আ.লীগ নেতা রাজিব রাজধানীতে গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার: কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সারোয়ার আলম রাজিবকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) লালমাটিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী ইফতেখার হাসান বলেন, সারোয়ার আলম রাজিব ইটনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যায় জড়িত থাকাসহ বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে। দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় আনা হয়েছে।

জানা যায়, জুলাইয়ে ছাত্র আন্দোলন চলাকালে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাহিনীর সঙ্গে মোহাম্মদপুর এলাকায় মহড়া দিতেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পুত্র ও সাবেক সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহমেদ তৌফিকের একজন তল্পিবাহক হিসেবে প্রভাব বিস্তারে সক্রিয়তা ছিল রাজিবেব।

ডাকাতির সময় শ্বশুর ও ছেলের বউকে হত্যা

জেলা প্রতিনিধি:

বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ডাকাতির সময় শ্বশুর ও ছেলের বউকে শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিনগত রাতে জিয়ানগর লক্ষীমণ্ডপ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে পুরো এলাকায় শোক ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

নিহতরা হলেন- ওই এলাকা আলহাজ্ব আফতাব হোসেন এবং তার বড় ছেলের স্ত্রী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গভীর রাতে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বাড়িতে হানা দিয়ে পরিবারের সদস্যদের জিম্মি করে। ডাকাতরা ঘরের সবাইকে হাত-পা বেঁধে বাড়ির মূল্যবান মালামাল, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।

লুটপাট শেষে তারা আফতাব হোসেন ও তার পুত্রবধূকে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে নির্মমভাবে হত্যা করে।

স্থানীয়রা জানান, নিহত আফতাব হোসেন এলাকায় অত্যন্ত সজ্জন, ধর্মভীরু ও সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত। তার এমন করুণ মৃত্যুতে এলাকাবাসী গভীর শোক প্রকাশ করেছে এবং চরম ক্ষোভে ফেটে পড়েছে।

খবর পেয়ে দুপচাঁচিয়া থানারি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে।

এলাকাবাসী এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।

ওসি জানান, ঘটনাটি অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে ও খুব শিগগিরই জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।

ভাষা পরিবর্তন করুন »
সংবাদ শিরোনাম