কেয়া গ্রুপের ৮০৫২ কোটি টাকার রপ্তানি আয় গেল কোথায়?

কেয়া গ্রুপের ৮০৫২ কোটি টাকার রপ্তানি আয় গেল কোথায়?

ডেস্ক রিপোর্ট:

দেশীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান কেয়া কসমেটিক্স লিমিটেড। এ গ্রুপের রপ্তানি আয়ের ৬৬ কোটি মার্কিন ডলার বা ৮ হাজার ৫২ কোটি টাকার কোনো হদিস নেই। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, দেশের চারটি ব্যাংক তাদের রপ্তানি আয়ের অর্থ ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্টে (এফসি) জমা করেনি। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর কাছেও কোনো তথ্য নেই। এর জেরে বিপাকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অন্যদিকে গ্রুপটির কাছে দেশের চারটি ব্যাংক পাবে দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এর জেরে গ্রুপটিকে খেলাপির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিপুল অঙ্কের পাওনা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও কেয়া গ্রুপ একে অপরের কাছে দাবি করে আসছে।

এদিকে, নিজেদের অ্যাকাউন্টে রপ্তানির অর্থ জমা না হওয়ার ঘটনার তদন্ত চেয়ে সম্প্রতি অর্থ উপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলকে (এফআরসি) চিঠি দিয়েছে কেয়া গ্রুপ। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তাকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে।প্রাথমিকভাবে সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ব্যাংকগুলোর অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ২০ বছরের (২০০৩ থেকে ২০২৩) বিভিন্ন সময়ে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটে।

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর কেয়া গ্রুপ প্রথম দফায় উল্লিখিত সমস্যা তুলে ধরে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছিল। এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেয়া গ্রুপের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, প্রথম দফার চিঠিতে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ কারণে আমরা এবার ঘটনার তদন্ত চেয়ে চিঠি দিয়েছি। আশা করছি, প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্বসহ নির্দেশ দেবে। সূত্রমতে, অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনা তদন্ত করতে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) একটি নিরীক্ষা (অডিট) ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে। তাদের কার্যক্রম চলমান।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরকে লেখা চিঠিতে কেয়া গ্রুপ বলেছে, রপ্তানি আয়ের বিপুল অঙ্কের ডলার এফসি অ্যাকাউন্টে জমা না করায় বড় ধরণের ক্ষতির মুখে পড়েছে তারা। সেখানে কর্মরত প্রায় ১৫ হাজার শ্রমিক ও কর্মীর (যার মধ্যে এক হাজার জন প্রতিবন্ধী কর্মী) বেকার হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিষয়টি শ্রম মন্ত্রণালয়কেও জানিয়েছে তারা। এ ঘটনায় গ্রুপটির প্রায় ৫০ হাজার শেয়ারহোল্ডার তাদের বিনিয়োগের বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হবেন বলে উল্লেখ করে বিএসইসি এবং এফআরসির চেয়ারম্যানকে জানানো হয়।

ওই চিঠিতে কেয়া গ্রুপের পক্ষ থেকে আরও উল্লেখ করা হয়, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তদন্ত চাওয়ায় ব্যাংকগুলো সব ধরণের সুবিধা (আমদানি-রপ্তানি) কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। অথচ ব্যাংকগুলোর কাছে এ প্রতিষ্ঠানের পর্যাপ্ত বন্ধক আছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এ ধরণের উদ্যোগের কারণে রপ্তানি আয় বন্ধ হয়ে প্রতিমাসে গড়ে এক কোটি মার্কিন ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশের রিজার্ভ। যদিও এই সংকটকালে রিজার্ভ বৃদ্ধি খুবই প্রয়োজন।

আমাদের রপ্তানি আয়ের ৬৬ কোটি ডলার সংশ্লিষ্ট ব্যাংক আমাদের এফসি অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেনি। এটি করে দিলে ব্যাংকের পাওনা থাকবে না। তিনি আরও বলেন, ব্যাংক হিসাবের গরমিল করেছে এটি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সমগ্র দেশের মোট ডলার হিসাবের জন্য গুরুতর হুমকি। আমার রপ্তানি আয় সম্পূর্ণ ডলার এফসি অ্যাকাউন্টে জমা করতে ব্যর্থতার কারণে ব্যাংকগুলো বিটুবি/আমদানি পরিশোধের জন্য ফোর্স লোন এবং পরবর্তী সময়ে টার্ম লোনে কনভার্ট করে। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই। কারণ, ব্যাংকের ভুলের কারণে আজ কোম্পানি ঋণখেলাপি এবং কোম্পানি ও দেশ অর্জিত বৈদেশিক মুনাফা থেকে বঞ্চিত।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে লেখা চিঠিতে বলা হয়, সাউথইস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ২০০৪-২০২৩ সাল পর্যন্ত কেয়া কসমেটিক্স বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মোট বিদেশে পণ্য রপ্তানি করেছে ১০১ কোটি ৯৬ লাখ মার্কিন ডলারের। ব্যাংক এ রপ্তানির পুরো অর্থ আদায় করলেও ৩৯ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার কোম্পানির এফসি অ্যাকাউন্টে জমা করেনি। এ পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বিটুবি (ব্যাক টু ব্যাক) আমদানি ছিল ৮০ কোটি ডলার। ব্যাংক এ ৮০ কোটি ডলারের হিসাবটি ফোর্স লোন সৃষ্টি এবং পরবর্তী সময়ে মেয়াদি ঋণ সৃষ্টি করে। এ প্রসঙ্গে সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান এমএ কাসেমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার পক্ষে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. কামরুজ্জামান যুগান্তরকে জানান, ব্যাংক অডিট করে দেখছে এ ধরণের ঘটনা ঘটেনি। সর্বশেষ বিএসইসি এ বিষয়ে একটি অডিট ফার্মকে তদন্তের জন্য নিয়োগ দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি এ বিষয়ে অডিট শেষ করেছে; কিন্তু রিপোর্ট এখনো জমা দেয়নি। রিপোর্টটি পেলে আমরা বুঝতে পারব।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকে দেওয়া ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ২০০৭-২০২৩ সাল পর্যন্ত পূবালী ব্যাংকের মাধ্যমে কেয়া গ্রুপ ২০ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। ব্যাংক সে অর্থ আদায় করলেও কোম্পানির এফসি অ্যাকাউন্টে কোনো অর্থ জমা করেনি। এ পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বিটুবি (ব্যাক টু ব্যাক) আমদানি ছিল ৫ দশমিক ৩২ কোটি ডলার। এ হিসাবটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ফোর্স লোন সৃষ্টি এবং পরে মেয়াদি ঋণ সৃষ্টি করে। বিষয়টি জানতে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তার পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত সচিব যোগাযোগ করলেও এ মুহূর্তে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দিতে চাননি।

এছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংকের মাধ্যমে ২০০৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত ৭ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানির পর সেটি পুরোপুরি আদায় হয়। কিন্তু ব্যাংক ৫ কোটি ৮৫ লাখ ডলার এফসি অ্যাকাউন্টে জমা করেনি। এই পণ্য রপ্তানির বিরপীতে বিটুবি (ব্যাক টু ব্যাক) আমদানি ছিল ৩ দশমিক ৪৫ কোটি ডলার। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিল চৌধুরী ‘নো কমেন্টস’ মন্তব্য করেন যুগান্তরের কাছে।

একইভাবে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের মাধ্যমে ২০০৮-২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি ৬৫ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করলেও এফসি অ্যাকাউন্টে কোনো পরিমাণ জমা দেয়নি। এ পণ্য রপ্তানির বিপরীতে বিটুবি (ব্যাক টু ব্যাক) আমদানি ছিল ৪১ লাখ মার্কিন ডলার। এ হিসাবটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ফোর্স লোন সৃষ্টি এবং পরে টার্ম লোনে কনভার্ট করে। জানতে চাইলে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমান যুগান্তরকে জানান, আমরা ব্যাংকের কাগজপত্র পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি কেয়া গ্রুপের অভিযোগ ও তথ্য সঠিক নয়। এটি মিস ইনফরমেশন।

স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড এর ম্যানেজার শাহজাহানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং অনিয়ম হুমকির থানার অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার:

স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড ১০/৪ কর্ন পাড়া গেন্ড, থানা সাভার জেলা ঢাকা, গ্রাম ব্যাংক কলোনী বর্জ্য অপসারণ চুক্তিনামার থাকা সত্ত্বেও স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড বন্যা এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটর মো: আশরাফুল ইসলাম পিতা ইসরাফিল মধ্য গেন্ড সাভার ও মোঃ আব্দুল আজিজ , পিতা মৃত হাজী জয়নাল আবেদীন এবং মোহাম্মদ কুদ্দুস আহমেদ, পিতা মৃত হাজী ফজলুল হক, উভয় মধ্য এবং কর্ণপাড়া সাভারের সাথে কারখানা বর্জ্য অপসারণের জন্য । চুক্তিনামা থাকা সত্ত্বেও আব্দুল আজিজ এর উপরে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন। অথচ ১৭ টি চুক্তি নামার থাকার শর্ত তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারণ ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে মারার পাঁয়তারার করে আসছেন।অথচ , এমনটি অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই কোম্পানির ম্যানেজার শাহজাহানের বিরুদ্ধে । শুধু তাই নয় শাহজাহান এবং সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আব্দুল আজিজ বিরুদ্ধে গুণ্ডবাহিনী ও সন্ত্রাসীকে তার পিছে লাগিয়ে দেন। এমনটি অভিযোগ করেন তার ছেলে রাহাত সহ আরো অনেকেই তার ছেলেরা হাত বলেন আমরা বিএনপির করে আসছি সেই অনেক আগ থেকেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে শুধু একবার নয় বারবার জেল খেটেছি অথচ আমাদের উপরে এই আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার ?শাহজাহান আমাদের উপরে অত্যাচার করে আছেন। শুধু তাই নয় ওই কোম্পানির ম্যানেজার শাজাহান আজিজকে বলেন আমরাই হলাম প্রকৃতিক বিএনপি আর তোরা হইলি আওয়ামী লীগ এই কোম্পানির তোদের কোন অধিকার নেই থাকার । অথচ রাজপথের তারেক জিয়ার অনুসারীনি বিএনপির নেতা আব্দুল আজিজ বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কথা বলার কারনে নির্যাতিত নিবেদিত এই মানুষটি আজ দিশেহারা। ওই কোম্পানির চুক্তিনামাটি লেখা ছিল তার নীতিমালা কোনটি মানেননি শাজাহান। প্রতিনিধির নির্দেশসমমায় অন্তর্ভুক্ত থেকে বর্জ্য অপসারণ করিয়া বর্জ্য রাখার নির্দেশ। প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার করিয়ার সাধারণ বর্জ্য যেমন কাটা কাপড়ের টুকরা ওরেস্টের কাটুন , ছোটিসিডা ফিউজিং পেপার কাগজ পাইপ ইত্যাদি। যেদিন কারখানা থেকে মালামাল নিবেন ঠিক সেদিন ব্যতীত অন্য কোনদিন কারখানা প্রবেশ করতে পাারবেন না। কোন লোক ফ্যাক্টরিতে অন্ততুরন্ত ফ্লোটে কোন লোক যেতে পারবেন না। প্রতি ছয় মাস পর কোন দাঁড়ালো অস্ত্রপাতি যেমন কাটার, সিজার ব্লক, বা লোহার ,জিনিস ইত্যাদি তিন মিলে সরবরাহ করবে‌। বর্জ্য অপসারণ করার বৈধ কাগজপত্র ট্রেড লাইসেন্স, ও বর্জ্য। অপসারণ পৌরসভার অনুমোদিত কাগজপত্র থাকিতে হবে। বর্জ্য প্যাকেটজাত করার সময় কারখানার লোক থাকিতে হবে। বর্জ্য নেওয়ার ঠিক দ্বিতীয় পক্ষের বিল পরিশোধ করতে হবে বকেয়াবিল রাখা যাবে না ইত্যাদি এমনকি এমনকি ওই ফ্যাক্টরিতে কোন মাদক, ইয়াবা, কিংবা ইভটিজিংসহ নিরাপদ এবং ষড়যন্ত্র রাখার জন্য আদর্শ করেন শুধু তাই নয় বর্জ্য অপসারণের পর ব্যক্তি এবং স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি এবং সম্মুখীন হলে প্রথম লক্ষ্য দায় দায়িত্ব গ্রহণ করিবে না এমনটি উল্লেখ করা হয়েছে। এই চুুক্তি নাওয়া থাকা সত্ত্বেও স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড এর ম্যানেজার শাহজাহান কোন কিছুই মানছেন না এক পর্যায়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন আব্দুল আজিজ। কোন দিক না পেয়ে সাভার মডেল থানায় একটি দুইজনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন । শাহজাহান (৫০) পিতা অজ্ঞাত, ঠিকানা অজ্ঞাত বর্তমান ঠিকানা এডমিন ম্যানেজার ,
স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড ১০/৪ কর্ণপাড়া গেন্ড থানা সাভার জেলা ঢাকা। শাহ মাইনুল হাসান বিল্টু (৫৯) পিতা “অজ্ঞাত গ্রাম ব্যাংক কলোনী থানা সাভার জেলা ঢাকা বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে , সাভার মডেল থানা উপস্থিত হয়ে অভিযোগ করেন । আমি সাভার মডেল থানা দিন জ্ঞানদা সোনালী হাউসিং লিমিটেড এর সভাপতি , ম্যানেজার শাহজাহান তাঁর কর্মস্থল প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য উক্ত কারখানা থেকে নিজস্ব লোক দ্বারা সরিয়ে নেওয়ার জন্য ২৫/৯/২০২৪ তারিখে আমার সহিত একশত টাকার মূল্যের নন জুটিশিয়াল স্ট্যাম্প নং ১৫০৫০০৫, খ:১৫০৫০০৬ ও‌ ১৫০৫০০৪ তার একখানা বর্জ্য অপসারণ এবং চুক্তিনামা সম্পোদন করেন! পরবর্তীতে শাহমাইনুল হাসান বিল্টু তার প্রতারণায় ও অত্যাচার যোগ সাজে করেন শাহজাহানকে নিয়ে। শুধু তাই নয় শাহজাহান ও বিল্টু চুক্তি অনুযায়ী আমাকে তার কর্মস্থল প্রতিষ্ঠান হতে বর্জ্য অপসারণ করতে দিচ্ছে না। এই দুইজনের প্রতারনার ফাঁদে আমাকে অনেকবার মানহানি করেছেন শুধু তাই নয় অসৎ উদ্দেশ্য আমাদের সোনালী হাউসিং এর ভিতরে শাহজাহান কর্মস্থল প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন মালামাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখে হাউজিং এর বাসিন্দাদের জীবনের যাপন বাধা সৃষ্টি করেছেন শুধু তাই নয় হুমকি ধামকি দিয়ে মারার জন্য চেষ্টা করছেন। তাকে আমি অনেকবার বারণ করার সত্য সে কোন কর্ণপাত করছেন না এক পর্যায়ে আমি ১০ /১০/২০২৪ তারিখ বিকেল অনুমান ৩.৩০ মিনিট সময় ,সোনালী হাউসিং এর ভিতরে উপস্থিত হয়ে । শাহজাহানের বিভিন্ন মালামত ছুটিয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখে আমি শাজাহানকে ফোন কল করি আমার ফোন রিসিভ করার পর তাকে বলি এই মালগুলো সরিয়ে নেওয়ার জন্য সে উল্টা আমাকে হুমকি দেন। আমি আজিজ আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন তুই ওখান থেকে বের হয়ে যা না গেলে এই কারখানার লোকজনকে দিয়ে তোকে মেরে জুটির ভিতরে ডাস্টবিনেট কিংবা ফালিয়ে দেব। এক পর্যায়ে গার্মেন্টস হাউজিং এর লোকজন কি এনে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হেনস্তা করার জন্য চেষ্টা করেন। সাহা মাইনুল হাসান বিল্টু এই সহতায় আমার জান মাল ব্যাপক ক্ষতিকর করেন এসেনারি হাউজিংয়ের সম্পত্তি দখল করে নেওয়ার হুমকি দেন শাহজাহান ও বিল্টু । এক পর্যায়ে লোকজনকে নিয়ে আমাকে মারার চেষ্টা করেন এবার মিথ্যা অপবাদ দেন শাহজাহান এবং আমার সাথে প্রতারণা করেছেন তার সহযোগী বিল্টু তার তার সন্ত্রাসী বাহিনীকে নিয়ে আমাকে মারার চেষ্টা করছে। আমি কোন কিছু উপায় না পেয়ে আমার আত্মীয়-স্বজনকে জিজ্ঞাসা করে সাভার থানা একটিও বিচার ও অভিযোগ করি । আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমি আইনের যেভাবে ব্যবস্থা নেবে আমি তাতে খুশি আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।

গণমাধ্যম কর্মী ওই প্রতিষ্ঠানের তথ্য অনুসন্ধানের জন্য গেলে ,এক পর্যায় নানা অনিয়ম এবং দুর্নীতি হুমকি ধামকি ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিক নারী এবং কেলেঙ্কারি অভিযোগ আসে। শুধু তাই নয় শিল্পী বলেন আমি বোরকা পরে আসি সে বলে তুমি বোরকা পরে কেন আসছো তোমাকে না দেখলে ভালো লাগে না। এক বিধবা নারী সে চাকরি করেন এখানে সে মান সম্মান রাখার জন্য সে চুপিসারে আসার জন্য তার সাজানের লোভ লালসায় সে শিকার হন সে মুখ খুলতে চাচ্ছেন না। মুখ খুললে তার ভয়-ভীতি দেখান, ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার শাহজাহান। সুইটি নামে এক মহিলা বলেন আমার একটি ছেলে স্বামী নেই চাকরি করে কোনরকম জীবন যাপন করি, অথচ এখানে সে আমাকে অনেক কু পরামর্শ দেন সে তার মাথায় টুপি পাঞ্জাবি পড়া, থাকা সত্ত্বেও সে লুচ্চা ক্যারেক্টারটা তার পরিবর্তন করবে না। তার কি মরার কোন ভয় নেই তার মা বোন বলতে কিছু নেই। শুধু তাই নয় কয়েকদিন আগে ফ্যাক্টরিতে লোকজনকে নিয়ে অনেককে আন্দোলন এবং সৃষ্টি হয় আন্দোলনের মাধ্যমে অনেক লোক বলে আমরা বহিষ্কার করব না হয় এই ফ্যাক্টরি ম্যানেজার শাহজাহান এখান থেকে পদত্যাগ করুন। ওই ফ্যাক্টরির

স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড প্রতিষ্ঠানে সামনে দোকানদার কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বলেন, এখানে অনেক অনিয়ম কিংবা অনেক কিছুই ঘটনা ঘটে আমরা এখানে ব্যবসা করার স্বার্থেই কিছু বলতে পারতেছি না আমাদের ভয় আছে । আপনারা সংবাদ কর্মী আপনারা ঘুরে ঘুরে জিজ্ঞাসা করুন এখানে অনিয়ম চলতেছে শুধু তাই নয় এবং কি হুমকি ধামকি গার্মেন্টসে কর্মীদের উপরে অমানবিক অত্যাচার করেন এখানে সন্ত্রাসী বাহিনীরা। এক সবজি বিক্রেতা বলেন বাবা আমি প্রতি সপ্তাহে দুই দিন আসি এখানে যে ঘটনা যা দেখছি ,আর শুনছি আর এখানে আসতে আমার কিছুই ভালো লাগেনা।
শাহজাহান কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বলেন ,এ হাউজিং এর ভিতরে পিছনে যে জায়গা দখল করে আছে। এটা তার কোন সম্পত্তি নয় এটা কোম্পানির সে জবরদখল করে বিগত দিনের এভাবে আসছিলেন। অথচ আজিজ দাবি করেন পিছে যে জমি খার জমি এটা হল আমার। একপর্যায়ে শাজাহান বলেন সে গার্মেন্টসে ছিল পিয়ন অথচ এই পিছের জমি কিভাবে সে পেল এটা জানারও বিষয়। উনি যেসব মিথ্যা অভিযোগ করেছেন সেগুলা মিথ্যা ভিত্তিহীন এর ভিতরে কোন সততা বলতে কিছুই নেই। আজিজকে মুঠোফোনে কল দিলে সে বলেন আমার বিরুদ্ধে যে সব অপপ্রচার মিথ্যা বানোয়াট রটানো হয়েছে সেগুলো বিষয়ে আমি তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম