তারিখ লোড হচ্ছে...

গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী রিপন 

জাতীয় সংসদের সদ্য সাবেক ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার আসনে (গাইবান্ধা-৫) নৌকার টিকেট পেয়েছেন মাহমুদ হাসান রিপন। তিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সভাপতি ও গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।

 

শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের এক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় গাইবান্ধা-৫ আসনের উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে রিপনকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করে আওয়ামী লীগ।

 

এর আগে গত ২৩ জুলাই মারা যান সাবেক ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। তার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ আসনটি শূন্য হয়।

আমাদের হুমকি ও মৃত্যুর ভয় দেখাবেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ডেস্ক রিপোর্ট:

বিএনপিকে ইঙ্গিত করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘দেশে ঐক্যমতের মূল কাঠামোতে ও জুলাই সনদের বিরোধিতা করে একটি পক্ষ আমাদের বলে ৩০ মিনিটে নাকি রাজপথ থেকে আমাদের ফাঁকা করে দেবে। আমি তাদেরকে বলতে চাই, ১৬ বছরে যাদের কিছু করতে পারেন নাই আমরা সাত মিনিটে তা করে দেখিয়েছি। আমাদের হুমকি ও মৃত্যুর ভয় দেখাবেন না।’

‎দিনাজপুরের পার্বতীপুরের ফুলবাড়ী নিমতলা মোড়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘পক্ষটি আরও বলে, আমরা নাকি আবেগে জুলাই বিপ্লব সংঘটিত করেছি। মনে রাখবেন, আবেগ ছিল বলেই দেশ প্রেম ছিল। আমরা রক্ত ও জীবন দিতে জানি, লাগলে রক্ত আরও দেব, তবু পুরনো ধাঁচে দেশকে ফেরাতে দেব না।’

পথসভায় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রায় দেড় হাজার ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন। প্রায় ৩৩ হাজার আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণসহ চোখ হারিয়ছেন। শহীদদের আত্মা ও স্বজনদের আহাজারি বাতাসে ভাসছে, এখনো থামেনি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যারা ফের ওই পতিত শক্তিকে এক্সিট দিতে চায়, তারা এ দেশের মানুষের রাজনীতি করে না। তাদের সংযোগ অন্য কোথাও।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ দেশ ও দেশের মানুষের জীবন মান এবং সার্বিক পরিবর্তন করতে হলে কার্যত সংস্কার ও সংবিধান পরিবর্তনের বিকল্প নেই।’

পথসভায় এনসিপির মূখ্য সংগঠক নাসির পাটোয়ারী বলেন, ‘জানি আপনারা এখন অনেক ভালো আছেন। কারণ এদেশের মানুষ এখন স্বাধীনভাবে বসবাস করছে। হাজারো শহীদ ও হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে পঙ্গু করে হাসিনা ভারতে পালিয়ে দাদার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। তাকে ধরে এনে বিচারের কাঠ গড়ায় দাঁড় করাতে হবে। জুলাই রেজিম সংবিধানে সংযোজন ছাড়া আমরা সংকটে পড়ব। শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করা হবে।’

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম