তারিখ লোড হচ্ছে...

ডেসকো’র উত্তরা পশ্চিম বিভাগে সীমাহীন লুটপাট

 

*ডেসকো’র বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ, উত্তরা পশ্চিম দপ্তরকে ঘিরে গড়ে উঠেছে সংঘবদ্ধ লুটেরা সিন্ডিকেট।

*এ দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর নেতৃত্বে কতিপয় কর্মকর্তা, কর্মচারী ও চিহ্নিত ইলেক্ট্রিশিয়ানসহ শতাধিক দালালের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সিন্ডিকেট প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে এক কোটি ২০ লক্ষাধিক টাকা। ওই এলাকায় প্রায় পাঁচ হাজার অবৈধ বিদ্যুত সংযোগ ও মাসিক বিল বাবদ এই বিপুল পরিমাণ টাকা আদায়পূর্বক তা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।

*এরমধ্যে ব্যাটারিচালিত কয়েক হাজার রিকসায় চার্জ দিতে গজিয়ে ওঠা ৫০টি গ্যারেজ থেকেই হাতিয়ে নেওয়া হয় ৬০ লক্ষাধিক টাকা।

*চোরাই বিদ্যুতের বাইপাস সংযোগ দেয়া দুই ডজন শিল্প কারখানা থেকে মাসোহারা তোলা হয় ৩০ লাখ টাকা।

*এছাড়াও রাজউকের ফেলে রাখা সহস্রাধিক প্লটে গজিয়ে ওঠা স্থাপনা, ১৩টি অবৈধ ফুটপাত বাজার, ৯টি শপিংমল, ছোট বড় ১১টি বস্তির শত শত ঘরে অবৈধ বিদ্যুত সংযোগ সচল রাখার বিপরীতে আরো অন্তত ৩০ লাখ টাকা আদায় করছে দালালচক্র।

*বিপুল পরিমাণ এই মাসোহারা কারা কিভাবে আদায় করছেন? ভাগবন্টন হয় কি হিসেবে? কার ভাগ্যে কত জোটে? সবকিছুই বেরিয়ে এসেছে টানা অনুসন্ধানে। শুধুমাত্র বেপরোয়া লুটপাট, বৈধ গ্রাহকদের হয়রানি, সর্বোপরি নির্বাহী প্রকৌশলীর চরম দায়িত্বহীনতায় ডেসকো’র সবচেয়ে অযোগ্য, বেহাল বিভাগে পরিনত হয়েছে উত্তরা পশ্চিম বিভাগটি। বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ এ

বিআরটিএ অফিস সহকারী মনিরের দূর্নীতি ও দৌরাত্ম্য!

 

রাহিমা আক্তার মুক্তা :-
রাজধানীর মিরপুর ১৩ নম্বর বিআরটিএ মোটরসাইকেল মালিকানা বদলি শাখায় ১১৮ নম্বর রুমের চিত্র ও তথ্য অনুযায়ী দূর্নীতি — অনিয়মের ব্যাপক অভিযোগ পাওয়া গেছে দ্বায়িত্ব থাকা অফিস সহকারী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে । অফিস চলাকালে বর্হিরাগত এক ঝাঁক দালাল নিয়ে মনির তার আশপাশে বসিয়ে তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছেন । গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল আটকে রেখে ওই দালালদের মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে ফাইল ঠিক করে দেওয়ারও অভিযোগও পাওয়া গেছে। যে সব দালালদের মাধ্যমে মনির কাজ করে তারা হলো, জিকু, সজিব , হালিমসহ আরো অনেকেই। বিআরটিএতে তারা অবৈধ ভাবে কাজ করার জন্য তাদেরকে আইন প্রয়োগকারীরা কয়েক বার আটক করে । তাদের জেল জরিমানাও করা হয় । সেই দালালদের নিয়ে মনির হোসেন তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে । সরজমিনে দেখা গেছে ১১৮ নম্বর রুমে গ্রাহকরা তাদের কাগজপত্রে ফাইল নিয়ে গেলে দায়িত্বরত মনির হোসেন কাগজপত্র দেখে বলে তাদের সঙ্গে কথা বলতে। তার নিয়োজিত ওই দালালদের সঙ্গে । দালালদের কাছে গেলে তারা কাগজপত্র দেখে বিভিন্ন অজুহাত দেখায় । পরে অর্থে বিনিময়ে ফাইলের কাজ করে দেয় তারা । জানা গেছে, ওই রুমটি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ রুম । যে রুমে গ্রাহকদের সকল প্রকার গাড়ীর কাগজপত্রের ফাইল ( রেকর্ড রুম ) রাখা হয় । সেই রুমে ভেতরে আবার দালালদের বসিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম কাজ করছেন মনির হোসেন । গ্রাহকদের অভিযোগে জানা যায়, কাগজপত্র সঠিক থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করতে থাকে । তারা বলে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাখবে । পুলিশ ভেরিফিকেশন না থাকলে তারা কাগজপত্রের ফাইল রাখবে না। পরে দালালদের মাধ্যমে অর্থ চাওয়া হয় । ১৫০০ থেকে ২০০০ হাজার টাকা দিতে হবে ।তাহলে কাজ করার যাবে । পরে গ্রাহকদের কাগজপত্রে ফাইল ঠিক করে দেওয়া হয় ।
সরেজমিনে আরো চিত্র ভেসে ওঠে, নির্বাহী থাকা কালীন সময়ে তার কম্পিউটারের সার্ভার ডাউন থাকে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে সে বলেন নির্বাহী আছে, একা কী কাজ করা যায়, গ্যাটিসরা সব বাহিরে। যার জন্য দরজা বন্ধ করে রুমের সামনে বসে থাকতে দেখা যায় অফিস সহকারী মনির কে। আরো জানা যায় অফিসের সময় শেষ হয়ে গেলেও তারা রাত ১০ টা নাগাত অফিসে থাকে, এবং তখন তার সার্ভার এক্টিভ থাকে। তখন উপড়ের ইশারায় সব কাজ হয়ে যায়।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম