ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটারের জামিন নামঞ্জুর

মো আলম (সাংবাদিক)কক্সবাজার

ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার। কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটারের জামিন নামঞ্জুর।
৩৩ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটার এরশাদুল হকের (৩২) জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন আরার আদালত শুনানি শেষে জামিনের আবেদন নাকচ করেন।
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক তমিজ উদ্দন মৃধা এরশাদুল হককে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এরশাদুলের পক্ষে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করার আবেদন করেন। আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠিয়ে বৃহস্পতিবার জামিন শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেন।
এদিন আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। গ্রেপ্তার কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটারের জামিন নামঞ্জুর
ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার। কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটারের জামিন নামঞ্জুর।
৩৩ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার কক্সবাজারের সাবেক ক্রিকেটার এরশাদুল হকের (৩২) জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন আরার আদালত শুনানি শেষে জামিনের আবেদন নাকচ করেন।
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক তমিজ উদ্দন মৃধা এরশাদুল হককে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এরশাদুলের পক্ষে তার আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করার আবেদন করেন। আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠিয়ে বৃহস্পতিবার জামিন শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেন।
এদিন আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।

ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলাল উদ্দিনের অনিয়ম

ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলাল উদ্দিনের অনিয়ম

ষ্টাফ রিপোটারঃ
চাকরি জীবনে কোনো বদলী হয়নি৷ শুরু চট্টগ্রামের টার্মিনাল অফিস পতেঙ্গার ডিপোর ডিউটি অফিসার পদে৷ একই ডিপাতে চাকরি করে একের পর এক পদে উন্নতি পেয়ে বর্তমানে ডেপুটি জেনারেল মানেজার অপারেশন৷ দীর্ঘ চাকরি জীবনে তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগের শেষ নাই। মালিক হয়েছে শত শত কোটি টাকার৷ ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে হেলান উদ্দিন একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছে পুরো যমুনা অয়েল কোম্পানিতে। বর্তমানেও রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানে হেলাল উদ্দিনের অসীম ক্ষমতা । ফার্নেস অয়েল পাচারের হোতা হলো এই ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হেলান উদ্দিন৷

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন পরিশোধিত জ্বালানি তেল ফার্নিস অয়েল আমদানি শুরু করে ২০১৪ সালে। তৎকালীন সময়ে বিপিসি এর পক্ষে যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ইমপোর্ট অপারেশন এর দায়িত্ব পালন করেছে প্রধান স্থাপনা চট্টগ্রামে ডিপোর ইনচার্জ মোঃ হেলাল উদ্দিন।

পরিশোধিত জ্বালানি তেল HSFO জাহাজ থেকে খালাসের পর মোট গ্রহণের পরিমাণ লস গেইন হিসাব এ মোট ব্যরেল এর (-)০.২০% এর কম পর্যন্ত বিপিসি মেনে নেয়। কিন্তু ফার্নিশ অয়েল ( কালো তেল) গ্রহনের হিসাব মেট্রিক টনে ০.১০% পয়েন্ট এর কম দেখিয়ে এবং ব্যারেল এ (-)১.০০% এর কম দেখিয়ে ওই সময় বিপুল পরিমাণ কালো তেল চুরি করে বাইরে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। তৎকালীন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের বাণিজ্য অপারেশন বিভাগের মহা ব্যবস্থাপক বর্তমান যমুনা ওয়েল কোম্পানির এমডি জনাব মোস্তফা কুদরত -এ -এলাহী কে মেনেজ করে মোট গ্রহণের এই হিসাব চূড়ান্ত হিসেবে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। তারপর থেকে কালো তেল এর মোট গ্রহনের পরিমাণ ১.০০% এর কম দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ লিটার তেল চুরি করে হাজার কোটি টাকার আমদানিকৃত কালো তেল সুকৌশলে চুরি করে বিক্রি করেছে।

আমদানিকৃত ফার্নিস অয়েল অপারেশন লস রেজাল্ট মেট্রিক টনে ০.১০% এর নিচে দেখানোর এই নিয়ম হেলাল উদ্দিন বিপিসির জোকসাবসে চালু করে যা পরবর্তীতে পদ্মা ওয়েল কোম্পানি এবং মেঘনা উইথ কোম্পানিও অনুসরণ করেন। এই তিন কোম্পানির যোগসাজসে ফার্নিস অয়েল (কালো তেলের) একটা বিরাট অংশ তেল চোরাকারবারীদের হাতে চলে যাচ্ছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম