হিলিতে পেঁয়াজের কেজি ৫০ টাকা

স্টাফ রিপোর্টার: 

এক সপ্তাহের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজের দাম। কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে বর্তমানে পাইকারী বাজারে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ভারত থেকে আমদানি বৃদ্ধি হওয়ার কারণে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা।

পেঁয়াজের দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। তবে নতুন দেশি আলু আগের ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দামেই বিক্রি হচ্ছে। রোববার দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।

হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা শাকিল মাহমুদ বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত থাকার কারনে খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম। বর্তমানে পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমরা কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছি। সেই সঙ্গে আগের থেকে ক্রেতাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

সবা:স:জু- ৩৬৩/২৪

বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তা এসি নুরের অবাধ ঘুষ বাণিজ্য

 

শার্শা উপজেলা প্রতিনিধিঃ

বেনাপোল কাস্টমস হাউজে কর্মরত সহকারী কমিশনার আবু সালেহ আব্দুন নুর অবাধ ঘুষ বাণিজ্যে মেতেছেন। আর তার এই ঘুষ বাণিজ্যের অর্থ সংগ্রহ করে এনজিও শাহরিয়ার।

বিভিন্ন তথ্য সুত্রে জানা যায় সহকারী কমিশনার আবু সালেহ আব্দুন নুর নতুন চাকুরী নিয়ে বেনাপোল কাস্টমসে যোগদান করেছেন। নতুন চাকুরীতে এসেই তিনি মেতে উঠেছেন অবাধ ঘুষ বাণিজ্যে। একাধিক সিএন্ডএফ ব্যবসায়ি এবং কর্মচারীরা বলেন এই এসি নুর ব্যবসায়িদের হয়রানি না করলেও ফাইল প্রতি নেন তার বেধে দেওয়া নির্দিষ্ট অংকের টাকা। সাধারণ ফাইলে নেন এক থেকে দুই হাজার টাকা এবং বন্ডের ফাইলে নেন দুই থেকে চার হাজার টাকা।

ঘুষ লেনদেনের একটি গোপন ভিডিওতে দেখা যায়, এসি নুরের অধীনে কর্মরত এনজিও কর্মী শাহরিয়ার নিরাপদ লেনদেনের জন্য ওয়াস রুমের মধ্যে থেকে ঘুষের টাকা সংগ্রহ করছেন। ঘুষের টাকা লেনদেনের ভিডিওতে দেখা যায় তার স্যারের ফাইল প্রতি এক হাজার টাকা এবং নিজের জন্য একশত টাকা করে কালেকশন করছেন। ফাইল প্রতি এই নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলেই সাথে সাথে ফাইল ছাড় হয়ে যায়, না হলে ফাইল পড়ে থাকে টেবিলে।

এবিষয়ে এসি নুরের এনজিও শাহরিয়ারকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে বলেন ভাই এটা নিউজ করেন না তাহলে স্যার আমার চাকরি রাখবে না।

এসি আবু সালেহ আব্দুন নুরের নিকট এনজিও কর্মী শাহরিয়ার তার কর্মী কিনা জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন হ্যাঁ আমার এনজিও। এরপর এনজিও কর্মীর ঘুষের টাকা আদায়ের কথা বললে তিনি আমত আমত করে বলেন আপনি কোথায় আছেন আমার অফিসে এসে চা খেয়ে যান#

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম