তারিখ লোড হচ্ছে...

যুবদলের ২৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

যুবদলের ২৫১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর অন্যতম অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২৫১ সদস্য বিশিষ্ট যুবদলের কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সভাপতি হিসেবে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার, সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে রয়েছেন মামুন হাসান।

গত ২২ মে যুবদলের আংশিক কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

৮ সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে, যিনি আগের কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে আব্দুল মোনায়েম মুন্নাকে, যিনি গত কমিটির সহ-সভাপতি। সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে আনা হয়েছে মামুন হাসানকে, যিনি আগের কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছিলেন। সহ-সভাপতি পদ দেওয়া হয়েছে নুরুল ইসলাম নয়নকে, যিনি আগের কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক পদে ছিলেন। সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছে শফিকুল ইসলাম মিল্টনকে, ২ নম্বর যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছে গোলাম মওলা শাহীনকে।

টুকু-মুন্না কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পেয়েছেন ইসাহাক সরকারকে, যিনি ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে কামরুজ্জামান দুলালকে (সহ-সভাপতির পদ মর্যাদা)।

বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য প্রচার করা হয় : ফরাসউদ্দিন

বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য কথা প্রচার করা হয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন।

বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) রাতে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণে’ আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, বাকশাল নিয়ে অনেক অসত্য কথা প্রচার করা হয়। সত্যি বলতে আওয়ামী লীগের মধ্যে বাকশাল নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্ব আছে। ভয় ভীতি আছে। ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘ থেকে আসার দুই মাস পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের পরিকল্পনা করতে লাগলেন। তার উদ্দেশ্য ছিল দুর্নীতি দমন, মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা ও সমস্ত সৃজনিশক্তিকে মূলধারায় নিয়ে আসা।

তিনি বলেন, অনেকের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করেছেন। বামপন্থীর দুটি ধারা। মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও মস্কোপন্থী মুখ্য নেতা ছিলেন মোহাম্মদ ফরহাদ। এই দুজনেই খুব শক্ত ভাষায় সমর্থন করলেন বাকশালকে। বঙ্গবন্ধু আরও উৎসাহী বোধ করলেন। বঙ্গবন্ধু কখনো সমাজতান্ত্রিক ছিলেন না। তিনি সমাজতান্ত্রিক থেকে ভালো ভালো জিনিস নিয়ে সমতাধর্মী উন্নয়ন চেয়েছিলেন।

মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন আরও বলেন, সমস্যা হলো ৭০ সনে ২৮ শতাংশ মানুষ নৌকার বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। এটাকে তাদের দেশ বিদেশের প্রভুরা বড় ধরনের পরাজয় মনে করেছেন।

 

বঙ্গবন্ধুর উদারতার উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, মেজর ডালিমের তখন র‍্যাংক ব্যাজ নেই। তিনি গেটে আসলেন। আমি তাকে বললাম আপনি কি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন? তখন মেজর ডালিম শ্লেষাত্মক ভঙ্গিতে বললেন, বলেই দেখেন! কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে বলার সঙ্গে সঙ্গে বললেন হ্যাঁ, নিয়ে আসো, আমার ছেলে।

 

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম