তারিখ লোড হচ্ছে...

লুটেরা শাহিনের কজ্বায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ড

 

স্টাফ রিপোর্টারঃ

দেশে এখন যে যেভাবে পারো লুটেপাটে খাও আর তা বলার বা দেখার কেও নেই, এমনি একজন কর্মকর্তা যে সকল কিছু লোটে পুটে খেয়ে আজ কোটি টাকার মালিক আর তিনি হলেন লুটপাট হরিলুটের বেপরোয়া মচ্ছবে মেতে উঠেছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ডিপ্লোমা) মোঃ আবুল শাহীন কাওসার সরকার। খোদ দপ্তরেই তার বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি মোঃ বকুল মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, ঢাকা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ডিপ্লোমা) মোঃ আবুল শাহীন কাওসার সরকার দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ব্যাক্তিদেরকে জিম্মি করে নিজের আখের গোছাতে মেতে উঠেছে বেপরোয়া মচ্ছবে। খোদ দপ্তরে একটি সিন্ডিকেটের নেপথ্যেও নেতৃত্ব দেন তিনি। এই শাহিন সীমাহীন অনিয়ম ও দূর্নীতির নেপথ্যে থেকে সার্টিফিকেট বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে গাড়ী-বাড়ীসহ কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক বনে গেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর মিরপুর-১১ ,রোড-০৬ এর ৭৮ নং বাসায় ২১০০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাটসহ স্ত্রীর নামে ২টি ফ্ল্যাট সবমিলে এই ৩টি ফ্ল্যাটের বাজার মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা । সীমাহীন অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে মিরপুর মাজার রোডের শহীদ বুদ্ধিজীবি কবরস্থানের বিপরীতে ১৫ নং বাসার ৪র্থ তলায় স্ত্রীর নামে ১৫০০ বর্গফুটের প্রায় ৯০ লক্ষ টাকা মূল্যের একটি ফ্ল্যাট কিনেন। এছাড়াও সাভার,আশুলিয়ার বিরুলিয়ায়,নরসিংদী জেলাসহ রায়পুরা উপজেলাতেও নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। এব্যাপারে ঢাকা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ডিপ্লোমা) মোঃ আবুল শাহীন কাওসার সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগটি মিথ্যে বলে মন্তব্য করেন।

সাভারে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দুই জন গুলিবিদ্ধ

অনলাইন ডেস্কঃ

সাভারের আশুলিয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুদ্দুস ও হুমায়ূন নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

রোববার দুপুরে আশুলিয়ার চারাবাগ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, চারাবাগ এলাকায় ১০ বিঘা জমি নিয়ে আশুলিয়ার বাইপাইল ঊষাপল্টি এলাকার এমএ মতিনের সাথে বিরোধ চলে আসছিল হুমায়ূন নামে এক ব্যক্তির। সকালে এমএ মতিন ও তার পরিবারের লোকজন অস্ত্র নিয়ে জমিতে জোড়পূর্বক প্রবেশ করতে চাইলে হুমায়ূনসহ বেশ কয়েকজন বাধা দেয়। এ সময় এমএ মতিন গুলি চালালে হুমায়ূন ও কুদ্দুস নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়।

পরে স্থানীয়রা একত্রিত হয়ে এমএ মতিন ও তার ছেলেকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে এবং গুলিবিদ্ধ হুমায়ূনকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করে এবং কুদ্দুসকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে হুমায়ুনকেও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে আশুলিয়া থানায় উপ-পরিদর্শক আল মামুন কবির জানান, গুলির খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

সূত্রঃ ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম