ঢাবির হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টার॥

বিএনপির বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে পোস্টারিং করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এর প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে শিক্ষার্থীরা বিজয় একাত্তর হলের সামনে অবস্থান নেন। বুধবার রাতে বিজয় একাত্তর হল গেটে বিক্ষোভ করেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। পরে বিক্ষোভে অনান্য হলের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। এ সময় তারা, ‘লেজুড়বৃত্তির ঠিকানা, একাত্তর হলে হবে না’, ‘টু জিরো টু ফোর, লেজুড়বৃত্তি নো মোর’, ‘লেজুড়বৃত্তির ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ,শেষ হয়নি যুদ্ধ’- প্রভৃতি স্লোগান দেন। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা গত ১৭ জুলাই ছাত্রলীগকে হল থেকে বের করে দিয়ে দাসত্ব থেকে মুক্তি পেয়েছি। আমরা সেদিনই হলের প্রভোস্টের কাছে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের ব্যাপারে নিশ্চয়তা নিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা দেখছি ফের আমাদের হলে রাজনীতি ঢোকানোর পাঁয়তারা করা হচ্ছে। আমরা এ ধরনের কোনো অপচেষ্টা মেনে নেবো না। আমরা আবার গণরুম, গেস্টরুম চাই না। কোনো ধরনের শিক্ষার্থী নির্যাতনের রাজনীতির দিকে ফিরে যেতে চাই না।

তারা বলেন, হলের বাইরে তথা ক্যাম্পাসে রাজনীতি থাকবে কি না সেটার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সিনেট-সিন্ডিকেট। কিন্তু হলে ছাত্ররাজনীতি থাকবে না সেই বিষয়ে হলের শিক্ষার্থীরা সিদ্ধান্ত দিয়েছে। কিন্তু এখন আমরা আবারো দেখছি, হলের গেটে পোস্টার লাগানো হয়েছে। এমনভাবে লাগানো হয়েছে দেখে মনে হবে এটা কোনো পার্টি অফিস। নতুন কোনো একজন শিক্ষার্থী এসে বুঝতেই পারবে না এটা আবাসিক হল নাকি পার্টি অফিস। এগুলো হলে রাজনীতি পুনরায় প্রবেশের প্রাথমিক ধাপ বলে আমরা মনে করি।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সংঘটিত সৈনিক ও জনতার এক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার দৃশ্যপটে আসেন জিয়াউর রহমান। দিনটিকে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করে বিএনপি।

সবা:স:জু-৫১/২৪

 

কমনওয়েলথ বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল সোনালী লাইফ

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

বীমা খাতে অসামান্য অবদান রাখায় কমনওয়েলথ বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেয়েছে চতুর্থ প্রজন্মের বীমা কোম্পানি সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও প্রতিষ্ঠানটির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মীর রাশেদ বিন আমান। কোম্পানি হিসেবে সোনালী লাইফ ৪টি এবং সিইও আলাদা ২টি পুরস্কার পেয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সিঙ্গাপুরের প্যান প্যাসিফিক হোটেলে আয়োজিত জমকালো এক অনুষ্ঠানে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কার গ্রহণ করেন কোম্পানির সিইও মীর রাশেদ বিন আমান।

পুরস্কারের মধ্যে সোনালী লাইফ ১. ডোমেস্টিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স ইন দ্যা ইয়ার, ২. ইন্স্যুরটেক ইনিশিয়েটিভ অফ দ্যা ইয়ার, ৩. ডিজিটাল ইন্স্যুরেন্স ইনিশিয়েটিভ অফ দ্য ইয়ার এবং ৪. বেস্ট কাস্টমার সার্ভিস ইনিশিয়েটিভ অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার পায়।

বীমা খাতে ডিজিটালাইজেশন এবং দক্ষ নেতৃত্ব দেওয়ায় মীর রাশেদ বীন আমানকে ১. দ্যা সিইও অব দ্যা ইয়ার এবং ২. দ্যা ইন্ডাস্ট্রি অ্যাম্বাসেডর অব দ্যা ইয়ার পুরস্কার দেওয়া হয়।

এর আগে সোনালী লাইফ সাউথ এশিয়া বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২২-এ চারটি ক্যাটাগরিতে সম্মাননা অর্জন করে। সেগুলো হলো- ১. বেস্ট ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ইন প্রাইভেট সেক্টর, ২. বেস্ট ইউজ অব আইটি অ্যান্ড টেকনোলজি ইন ইন্স্যুরেন্স সেক্টর, ৩. আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ং লিডারশিপ এক্সিলেন্স ইন ইন্স্যুরেন্স সেক্টর এবং ৪. বেস্ট ইউজ অব মোবাইল টেকনোলজি ইন ইন্স্যুরেন্স সেক্টর।

২০১৩ সালের ১ আগস্ট যাত্রা শুরু করা সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স আগামী ১ আগস্ট ১০ বছরে পা দিচ্ছে। কোম্পানি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সোনালী লাইফের সিইও মীর রাশেদ বিন আমানের গতিশীল নেতৃত্বে এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই অর্জন প্রতিষ্ঠার এক দশককে আরও সাফল্যমন্ডিত করবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম