তারেক রহমানের নির্দেশে সেই মসজিদের সাইনবোর্ড উঠালেন শরিফ উদ্দিন জুয়েল

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রাজধানীর দক্ষিণ খানের ৪৭ নং ওয়ার্ডের উত্তর ফায়দাবাদ এলাকায় মসজিদুল কোবা জামে মসজিদ সড়কের নাম রাতের আধারে পরিবর্তন করে নিজের দাদার নামে সড়কের নামকরণের ব্যানার টানিয়েছিলেন যুবদল নেতা শেখ রাসেল ও তার ভাইয়েরা। বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমসহ সামাজিকভাবে নানা পতিক্রিয়ার জন্ম নেয়। সমালোচনার ঝড় বইয়ে যায় উত্তরা বিএনপিতেও। উল্লিখিত বিষয়টিতে চোখ এড়ায়নি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের।

অবশেষে আজ ১২ জানুয়ারি রোববার বিকালে তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী পূর্বের নাম মসজিদুল কোবা নামেই সড়কটির সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের আহবায়ক শরিফ উদ্দিন জুয়েল। এসময় দক্ষিণ খান থানা যুবদল,ছাত্রদলসহ স্থানীয় মুরুব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক যুবদল নেতা রাসেল কতৃক মসজিদের নামের সাইনবোর্ড সরানোর ২০ দিনের মাথায় পূনরায় সড়কের নামকরণটি মসজিদের নামেই করা হয়। যা পূর্বেও একই নামে ছিল। এসময় মসজিদ কতৃপক্ষসহ স্থানীয়দের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেন যুবদল নেতা শরিফ উদ্দিন জুয়েল। তিনি বলেন, বিএনপির নামে কেহ অপকর্ম করলে আমরা সেটা টলারেট করবো না। এলাকার শান্তি এবং মানুষের জন্য যা মঙ্গলময় তাতেই নিহিত আছে আমাদের রাজনীতি। আমরা সব সময় জনপ্রত্যাশাকে সম্মান করি এবং করবো।

উল্লেখ্য, মসজিদুল কোবা সড়কের সাইনবোর্ড নামিয়ে যুবদল নেতা নিজের দাদার নামে লাগিয়ে দেন। বিষয়টি নিয়ে আগেও স্থানীয়ভাবে ঝামেলা করেছিলেন সাবেক যুবদল নেতা রাসেল। সেই সময়ে এলাকাবাসী ও স্থানীয় সালিশের রায়ে রাস্তাটির নাম আগে যা ছিল অর্থাৎ মাসজিদুল কোবা জামে মসজিদ সড়কের পক্ষেই রায় দেন।

কোরআন অবমাননার অভিযোগে সুনামগঞ্জে  হিন্দু বাড়িঘরে হামলা

স্টাফ রিপোর্টার :

মঙ্গলবার রাতে উপজেলার মংলারগাঁও গ্রামের যুবক সামাজিক মাধ্যমে কোরআন অবমাননা করেছে এমন একটি খবর ছড়িয়ে পড়ার পর এলাকার মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেকে বিক্ষোভ মিছিল করে।

এসময় কয়েকটি বাড়িঘর-দোকানপাটে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। এসময় একটি মন্দিরের একাংশে ভাঙচুরের অভিযোগও পাওয়া গেছে।

এই ঘটনার পরপরই মঙ্গলবার রাতেই কোরআন অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত ওই যুবককে আটক করে পুলিশ।

দোয়ারাবাজার থানার ওসি তদন্ত মো. শামসুদ্দিন বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, “যেই যুবক কোরআন অবমাননার এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাকে আমরা আটক করেছি। এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত ও স্বাভাবিক রয়েছে।”

মঙ্গলবার রাতে ওই ঘটনার বুধবার সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শান্তি সমাবেশ করা হয়েছে।

বর্তমানে এলাকায় পরিবেশ শান্ত রয়েছে বলে জানাচ্ছে উপজেলা প্রশাসন।

বাড়িঘর ও দোকানপাটে কিছু ভাঙচুর হয়েছে। এ ঘটনায় সামান্য কিছু ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু ফেসবুকে এটি নিয়ে গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছে কেউ কেউ।”

ওই এলাকায় কোরআন অবমাননার অভিযোগে আটককৃত ওই হিন্দু যুবকের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেছে উপজেলা প্রশাসন

সবা:স:জু-১৮৫/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম