প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্টিত

জাহিদ হোসেন:

ঢাকা কেরানীগঞ্জে বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভায় মোঃ শেখ শাহ আলমের সভাপতিত্বে
শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য কামনা ও বঙ্গমাতা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
প্রধান অতিথি প্রফেসর ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,বিষেস অতিথি আসরারুল হাসান আসু,আলোচক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, সহ অনান্য নেত্রীবৃন্দরা।
আলোচনায় ২১ই আগস্টের গ্রেনেট হামলার ঘটনা কে বর্বরচিত ঘটনার তার তৃব্র নিন্দা জানিয়ে নিহত ও আহতদের জন্য দোয়া করেন,বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মোঃ শাহ আলমের বক্তব্যে তিনি বলেন জাতির পিতা আমাদের মাঝেই আছে তার দিক নির্দেশনা মেনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে থেকে আমাদের দলকে এগিয়ে নিয়ে যাবো। তিনি আরো বলেন কিছুদিন পর বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে যাহা বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি মডেল হয়ে থাকবে।

সন্দেহজনক ঘোরাফেরায় এক কিশোরকে রোহিঙ্গা আটক

সন্দেহজনক ঘোরাফেরায় এক রোহিঙ্গা কিশোরকে আটক

গাজীপুর জেলা সংবাদদাতাঃ গাজীপুরের টঙ্গীতে মুক্তার ভাই রোড এলাকায় সন্দেহজনক ঘোরাফেরা করায় এক রোহিঙ্গা কিশোরকে স্থানীয় জনতা আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।

শুক্রবার (৪ জুলাই) রাত আনুমানিক ৯টার দিকে আটকের পর পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আটককৃত রোহিঙ্গা কিশোরের নাম রশিদুল্লাহ রশিদ (১৫)। তার পিতা মোহাম্মদ ইলিয়াছ। তিনি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার এইচডব্লিউ (HW) রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাস করেন।

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, প্রায় ৬ থেকে ৭ দিন আগে পারিবারিক রাগারাগির কারণে রশিদ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে বের হন এবং আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় এসে পৌঁছায়। রাত আনুমানিক ৯টার দিকে মুক্তার ভাই রোডে একা সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিল সে। বিষয়টি স্থানীয়দের নজরে আসলে তারা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং পরে পুলিশে খবর দেয়।

খবর পেয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইসকান্দার হাবিবের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কিশোরটিকে থানা হেফাজতে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে ওসি গণমাধ্যমকে বলেন, রশিদুল্লাহ রশিদ একজন রোহিঙ্গা কিশোর। সে কী উদ্দেশ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে টঙ্গীতে এসেছে এবং তার অবস্থান বৈধ কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম