্র-মাদক কেনাবেচা, নারী-শিশু পাচার, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি ও অসামাজিক কার্যক্রমসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে বস্তির অপরাধীরা। প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নানা উদ্যোগ নিয়েও তাদের নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না।
রাজধানীর বিভিন্ন বস্তিতে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে,
এখানে প্রকাশ্যেই চলে মাদক বেচাকেনা। এলাকার উঠতি বয়সী ছেলেরা ক্রমেই মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই হয়ে উঠেছে বস্তিগুলোর নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এমনকি অপহরণ, খুন-ধর্ষণের মতো ঘটনাও ঘটছে অহরহ।বস্তিবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বস্তির লোকজন অপরাধে জড়িয়ে পড়ার মূল কারণ হলো অর্থনৈতিক নিরাপত্তা আর শিক্ষার অভাব। তা ছাড়া বস্তির প্রায় ৯৮ ভাগ মা-বাবা নিজেরা কখনো স্কুলে পড়েনি। ফলে সন্তানদের তদারকির ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। সেই সরলতা কে সুযোগ নিয়ে কাউন্সিলারের আশেপাশের লোকজন হয়ে উঠেছে প্রতারণা বাণিজ্যে মরিয়া। ভুক্তভোগীরা বলছে বর্তমান পরিস্থিতি তেল মার টাকা কামাও। জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ।( দৈনিক সরজমিনে হুবহুব প্রকাশ করা হলো) বনানী থানা ১৯ নং ওয়ার্ড সকলের সুপরিচিত কড়াইল। অভিযোগ এলাকায় হতদরিদ্রদের সরকারী রেশন কার্ড দেওয়ার নামে শতাধিক মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।বানানী থানা ১৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগে কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশী জাহাঙ্গীর ইসলাম নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেন ভূক্তভোগীরা।স্যাটেলাইট বস্তি এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ বসবাস করা অসংখ্য লোকজন এসব অভিযোগ করেন।ভূক্তভোগীরা বলছে ১৯ নং ওয়ার্ড এর জনপ্রিয় কাউন্সিলরের একান্ত কাছের লোক পরিচয়ে তাদের নানা রকম সুবিধা প্রাপ্তির আকাঙ্ক্ষায় প্রলুব্ধ করে এমন কান্ড ঘটিয়েছে।একজন মধ্য বয়সী নারী বলেন,আমরা নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষ তার কথায় আশ্বস্ত হয়ে কষ্টের আয় থেকে তাকে টাকা দিয়েছি কার্ড পাওয়ার আশায়। আমাদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অনেক মাস অতিবাহিত হলেও কোন প্রকার কার্ড আমরা পাইনি।অনেকটা হতাশায় পড়ে কার্ড পাওয়ার আশা ছেড়ে তাকে দেওয়া টাকা ফেরত চাইলে তিনি টাকা না দিয়ে বিভিন্ন প্রকার অশালীন আচরণ করছে।মোশাররফ বাজার এলাকার দুই সন্তানের এক জননী তার পরিচয় গোপন রাখার শর্তে বলেন,সে আমাদের কাছে রাজনৈতিক নেতা পরিচয় দেয় আবার সারাক্ষণ দেখি কাউন্সিলরের অফিসে আড্ডা দেয় তাই মনে হলো সে হয়তো কার্ড করে দিতে পারবে।আমার পরিবারেও খুব খাদ্যের অভাব চলছে তেমন আয় নেই নিত্যপণ্যের যোগান দিতে গিয়ে খুব হিমসিম পরিস্থিতিতে পড়তে হয়।তাই ভাবলাম টাকা দিয়ে কার্ড করতে কষ্ট হলেও যে ভাবে হোক কার্ড হলে হয়তো সরকার প্রদত্ত সুলভ মূল্যের পণ্য গুলো পেলে অনেকটা খাদ্য অভাব পূরণ হবে তাই তাকে কিস্তি উঠিয়ে ২১ হাজার টাকা দিয়েছি।এখন পর্যন্ত কোন কার্ড পাইনি।একজন চা দোকানদার বলেন সে শুধু কার্ড দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এমন নয় তার নেতৃত্বে এই এলাকায় কয়েকটি জুয়ার প্রকাশ্য আসর চলে।চুরি,ছিনতাই,চাঁদাবাজির সাথে জড়িত চিহ্নিত এমন লোকজনও তার অনুসারী বানিয়েছে।এছাড়াও বউবাজারে মুরগি মিজান নামে চিহ্নিত জুয়া ব্যবসায়ী নিয়মিত জুয়ার আসর বসায় জাহাঙ্গীরের ছত্রছায়ায়। এলাকাভিত্তিক আলমগীর বিরুদ্ধে মাদকের সাথে জড়িত একাধিক অভিযোগ উঠেছে এবং এলাকাভিত্তিক পোস্টার ছাপিয়েছেন বিচারের দাবিতে। যা আমাদের দপ্তরে রয়েছে। নানা রকম সরকারী সাহায্য সহযোগিতার কার্ড দেওয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াসহ নানান অভিযোগ। অনুমতি বিহীন গর্জে উঠা সংগঠনগুলোপ্রতারণা দখল বাজি শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা । এ বিষয়ে তাদের মন্তব্য জানতে বারবার কল দিলেও ফোন রিসিভ করেননি এমন কি খুদে বার্তার কোন জবাব দেননী।

বালুদস্যু নকীবের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে দুর্বার আন্দোলনের হুশিয়ারী সাংবাদিক নেতাদের

স্টাফ রিপোর্টার॥
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র সদস্য ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফাউন্ডেশন (বিআরজেএফ)’র যুগ্ম সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও ডিইউজে সদস্য এবং সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদক জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে ভোলা সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ রাখার উচ্চ আদালতে নিষেধাজ্ঞা সত্বেও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার খবর প্রকাশ করায় ভোলার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও বালুদস্যু এবং টেন্ডারবাজ জহুরুল ইসলাম নকীব কর্তৃক ভোলার সদর চীফ জুডিসিয়াল আদালতে মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা দায়ের করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ । রোববার দুপুর ২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মানববন্ধনে এই প্রতিবাদ জানান । মানববন্ধনে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, অবিলম্বে মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং ভুমিদস্যু, জলদস্যু, বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ না করিলে আগামীতে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন ও সাংবাদিক সমাজ নির্বিক সাংবাদিক হুমায়ুন কবির ও জিয়াউর রহমানের পাশে আছে এবং থাকবে।
মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ও জাতীয় প্রেসক্লাব এবং বিএফইউজের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)’র সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)’র মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)’র সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বিএফইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম, বিএফইউজের প্রচার সম্পাদক মাহমুদ হাসান, বিএফইউজের সাবেক দপ্তর সম্পাদক আবু ইউসুফ, ডিইউজের সদস্য শাখাওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী, এস এম তাজুল ইসলাম, প্রদীপ কুমার পাল,মোশারফ হোসেন ভূইয়া, এইচ এম আল-আমিন, কামাল হোসেন, সাগর চৌধুরী প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ও জাতীয় প্রেসক্লাব এবং বিএফইউজের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, অবিলম্বে মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহার করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি জানান। অন্যথায় সাংবাদিক সমাজ কঠোর ও কঠিন কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)’র সভাপতি এম আব্দুল্লাহ বলেন, এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কিছু লেখা যাবে না, এই দুর্নীতিবাজদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে সরকার। অবিলম্বে বালুদস্যু, দুর্নীতিবাজ, টেন্ডারবাজ এই মামলা প্রত্যাহার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন ও সাংবাদিক সমাজ নির্বিক সাংবাদিক হুমায়ুন কবির ও জিয়াউর রহমানের পাশে আছে।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)’র মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন বলেন, অবিলম্বে মিথ্যা ও হয়রানীমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং ভুমিদস্যু, জলদস্যু, বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ না করিলে আগামীতে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী বলেন, সাংবাদিক হুমায়ুন কবির ও সাংবাদিক জিয়াউর রহামানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার এবং মামলাকারীর বিরুদ্ধে প্রশাসনের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক লিটন, জেসমিন জুঁই, সাবেক নির্বাহী সদস্য শাখাওয়াত মুকুল, ডিইউজের সদস্য শাহীন গাজী, রাসেল আহমেদ, মিজানুর রহমান, মোঃ মতিউর রহমান সরদার, আবদুল্লাহ মজুমদার, আবু হানিফ প্রমুখ।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎতে যাচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব ফকরুল বাংলাদেশে ইতিহাস গড়ল উইন্ডিজ দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন রাজউক ইমারত পরিদর্শক শামীম রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে কে জিতবে, তা নিয়ে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচেছ ট্রাম্প নাসার চন্দ্র মিশনে স্পেসএক্স জুলাই যোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে নতুন করে দেড় হাজারের বেশি আবেদন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি শুরু প্রধান প্রকৌশলীর আস্থাভাজন ইএম ২ এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কায়কোবাদ সম্পদের পাহাড় জানানো যাচ্ছে অভিযোগ, থানায় বসলেই ভিডিওকলে হাজির এসপি প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডে