চট্টগ্রামের নতুন জেলা প্রশাসক হলেন ফকরুজ্জামান

চট্টগ্রাম থেকে আবু আবিদঃ

চট্টগ্রামের নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।বুধবার (২৩ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জেলায় জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।প্রজ্ঞাপন অনুসারে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানকে ঢাকার জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত বছরের ৩ জানুয়ারি তিনি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনে যোগ দিয়েছিলেন।নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের বাড়ি চাঁদপুর জেলায়। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র। এর আগে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘নিয়োগ-পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগ’ এর উপসচিব পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ষড়যন্ত্র মেনে নেবেন না অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা

স্টাফ রিপোর্টার: 

অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেছেন, ভারতের কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে যে, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। এ দেশের বিরুদ্ধে কোনও ষড়যন্ত্র মেনে নেব না আমরা।

রাজধানীর রাওয়া ক্লাবের সামনে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে তারা এ কথা বলেন। সমাবেশ থেকে ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্র নীতি পরিহার করে পররাষ্ট্র নীতিতে সমতা ফিরিয়ে আনা এবং বিগত সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে করা চুক্তিগুলো প্রকাশের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানানো হয়েছে।

অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেন, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

তারা বলেন, আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারি হাইকমিশনে হামলা এবং পতাকার অবমাননায় আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়েছে। আর কোনও নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশ মেনে নেবে না। রাজনীতি বাদ দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারা।

বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আহসান উল্লাহ বলেন, ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এ সমাবেশের আয়ো্জন করা হয়েছে। এ দেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ধর্মের মানুষ রয়েছে। সুতরাং এটা অসম্প্রদায়িক দেশ। এ দেশের বিরুদ্ধে কোনও ষড়যন্ত্র মেনে নেয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, দেশে এখন আর নতজানু পররাষ্ট্রনীতি হবে না। এখন নীতি হবে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক যেমন হবে ভারতের সঙ্গেও তেমনই হবে। আগের মতো পররাষ্ট্রনীতি এখন আর হবে না।

সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি রাওয়া ক্লাব থেকে বের হয়ে মূল সড়ক দিয়ে জাহাঙ্গীর গেট পার হয়ে বিমানবাহিনীর তথ্য ও নির্বাচনী কেন্দ্রের পাশ থেকে প্রদক্ষিণ করে ফের রাওয়া ক্লাবে এসে শেষ হয়।

সবা:স:জু-২২৪/২৪

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম