তারিখ লোড হচ্ছে...

৩ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

স্টাফ রিপোর্টার: 

ঘন কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজিরহাট ও শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে তিন ঘাটে প্রায় পাঁচ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৩টা থেকে ওই তিন রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করা হয়। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী, শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।

জানা যায়, ঘন কুয়াশার কারণে বুধবার সন্ধ্যা থেকেই তিনটি নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। রাত ৩টার দিকে কুয়াশার মাত্রা তীব্র থেকে তীব্র আকার ধারণ করতে থাকে। এতে ফেরি চলাচলের চ্যানেলের বিকনবাতি ও মার্কিং পয়েন্ট কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে তিনটি নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। এতে মাঝ নদীতে ছোট-বড় ৪টি ফেরি আটকে পড়ে।

বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ি ঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুস সালাম মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তীব্র কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে ফরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার মাত্রা কমে গেলে এ নৌরুটে ফের ফেরি চলাচল ফের স্বাভাবিক হবে।

 

সবা:স:জু- ৩১৪/২৪

 

চাঁদপুরে গ্যাস বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৬

স্টাফ রিপোর্টার:

চাঁদপুরে লাইনের গ্যাস পাইপ লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। এদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদেরকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) ভোররাত ৪টায় সেহরির জন্য রান্নার চুলা জ্বালাতেই শহরের কোড়ালিয়া এলাকায় রুস্তম বেপারী বাড়ির ৬ তলা ভবনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আহত দগ্ধদের মধ্যে আব্দুর রহমান (৫০), শানু বেগম (৪০), খাদিজা আক্তার (৩০) ও মঈন (১৬) নামে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এ ছাড়া। অপর আহত ইমাম হোসেন (৩৫) ও দিবা আক্তার চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার ভোররাতে সেহরির জন্য খাবার গরম করতে রান্নাঘরে যান পুত্রবধূ খাদিজা বেগম। ওই সময় গ্যাসের চুলার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন ওই বাসার ছয়জন। তাদের মধ্যে চারজনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। বাসায় ১১ জন ছিলেন। এরমধ্যে ছয়জন দগ্ধ হন। আবদুর রহমানের ছোট ছেলে রাতে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন। এতে রাতে বাসার প্রথম দরজায় তালা লাগিয়ে রাখেন। এতে করে আগুন পুরো বাসায় ছড়িয়ে পড়লে তারা বাসা থেকে বের হতে বিলম্ব হয়। প্রতিবেশীরা দরজা খোলার পরে তাদের উদ্ধার করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে পাঠায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফ আহমেদ চৌধুরী ।

তিনি বলেন, প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চারজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়। বাকি দুইজন চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক সৈয়দ মুহাম্মদ মোরশেদ হোসেন বলেন, এ ব্যাপরে আমরা এখনো কিছু জানতে পানিনি।

তবে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হবে বলেও জানান তিনি।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম