স্টাফ রিপোর্টারঃ
ভাগ্নি কাঞ্চির সহায়তার ঢাকা থেকে মেযে সংগ্রহ করে আর তাদেরকে দিয়ে বরিশাল লঞ্জে আমোদ ফুর্তিতে লাগায়। মামা-ভাগ্নি মিলে চালাচ্ছে মাদক আর দেহব্যবসা।
তথ্য মিলেছে, ভোলার ছেলে এই শিহাব বরিশালে হালিমা গ্ৰুপের একটা মার্কেটিং সেকশনে চাকরি করে। সুত্রের দেয়া তথ্য মতে, আসলে শিহাবের চাকরিটা একটা মুখোশ। মুখোশের আড়ালে সে আসলে একজন মাদক ব্যবসায়ী ও নারীর দালাল। কাঞ্চি নামে তার এক ভাগ্নী আছে যে অনেক আগে থেকেই মেয়েদের দিয়ে দেহব্যবসা করায়, বিশেষ করে ঢাকা বরিশাল লাইনের লঞ্চে লঞ্চে মেয়ে সাপ্লাই দেয়া কাঞ্চির কাজ। আর কাঞ্চির এই কাজে সাহায্য করে তার অবৈধ নারী ব্যবসায়ী পার্টনার, মামা শিহাব।
এছাড়াও তথ্য মিলেছে শিহাব একজন মানব পাচারকারী, মাদকাসক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী। এছাড়াও তার রয়েছে এক বিশাল মলমপার্টি।
বিশেষ সুত্রে জানা গেছে, সে গ্রামের সহজ সরল মেয়েদেরকে চাকুরী দেয়ার নাম করে ঢাকায় আনার পথে লঞ্চে তুলে ভাগ্নি কাঞ্চির সহায়তায় খাবারের সাথে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে একদফা ধর্ষণ করে! সাথে থাকা কাঞ্চি সেসময় ভিডিও করে। এরপর শুরু হয়ে যায় ব্লাকমেইলিং এর খেলা! তারপর মামা-ভাগ্নি মিলে দেশী বা বিদেশী বাজারে দেহব্যবসা করতে পাচার করে তাদের। কয়েকদিন আগে এই প্রতারক সিহাবের খপ্পরে পরে সংসার হারিয়েছে জা অধ্যাক্ষরের এক মেয়ে, শিহাব তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে ২ দিন বরিশাল টু ঢাকা রোডে যাতায়াত করেছে তার স্বামীকে না বলে পরে যখন এসব বিষযে জানাজানি হয় তখন তার স্বামী রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
এই বাটপার শিহাব জন্মগত ভোলার চরফ্যাশন থানার হলে বসবাস করেন বরিশাল ফলপট্টি এলাকায়।
সুত্র জানায় সে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের কাছে ভিন্ন পরিচয় দিয়ে থাকে আসলে তার আসল পেশা মাদক, নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসাও মানব পাচার।
তথ্য মতে কোমলমতি শিশুরাও রক্ষা পায়না এই রাক্ষুসে শিহাবের হাত থেকে। শিহাবের রয়েছে অন্ধকার জগতের রাজনৈতিক নেতা আর আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল সিন্ডিকেটের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য।
ইদানিং একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক -এর হাতে এই শিহাবের অগনিত পাপের তথ্য উপাত্ত হাতে এসে পৌঁছেছে। তিনি জানান, একথা জানতে পেরে শিহাব ৫ লক্ষ টাকা দিয়েছে এক কন্ট্রাক কিলারকে। তার একটাই মিশন যে কোন মূল্যে এই সম্পাদককে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে হবে। সেই সম্পাদক জানিয়েছেন, 01736-917179 এই নম্বর থেকে বারংবার ফোন দিয়ে তাঁকে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছে এই শিহাব। গতরাতে সম্পাদক প্রায় জানে বেঁচে এই শিহাব বাহিনীর একটা আক্রমণ থেকে বলে তিনি জানান।
সম্পাদক আরও জানান, আক্রমনের ঠিক কয়েক মিনিট পরেই শিহাব ফোন করে তাকে বলেন, “তোর বাঁচার কোন উপায় নেই। এবার বেঁচে গিয়েছিস তাতে কি, আবার আক্রমন হবে …..।
ভোলার এই শিহাবের সকল তথ্য উপাত্ত নিয়ে বিস্তারিত আসছে পত্রিকার পাতায় নিউজ আকারে। চোখ রাখুন, আমাদের সাথেই থাকুন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোহাম্মদ মাসুদ || বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ২১/১ নয়াপল্টন, ঢাকা-১০০০ || মোবাইল : ০১৫১১৯৬৩২৯৪,০১৬১১৯৬৩২৯৪ || ই- মেইল: dailysobujbangladesh@gmail.com || ওয়েব : www.dailysobujbangladesh.com
Copyright © 2025 দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ. All rights reserved.