দেশকে ধ্বংস করার আওয়ামী চক্রান্ত ফাঁস!

ডেস্ক রিপোর্টঃ‘হাসিনাই ভালো ছিলো, টাকা তুলে হলেও তাকে দেশে ফিরিয়ে আনবো’ কথাটি বলছিলেন একজন আন্দোলনকারী। এখনো বাতাসে ভাসছে ছোট্ট কোমলমতি শিশুদের লাশের গন্ধ। চারিদিকে কান্নার রোল আর পোড়া শরীরের আত্মচিৎকার। মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত ট্রাজেডিতে যখন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত গোটা জাতি ঠিক তখনই তাদের লাশ নিয়েও হচ্ছে রাজনীতি। ফ্যাসিস্ট হাসিনার নিষিদ্ধ ক্যাডার বাহিনী সংগঠন ছাত্রলীগের নয়া ষড়যন্ত্রের নীল নকশা ইতিমধ্যে ফাসঁ হয়েছে।

 

গতকাল সরেজমিনে মাইলস্টোন স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে দুই উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ৬ দফা দাবিতে বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের দ্বারা অবরুদ্ধ হয়। অবশেষে ছাত্রদের ৬ দফা মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। সরকারের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের সকল দাবি দাওয়া মেনে নেওয়া হলেও গতকাল বিকেলে সচিবালয় প্রাঙ্গন রীতিমতো রূপ নেয় রণক্ষেত্রে। মাইলস্টোন ট্রাজেডিকে কেন্দ্র করেই একদল আন্দোলনকারী হামলে পড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর। এমনকি সচিবালায়ের গেট পর্যন্ত ভেঙ্গে ফেলার খবর পাওয়া যায়। চারিদিকে তখন প্রশ্ন উঠতে থাকে, দেশের এত বড় একটা বিপর্যয়ের সময় সরকার সব দাবি মেনে নেওয়ার পরও কারা করছে এই আন্দোলন? কারাই বা ঝাঁপিয়ে পড়লো সেনাবাহিনীর সদস্যদের ওপরও?

 

সেই রহস্যের জট খুলে যায়, একটি সূত্রের প্রকাশ করা হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথন আর ক্ষুদে বার্তায়। যেখানে স্পষ্টভাবে দেখা যায়, শিশু শিক্ষার্থীদের লাশ নিয়ে নয়া ষড়যন্ত্র আর রাজনীতিতে মাতার পূর্ব পরিকল্পনা করছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ। তাদের বলতে শোনা যায়, আন্দোলনকারী ছাত্রদের মধ্যে আমাদের ৪০-৫০ জন ঢুকে পড়েছে। মূলত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সেই সব নেতা-কর্মীরাই গতকাল অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা করে দেশের পরিস্থিতি। হামলে পড়ে পুলিশ সদস্য থেকে শুরু করে দেশের ত্রাণকর্তা সোনাবাহিনীর ওপরও।

এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ, গতকালের আন্দোলনে দেখা মেলে বহিরাগতদের, না তারা ছাত্র আবার না তারা মাইলস্টোন স্কুলের কেউ। সচিবালয় প্রাঙ্গনের এই আন্দোলনে যে যুবক নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, তাকে এক পর্যায়ে বলতে শোনা যায়, ‘হাসিনাই ভালো ছিলো, টাকা তুলে হলেও তাকে দেশে ফিরিয়ে আনবো’। এখানেও স্পষ্ট যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের সরব উপস্থিতিতেই গতকাল রণক্ষেত্র রূপ ধারণ করে সচিবালয় এলাকা। শুধু কি সচিবালয়? মাইলস্টোন স্কুলেও গতকাল উপদেষ্টাদের অবরুদ্ধের পিছনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রোপাগান্ডা আর ইন্ধনই দ্বায়ী তাও আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

কারণ, মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে নানা প্রোপাগান্ডা ছড়াতে। ওরা কেউ দাবি করে সরকার লাশ গুম করেছে তো আবার কেউ বা বলে পুলিশ বাহিনী তেড়ে আসছে ছাত্রজনতাকে মারতে। সরা-রাত দিন গুজবের পসরা সাজিয়ে বসে তারা।

যখন শোকে মাতোয়ারা গোটা জাতি, ঠিক তখনই ফ্যাসিস্ট হাসিনার সন্ত্রাসীরা দেশকে নিয়ে নয়া ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে উঠে পড়ে লেগেছে। কিন্তু, পতিত স্বৈরাচার বোধহয় ভুলে গেছে এটা শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মুগ্ধ এর নতুন বাংলাদেশ। এখানে ঠাঁই নেই কোন ষড়যন্ত্র আর প্রোপাগান্ডার। দেশের এই ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুহূর্তে তাই ছাত্রজনতা থেকে শুরু করে নেটনাগরিকদেরও সতর্ক থাকার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

তাদের মতে, ফ্যাসিস্ট হাসিনার সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্রলীগ চেষ্টায় মত্ত কি করে দেশকে অস্থিতিশীল করা যায় আর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়, ওরা তাই সুযোগ সন্ধানী। সুযোগ পেলেই চেষ্টা করছে তার শতভাগ বাস্তবায়নের। খুনির দলেরা তো ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের সময়ই করেছে লাশের রাজনীতি। মুহুর্মুহু হামলায় আর গোলাবর্ষণে হত্যা করেছে প্রায় দেড় হাজার নিরীহ ছাত্র-জনতাকে। আর এবার ওরা উঠে পড়ে লেগেছে ছোট্ট সোনামনিদের লাশের উপর দিয়েই দেশকে অস্থিতিশীল করতে বিধ্বস্ত করতে। এ যেনো ইতিহাসের চরম নির্লজ্জতা আর বেহায়াপনা।

চট্রগ্রামের চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী গংকে চাঁদা না দেয়ায় প্রবাসী ইউসুফের বাড়ী নির্মাণ কাজ স্থগিত

চট্রগ্রাম অফিস:
সৈরাচার হাসিনা সরকার পতন হলেও তার দোসররা হয়ে গেছে বহাল তবিয়তে এরি ধারাবাহিকতায় এখনো চট্রগ্রামের বায়েজিদ  বোস্তামী থানাধীন বার্মা কলোনী জহুর আহাম্মদ চৌধুরীর স্কুল সংলগ্ন ৩নং রোড মোহাম্মদ ইউসুফের বাসায় গত ২৭জুন তারিখ রাত অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময়। ১। মোঃ সবুজ (৩৬), পিতা-নুরুল আমিন কসাই, সাং-বার্মা কলোনী, নুরুল আমিন কসাইয়ের বাড়ী, পোঃ আমিন জুট মিলস্, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ২। মোঃ সাইফুল (৩৪), পিতা-নুরুল আমিন কসাই, সাং-বার্মা কলোনী, নুরুল আমিন কসাইয়ের বাড়ী, পোঃ আমিন জুট মিলস্, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৩। মাসুদ (৩২), পিতা-মৃত মফিস মিয়া সাং-বার্মা কলোনী, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম,
৪। ইমরান হোসেন (২৮), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-বার্মা কলোনী, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৫। সুমন (২৮), পিতা-গোলাফ মিয়া, সাং-হিলভিউ, মীর কটেজ, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৬। মোঃ জনি (৩১), পিতা-মোঃ মজিব, সাং-হিলভিউ, মক্কা মসজিদের পাশে, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম, ৭। দেলোয়ার হোসেন দেলু (৩৩), পিতা-মোঃ রফিক, সাং-বার্মা কলোনী, থানা-বায়েজিদ বোস্তামী, জেলা-চট্টগ্রাম সহ অজ্ঞাতনামা ১২/১৩ জন। অপরাধজনক অনধিকার প্রবেশ দন্ডবিধি আইনের ধারা-৪৪৭, অনধিকার গৃহে প্রবেশ দন্ডবিধি আইনের ধারা-৪৪৮, বলপূর্বক গ্রহণ দন্ডবিধি আইনের ধারা-৩৮৪, বলপূর্বক চাঁদা আদায়ের উদ্দেশ্যে মোহাম্মদ ইউসুফকে ক্ষতির ভয় দেকানো দন্ডবিধি আইনের ধারা-৩৮৫, এর বিধান লঙ্ঘণ করিয়া উপরোক্ত চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীরা মোহাম্মদ ইউসুফ হইতে ১০,০০০০০ (দশ লক্ষ) টাকা চাঁদা, দাবী করে অস্ত্রধারী চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। মোহাম্মদ ইউসুফের ২ তলা বিশিষ্ট একটি বাড়ী আছে। বিগত ০২ মাস পূর্বে আমার উক্ত ২ তলা বিশিষ্ট বাড়িটির ০৪ তলার নির্মান কাজ শুরু করে। উক্ত বাড়িতে নির্মাণ কাজ চলমান রহিয়াছে। ঘটনার দিন ২৭/০৬/২০২৫ইং তারিখ রাত ১০.০০ ঘটিকার সময় উপরে বর্ণিত সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ এর নেতৃত্বে উপরোক্ত বর্তমান ঠিকানার বাসায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়া মারাত্মক অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হইয়া দাঙ্গা অনুষ্ঠানকরণ দন্ডবিধি আইনের ধারা-১৪৮, ও মারাত্মক অস্ত্রসহ বেআইনি সমাবেশে দন্ডবিধি আইনের ধারা-১৪৪ এর অপরাধ করিয়া ত্রাস সৃষ্টি করতঃ মোহাম্মদ ইউসফুকে সহ বাড়ীর ভাড়াটিয়াদের ভয়ভীতি দেখাইয়া তার নিকট সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ ১০,০০০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা চাঁদা দাবী করে। সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ কে চাঁদা না দিলে উক্ত বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়াসহ তাকে হত্যার হুমকি ধমকি প্রদান করিয়া বাসা ত্যাগ করে। সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ এর কথা না শুনে মোহাম্ম ইউসুফ উক্ত বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ চলমান রাখে। পরবর্তীতে ২৮/০৬/২০২৫খ্রিঃ সকাল ০৯.০০ ঘটিকা হইতে যথারীতি মোহাম্মদ ইউসুফ উক্ত বিল্ডিং এর নির্মাণ কাজ শুরু করি। বিল্ডিং এ নির্মাণ কাজ চলাকালীন সময় সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ বাহিনীর সেকেন্ট ইন লিডার মোঃ সাইফুল এর নেতৃত্বে অজ্ঞাত আরো ১০/১২ জন পুনরায় মোহাম্মদ ইউসুফের উপরোক্ত বর্তমান ঠিকানার বাসায় আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়া প্রবেশ করিয়া কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষন করতঃ ত্রাস সৃষ্টি করিয়া আমার নির্মাণাধীন বিল্ডিং নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। সন্ত্রাসীরা মোহাম্মদ ইউসুফের নির্মাণ শ্রমিক মোঃ মনির হোসেন ও মোঃ করিম কে জানায় যে, তোদের মালিক মোহাম্মদ ইউসুফ এর নিকট হইতে ১০,০০,০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা চাঁদা চেয়েছি উক্ত টাকা না দেওয়া পর্যন্ত উক্ত বিল্ডিং এ কোন নির্মাণ কাজ চলবে না। চাঁদাবাজ/সন্ত্রাসীরা মোহাম্ম ইউসুফের শ্রমিকদেরকে অস্ত্রের ও গুলি বর্ষনের ভয় দেখাইয়া মারধর করিয়া মোহাম্মদ ইউসুফের নির্মাণাধীন বিল্ডিং হইতে বের করে দেয়। পরবর্তীতে শ্রমিকদের নিকট থেকেও চাঁদা না পাওয়া পর্যন্ত উক্ত বিল্ডিং এ কোন কাজ না করার জন্য হুমকি দিয়া ঘটনাস্থল হইতে চলে যায়। সন্ত্রাসীগণের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করিয়া বায়েজিদ বোস্তামী থানায় হাজির হইয়া সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সূত্র: মামলা নং-৫২,তা:২৮/০৬/২০২৫ইং দায়ের করা হয়।
তাহাদের নামে অসংখ্য মামলা রয়েছে। যেমন- চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী মোঃ সবুজ এর পিসিপিআর নিন্মরুপঃ
১। বায়েজিদ বোস্তামি থানার মামলা নং-০৭, তারিখ- ০৬ আগষ্ট, ২০১০; ধারা- ১০/৩০ ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩, ২। পাঁচলাইশ মডেল থানার মামলা নং-৯, তারিখ- ১৬ জানু, ২০১৪; ধারা-১৪৭/১৪৮/১৪৯/৩২৩/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৫০৬ পেনাল কোড-১৮৬০, ৩। পাঁচলাইশ মডেল থানার মামলা নং-৬, তারিখ-১৩ জানু, ২০১৫; ধারা- ১৫(৩) ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন, ৪। বাকলিয়া থানার মামলা নং-২৫, তারিখ- ২১ জানু, ২০১৫; ধারা- ১৫(৩) ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন, ৫। বায়েজিদ বোস্তামি থানার মামলা নং-২৫, তারিখ- ২১ জানু, ২০১৫; ধারা- ১৫(৩) ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন, ৬। বায়েজিদ বোস্তামী থানার মামলা নং-০৫, তারিখ- ০৮ ফেব্রু, ২০১৫; স ধারা- ১৫(৩) ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন, ৭। বায়েজিদ বোস্তামী থানার মামলা নং-০৫, তারিখ- ০৩ আগষ্ট, ২০১৫; ধারা- ১৪৮/১৪৯/২২৫/১৮৬/৩৩২/৩০৭/৩৫৩ পেনাল কোড-১৮৬০, ৮। পাঁচলাইশ মডেল থানার মামলা নং-১১, তারিখ- ১৬ মে, ২০১৬; ধারা- ৯(৩)/৩০ ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩, ৯। বায়েজিদ বোস্তামি থানার মামলা নং-৩৬/৩৫৪, তারিখ- ২০ জুলাই, ২০১৭ঃ ধারা- ১৪৩/৩০৭/৩২৪/৩৭৯/৫০৬/৩৪/৩২৩ পেনাল কোড-১৮৬০, ১০। বায়েজিদ বোস্তামি থানার মামলা নং-৪২/৫০২, তারিখ- ২৮ অক্টোবর, ২০১৭। ধারা- তাহারা নিয়মিতভাবে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বাড়ীর মালিকদের নিকট হইতে চাঁদা আদায় করে আসছে। তাহাদের ভয়ে কেউ মামলা দায়ের করতে সাহশ পায় না। উক্ত চলমান মামলা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সন্ত্রাসীরা তাদের পরিবারের সদস্যগণ সহ বেআইনি সমাবেশে অংশগ্রহনের জন্য লোকভাড়া করিয়া। যাহা- দন্ডবিধি আইনের ধারা-১৪৩-১৫০ এর অপরাধে শামিল হইয়া সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বলে পুলিশী ক্ষমতা দেখিয়ে রিফিউজিদের প্লট দখল ও পুলিশের পাহারায় অবৈধ ভবন নির্মান আরো নানাবিদ অপপ্রচার চড়াচ্ছে চাঁদাবাজ/সন্ত্রাসীরা। এতো মামলা থাকার পরে্ও এসকল সন্ত্রাসীরা রয়ে গেছে ধরাছোয়ার বাহিরে। এতে করে সচতেন মহলের মাঝে নানা ধরনের প্রশ্ন জন্ম নিচ্ছে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম